নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছিনতাইয়ের মামলায় কারাগার থেকে বের হয়েই তিন দিনের মাথায় খুন হয়েছেন ফারুক হোসেন (২৮)। তিনি ভ্যান চালানোর পাশাপাশি ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কারাগার থেকে জামিনে বের হয়ে পুনরায় ছিনতাই শুরু করেন। ছিনতাই করা মোবাইল বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করার দ্বন্দ্বে জড়িয়ে নিজের ছিনতাই দলের সদস্যদের হাতেই খুন হন তিনি। হত্যায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গতকাল শনিবার গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (ডিসি) আজিমুল হক এসব তথ্য দেন।
আজিমুল হক বলেন, নিহত ফারুক এবং তাঁকে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ৩টি থেকে ১৭টি পর্যন্ত ছিনতাইসহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে। গত ২৪ জানুয়ারি রাতে রাজধানীর পান্থপথের পানি ভবনের সামনে খুন হন ফারুক হোসেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা–পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, সাদ্দাম হোসেন সাব্বির ওরফে সাগর, রনি ও বিজয়। তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ছিনতাইকৃত দশটি মোবাইল ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
আজিমুল হক বলেন, নিহত ফারুক হোসেন ও গ্রেপ্তার তিনজন বন্ধু। গত শুক্রবার রাত ১২টার দিকে ফারুক হোসেনসহ সবাই একটি বারে মদ পান করে বের হন। রাতে পানি ভবনের সামনে ফারুক, সাদ্দাম, রনি ও বিজয় আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় তাঁদের মধ্যে ছিনতাই করা মোবাইল বিক্রির টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে সাদ্দাম ফারুককে ছুরিকাঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় ফারুক ফুটপাতে পড়ে থাকেন। সাদ্দাম, রনি ও বিজয় তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে পথচারীরা ফারুক হোসেনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় তেজগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহতের স্ত্রী।
তেজগাঁও থানা–পুলিশ দুটি অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত সাদ্দামের বিরুদ্ধে ছিনতাই, অস্ত্র, ডাকাতি ও মাদকসহ ৭টি, বিজয়ের বিরুদ্ধে ১৩টি এবং রনির বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা রয়েছে।
তেজগাঁওয়ের ডিসি বলেন, ‘নিহত ফারুক ও গ্রেপ্তার তিনজন হত্যাকাণ্ডের তিন দিন আগে এবং অপররাও তিন চার দিন আগে–পরে কারাগার থেকে বিভিন্ন মামলায় জামিনে বের হন। তাঁরা জামিনে বের হয়ে ফের অপরাধে জড়ান। এই কদিনে তাঁরা মহাখালী ও বনানী এলাকায় ১২টি ছিনতাই করেন। ছিনতাইকৃত ১০টি মোবাইল তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
ছিনতাইয়ের মামলায় কারাগার থেকে বের হয়েই তিন দিনের মাথায় খুন হয়েছেন ফারুক হোসেন (২৮)। তিনি ভ্যান চালানোর পাশাপাশি ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কারাগার থেকে জামিনে বের হয়ে পুনরায় ছিনতাই শুরু করেন। ছিনতাই করা মোবাইল বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করার দ্বন্দ্বে জড়িয়ে নিজের ছিনতাই দলের সদস্যদের হাতেই খুন হন তিনি। হত্যায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গতকাল শনিবার গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (ডিসি) আজিমুল হক এসব তথ্য দেন।
আজিমুল হক বলেন, নিহত ফারুক এবং তাঁকে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ৩টি থেকে ১৭টি পর্যন্ত ছিনতাইসহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে। গত ২৪ জানুয়ারি রাতে রাজধানীর পান্থপথের পানি ভবনের সামনে খুন হন ফারুক হোসেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা–পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, সাদ্দাম হোসেন সাব্বির ওরফে সাগর, রনি ও বিজয়। তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ছিনতাইকৃত দশটি মোবাইল ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
আজিমুল হক বলেন, নিহত ফারুক হোসেন ও গ্রেপ্তার তিনজন বন্ধু। গত শুক্রবার রাত ১২টার দিকে ফারুক হোসেনসহ সবাই একটি বারে মদ পান করে বের হন। রাতে পানি ভবনের সামনে ফারুক, সাদ্দাম, রনি ও বিজয় আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় তাঁদের মধ্যে ছিনতাই করা মোবাইল বিক্রির টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। বাগবিতন্ডার একপর্যায়ে সাদ্দাম ফারুককে ছুরিকাঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় ফারুক ফুটপাতে পড়ে থাকেন। সাদ্দাম, রনি ও বিজয় তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে পথচারীরা ফারুক হোসেনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় তেজগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহতের স্ত্রী।
তেজগাঁও থানা–পুলিশ দুটি অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত সাদ্দামের বিরুদ্ধে ছিনতাই, অস্ত্র, ডাকাতি ও মাদকসহ ৭টি, বিজয়ের বিরুদ্ধে ১৩টি এবং রনির বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা রয়েছে।
তেজগাঁওয়ের ডিসি বলেন, ‘নিহত ফারুক ও গ্রেপ্তার তিনজন হত্যাকাণ্ডের তিন দিন আগে এবং অপররাও তিন চার দিন আগে–পরে কারাগার থেকে বিভিন্ন মামলায় জামিনে বের হন। তাঁরা জামিনে বের হয়ে ফের অপরাধে জড়ান। এই কদিনে তাঁরা মহাখালী ও বনানী এলাকায় ১২টি ছিনতাই করেন। ছিনতাইকৃত ১০টি মোবাইল তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫