নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো পূর্বশত্রুতা নয়, বা জায়গা-জমি, অর্থ সম্পদ নিয়েও কখনো বিরোধ ছিল না, শুধু ২০ হাজার টাকা চাঁদার জন্য খুন হন আমিনুল ইসলাম খন্দকার ওরফে বাবুল (৬০)। তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর থানার দক্ষিণ পানিশাইল পদ্মা হাউজিং প্রকল্পের একটি বাড়ির মালিক। হত্যার পর তাঁর মৃতদেহ বাথরুমে ফেলে পালিয়ে যায় হত্যাকারী।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার ওসি মো. মাহবুব এ খোদা বলেন, গত ১৫ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় দক্ষিণ পানিশাইল পদ্মা হাউজিং প্রকল্পে এ ব্লকে নির্মাণাধীন একটি ভবনের ৩য় তলার বাথরুমে অর্ধ গলিত গলাকাটা একটি মৃতদেহ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা লাশটি ওই বাড়ির মালিক আমিনুল ইসলাম খন্দকারের বলে শনাক্ত করে।
ঘটনার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু করে পুলিশের একাধিক টিম। গ্রেপ্তার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া অপরাধ (উত্তর) বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রেজওয়ান আহমেদ বলেন, গত ১৩ জুলাই রাত ৮টায় জাহাঙ্গীর আলম সোহাগ নামে এক ব্যক্তি পদ্মা হাউজিং প্রকল্পের নির্মাণাধীন ভবনের ৩য় তলায় উঠে বাড়ির মালিক বাবুলকে ফোন করে বলেন, আপনার ভবনে দুতিন জন লোক উঠেছে। বাবুল তখন উপরে উঠে ফোনের আলোতে লোক খুঁজতে থাকেন। কাউকে না পেয়ে ৩য় তলার একটি কক্ষে খোঁজার সময় পেছন থেকে জাহাঙ্গীর তাঁর মুখ চেপে ধরে বিশ হাজার টাকা চায়।
তিনি আরও বলেন, বাবুল টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে জাহাঙ্গীর গার্মেন্টসের কাটিং ছুরি বাবুলের গলায় ধরে হত্যার হুমকি দেন। এ সময় তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তিতে জাহাঙ্গীরের হাত সামান্য কেটে ও ছিলে যায়। বাবুল বাঁচার জন্য জাহাঙ্গীরের ডান হাতের আঙুলে কামড় দিলে তিনি বাবুলের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এরপর আরও কয়েকবার ছুরিকাঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর জাহাঙ্গীর বাবুলের পাঞ্জাবির পকেটে থাকা ৯৯৭ টাকা নিয়ে মরদেহ ওই কক্ষের বাথরুমের ভেতর ফেলে পালিয়ে যান।
রেজওয়ান আহমেদ জানান, বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মৃতদেহ পাওয়ার মাত্র দুই দিনের মধ্যে শনিবার (১৭ জুলাই) ভোরে আশুলিয়া থেকে হত্যাকারী জাহাঙ্গীর আলম সোহাগকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কাশিমপুর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে বলে।
কোনো পূর্বশত্রুতা নয়, বা জায়গা-জমি, অর্থ সম্পদ নিয়েও কখনো বিরোধ ছিল না, শুধু ২০ হাজার টাকা চাঁদার জন্য খুন হন আমিনুল ইসলাম খন্দকার ওরফে বাবুল (৬০)। তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর থানার দক্ষিণ পানিশাইল পদ্মা হাউজিং প্রকল্পের একটি বাড়ির মালিক। হত্যার পর তাঁর মৃতদেহ বাথরুমে ফেলে পালিয়ে যায় হত্যাকারী।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার ওসি মো. মাহবুব এ খোদা বলেন, গত ১৫ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় দক্ষিণ পানিশাইল পদ্মা হাউজিং প্রকল্পে এ ব্লকে নির্মাণাধীন একটি ভবনের ৩য় তলার বাথরুমে অর্ধ গলিত গলাকাটা একটি মৃতদেহ পাওয়া যায়। স্থানীয়রা লাশটি ওই বাড়ির মালিক আমিনুল ইসলাম খন্দকারের বলে শনাক্ত করে।
ঘটনার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু করে পুলিশের একাধিক টিম। গ্রেপ্তার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া অপরাধ (উত্তর) বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রেজওয়ান আহমেদ বলেন, গত ১৩ জুলাই রাত ৮টায় জাহাঙ্গীর আলম সোহাগ নামে এক ব্যক্তি পদ্মা হাউজিং প্রকল্পের নির্মাণাধীন ভবনের ৩য় তলায় উঠে বাড়ির মালিক বাবুলকে ফোন করে বলেন, আপনার ভবনে দুতিন জন লোক উঠেছে। বাবুল তখন উপরে উঠে ফোনের আলোতে লোক খুঁজতে থাকেন। কাউকে না পেয়ে ৩য় তলার একটি কক্ষে খোঁজার সময় পেছন থেকে জাহাঙ্গীর তাঁর মুখ চেপে ধরে বিশ হাজার টাকা চায়।
তিনি আরও বলেন, বাবুল টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে জাহাঙ্গীর গার্মেন্টসের কাটিং ছুরি বাবুলের গলায় ধরে হত্যার হুমকি দেন। এ সময় তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তিতে জাহাঙ্গীরের হাত সামান্য কেটে ও ছিলে যায়। বাবুল বাঁচার জন্য জাহাঙ্গীরের ডান হাতের আঙুলে কামড় দিলে তিনি বাবুলের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এরপর আরও কয়েকবার ছুরিকাঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর জাহাঙ্গীর বাবুলের পাঞ্জাবির পকেটে থাকা ৯৯৭ টাকা নিয়ে মরদেহ ওই কক্ষের বাথরুমের ভেতর ফেলে পালিয়ে যান।
রেজওয়ান আহমেদ জানান, বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে মৃতদেহ পাওয়ার মাত্র দুই দিনের মধ্যে শনিবার (১৭ জুলাই) ভোরে আশুলিয়া থেকে হত্যাকারী জাহাঙ্গীর আলম সোহাগকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কাশিমপুর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে বলে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫