নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন, শাহজাহানপুর ও তেজগাঁও এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের মোট ২১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত বিষাক্ত মলম ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার র্যাব-৩-এর স্টাফ অফিসার (অপস্ ও ইন্ট শাখা) পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস এসব তথ্য জানান।
র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তারকৃতরা হলো আবুল বাশার (২৩), মো. শাহিন (১৮), মো. তামিম শেখ (১৯), মো. শফিকুল ইসলাম (১৯), পিয়াস (১৭), মো. মামুন (১৬), জয় (২১), রমজান (২২), মো. জাহাঙ্গীর আলম (৩৭), মো. সুমন (২০), মো. আলী আকবর (২০), মো. নাঈম (২০), মো. মাসুদ (২৫), মো. রবিন মিয়া (৩৪), মো. রানা মিয়া (২২), মো. ফয়সাল (২৫), মো. তপন (২৫), মো. রাজু (১৯), মো. চাঁন শরিফ (৩৫), মো. জসিম (২০), ও মো. শুকুর আলী (৩৫)। এ সময় তাদের কাছ থেকে আটটি মোবাইল ফোন, আটটি সিমকার্ড, একটি চাকু, একটি অ্যান্টিকাটার, পাঁচটি ব্লেড এবং ১২টি বিষাক্ত মলম জব্দ করা হয়।
বীণা রানী বলেন, সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্রই তারা পথচারী, রিকশা আরোহী, যানজটে থাকা সিএনজি অটোরিকশার যাত্রীদের ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব লুটে নিত। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত তুলনামূলক জনশূন্য রাস্তা, লঞ্চঘাট, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন এলাকায় বেপরোয়া হয়ে ওঠে এরা। যাত্রীরাই তাদের প্রধান টার্গেট। তাদের ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দিলে তারা প্রাণঘাতী আঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না। মতিঝিল, পল্টন, শাহজাহানপুর, তেজগাঁও, কমলাপুর বটতলা, মতিঝিল কালবার্ট রোড, নাসিরের টেক হাতিরঝিল, শাহবাগ, গুলবাগ, রাজউক ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, পল্টন মোড়, গোলাপ শাহর মাজার ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, আব্দুল গণি রোড, মানিকনগর স্টেডিয়ামের সামনে, নন্দীপাড়া ব্রিজ, বাসাবো ক্রসিং এলাকায় সন্ধ্যা থেকে ভোররাত পর্যন্ত ছিনতাইকারীদের তৎপরতা বেশি পরিলক্ষিত হয়।
এসব ছিনতাইকারীকে আইনের আওতায় আনার ফলে পথচারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। রাজধানীবাসী এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে আগত যাত্রীরা যাতে নিরাপদে দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পন্ন করে নির্বিঘ্নে স্বস্তির সঙ্গে বাড়ি ফিরে যেতে পারে—এ লক্ষ্য নিয়ে সংঘবদ্ধ ও ছিনতাইকারী চক্রের বিরুদ্ধে র্যাবের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন, শাহজাহানপুর ও তেজগাঁও এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের মোট ২১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত বিষাক্ত মলম ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার র্যাব-৩-এর স্টাফ অফিসার (অপস্ ও ইন্ট শাখা) পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস এসব তথ্য জানান।
র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তারকৃতরা হলো আবুল বাশার (২৩), মো. শাহিন (১৮), মো. তামিম শেখ (১৯), মো. শফিকুল ইসলাম (১৯), পিয়াস (১৭), মো. মামুন (১৬), জয় (২১), রমজান (২২), মো. জাহাঙ্গীর আলম (৩৭), মো. সুমন (২০), মো. আলী আকবর (২০), মো. নাঈম (২০), মো. মাসুদ (২৫), মো. রবিন মিয়া (৩৪), মো. রানা মিয়া (২২), মো. ফয়সাল (২৫), মো. তপন (২৫), মো. রাজু (১৯), মো. চাঁন শরিফ (৩৫), মো. জসিম (২০), ও মো. শুকুর আলী (৩৫)। এ সময় তাদের কাছ থেকে আটটি মোবাইল ফোন, আটটি সিমকার্ড, একটি চাকু, একটি অ্যান্টিকাটার, পাঁচটি ব্লেড এবং ১২টি বিষাক্ত মলম জব্দ করা হয়।
বীণা রানী বলেন, সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলিতে ওত পেতে থাকে। সুযোগ পাওয়ামাত্রই তারা পথচারী, রিকশা আরোহী, যানজটে থাকা সিএনজি অটোরিকশার যাত্রীদের ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব লুটে নিত। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত তুলনামূলক জনশূন্য রাস্তা, লঞ্চঘাট, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন এলাকায় বেপরোয়া হয়ে ওঠে এরা। যাত্রীরাই তাদের প্রধান টার্গেট। তাদের ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দিলে তারা প্রাণঘাতী আঘাত করতে দ্বিধাবোধ করে না। মতিঝিল, পল্টন, শাহজাহানপুর, তেজগাঁও, কমলাপুর বটতলা, মতিঝিল কালবার্ট রোড, নাসিরের টেক হাতিরঝিল, শাহবাগ, গুলবাগ, রাজউক ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, পল্টন মোড়, গোলাপ শাহর মাজার ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, আব্দুল গণি রোড, মানিকনগর স্টেডিয়ামের সামনে, নন্দীপাড়া ব্রিজ, বাসাবো ক্রসিং এলাকায় সন্ধ্যা থেকে ভোররাত পর্যন্ত ছিনতাইকারীদের তৎপরতা বেশি পরিলক্ষিত হয়।
এসব ছিনতাইকারীকে আইনের আওতায় আনার ফলে পথচারীদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। রাজধানীবাসী এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে আগত যাত্রীরা যাতে নিরাপদে দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পন্ন করে নির্বিঘ্নে স্বস্তির সঙ্গে বাড়ি ফিরে যেতে পারে—এ লক্ষ্য নিয়ে সংঘবদ্ধ ও ছিনতাইকারী চক্রের বিরুদ্ধে র্যাবের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫