নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর উত্তরায় ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের সোয়া ১১ কোটি টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন চার আসামি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
যে চার আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন তাঁরা হলেন মাইক্রোবাসচালক আকাশ, সাগর মাতুব্বর, মিজানুর রহমান ও সোনা মিয়া। দুপুরের পর তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রত্যেকের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম আসামি মিজানুর রহমান ও সোনা মিয়া এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল হুদা চৌধুরী আসামি আকাশ ও সাগর মাতুব্বরের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করেন। এরপর তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে ১২ মার্চ এই মামলায় গ্রেপ্তার আটজনকে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে এই চারজন ঘটনার দায় স্বীকার করলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এই চার আসামি সরাসরি ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত ছিল বলে স্বীকার করেছেন। আসামি মাইক্রোবাসচালক আকাশ ও অন্য তিনজনই স্বীকার করেছেন যে তাঁরা মাইক্রোবাসে করে তুরাগ থানাধীন দিয়াবাড়ি ১১ নম্বর সড়কে পরিকল্পনামাফিক অবস্থান করছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে একটি গাড়িতে যাওয়ার সময় তাঁরা সেটাকে আটকান। ওই গাড়িতে যারা ছিলেন তাঁদের নামিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে টাকার বাক্সগুলো নিয়ে যান। প্রত্যেকে আরও স্বীকার করেন, এই মামলার আসামি আকাশ, হৃদয় ও মিলন মূল পরিকল্পনাকারী। আসামিরা এও স্বীকার করেন, তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ চক্র রয়েছে। ঢাকা ও আশপাশের এলাকা এবং দেশের অন্য স্থানেও তাঁরা এভাবে সংগঠিত হয়ে ডাকাতি ও ছিনতাই করে থাকেন।
আসামিরা স্বীকারোক্তিতে আরও জানান, টাকা বহনকারী একটি মাইক্রোবাস থেকে টাকার বাক্সগুলো নিয়ে তাঁরা বাজারের ব্যাগে করে নিজেদের মাইক্রোবাসে যান এবং নিরাপদ স্থানে গিয়ে প্রত্যেকে আলাদা হয়ে যান।
উল্লেখ্য, ৯ মার্চ সকালে রাজধানীর উত্তরার তুরাগ থানাধীন দিয়াবাড়ী ১১ নম্বর সড়কে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের টাকা বহনকারী মানি প্ল্যান্ট লিংক প্রাইভেট লিমিটেডের গাড়ি থেকে সোয়া ১১ কোটি টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করে ৯ মার্চ দিবাগত রাতে মানি প্ল্যান্ট লিংক প্রাইভেট লিমিটেডের পরিচালক আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এরপর আটজনকে গ্রেপ্তার করে ১২ মার্চ ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ১৩ মার্চ হৃদয়ে নামে এক আসামিকে রিমান্ডে দেওয়া হয়। পরে ১৪ মার্চ আকাশ ও হৃদয় নামে দুজনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর উত্তরায় ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের সোয়া ১১ কোটি টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন চার আসামি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
যে চার আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন তাঁরা হলেন মাইক্রোবাসচালক আকাশ, সাগর মাতুব্বর, মিজানুর রহমান ও সোনা মিয়া। দুপুরের পর তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রত্যেকের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন জানান।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম আসামি মিজানুর রহমান ও সোনা মিয়া এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুরুল হুদা চৌধুরী আসামি আকাশ ও সাগর মাতুব্বরের জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করেন। এরপর তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে ১২ মার্চ এই মামলায় গ্রেপ্তার আটজনকে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে এই চারজন ঘটনার দায় স্বীকার করলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এই চার আসামি সরাসরি ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত ছিল বলে স্বীকার করেছেন। আসামি মাইক্রোবাসচালক আকাশ ও অন্য তিনজনই স্বীকার করেছেন যে তাঁরা মাইক্রোবাসে করে তুরাগ থানাধীন দিয়াবাড়ি ১১ নম্বর সড়কে পরিকল্পনামাফিক অবস্থান করছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে একটি গাড়িতে যাওয়ার সময় তাঁরা সেটাকে আটকান। ওই গাড়িতে যারা ছিলেন তাঁদের নামিয়ে হত্যার ভয় দেখিয়ে টাকার বাক্সগুলো নিয়ে যান। প্রত্যেকে আরও স্বীকার করেন, এই মামলার আসামি আকাশ, হৃদয় ও মিলন মূল পরিকল্পনাকারী। আসামিরা এও স্বীকার করেন, তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ চক্র রয়েছে। ঢাকা ও আশপাশের এলাকা এবং দেশের অন্য স্থানেও তাঁরা এভাবে সংগঠিত হয়ে ডাকাতি ও ছিনতাই করে থাকেন।
আসামিরা স্বীকারোক্তিতে আরও জানান, টাকা বহনকারী একটি মাইক্রোবাস থেকে টাকার বাক্সগুলো নিয়ে তাঁরা বাজারের ব্যাগে করে নিজেদের মাইক্রোবাসে যান এবং নিরাপদ স্থানে গিয়ে প্রত্যেকে আলাদা হয়ে যান।
উল্লেখ্য, ৯ মার্চ সকালে রাজধানীর উত্তরার তুরাগ থানাধীন দিয়াবাড়ী ১১ নম্বর সড়কে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের টাকা বহনকারী মানি প্ল্যান্ট লিংক প্রাইভেট লিমিটেডের গাড়ি থেকে সোয়া ১১ কোটি টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করে ৯ মার্চ দিবাগত রাতে মানি প্ল্যান্ট লিংক প্রাইভেট লিমিটেডের পরিচালক আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এরপর আটজনকে গ্রেপ্তার করে ১২ মার্চ ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ১৩ মার্চ হৃদয়ে নামে এক আসামিকে রিমান্ডে দেওয়া হয়। পরে ১৪ মার্চ আকাশ ও হৃদয় নামে দুজনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন:
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫