দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর দাগনভূঞার পূর্ব চন্দ্রপুর ইউনিয়নের হাসান গনিপুর বাংলাদেশ অরফানেজ সেন্টার নামের একটি এতিমখানায় একরাম হোসেন (১৩) নামে এক ছাত্রকে ব্লেড দিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করেছে তারই সহপাঠী। গত ২০ এপ্রিল সন্ধ্যায় অরফানেজ সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
একরাম এতিমখানার মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির আবাসিক ছাত্র। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আশ্রাফুল ইসলাম (১৩) ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ও স্থানীয় হারিছ আহাম্মদের ছেলে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. বেলায়েত হোসেন বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজন ও অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, ওই দিন সন্ধ্যায় ইফতারের পরে হাত ধোয়ার জন্য অরফানেজ সেন্টারের অজুখানায় যায় একরাম হোসেন। এ সময় অরফানেজ সেন্টার সংলগ্ন বাড়ি থেকে এসে অজুখানার সামনে অবস্থান করে আশ্রাফুল ইসলাম। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে আশ্রাফুল পকেট থেকে ব্লেড বের করে একরামের হাতে ও পিঠে আঘাত করে। পরে স্থানীয় লোকজন একরামকে দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক বেলায়েত হোসেন গতকাল শুক্রবার রাতে বাদী হয়ে দাগনভূঞা থানায় অভিযোগ দেন।
এ ব্যাপারে অরফানেজ সেন্টারের ম্যানেজিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন বলেন, ‘ভুক্তভোগী ছাত্রকে সহযোগিতা করার জন্য আমরা তার পরিবারের পাশে আছি। কিন্তু আমরা ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম তারা মামলা করতে আগ্রহী নয়।’
অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা দাগনভূঞা থানা উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই) মোহাম্মদ সিরাজ বলেন, ‘শনিবার সকালে সরেজমিনে বিষয়টি তদন্ত করতে গেলে জানতে পারি, অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আশ্রাফুল ইসলামকে তার মা মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকা থেকে শাক কেটে বাড়ি নেওয়ার জন্য ওই ব্লেডটি দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে মা সেই ব্লেডটি আর ফেরত নেননি। মারামারির সময় ব্লেডটি ব্যবহার করেছে।’
ফেনীর দাগনভূঞার পূর্ব চন্দ্রপুর ইউনিয়নের হাসান গনিপুর বাংলাদেশ অরফানেজ সেন্টার নামের একটি এতিমখানায় একরাম হোসেন (১৩) নামে এক ছাত্রকে ব্লেড দিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করেছে তারই সহপাঠী। গত ২০ এপ্রিল সন্ধ্যায় অরফানেজ সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
একরাম এতিমখানার মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির আবাসিক ছাত্র। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আশ্রাফুল ইসলাম (১৩) ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ও স্থানীয় হারিছ আহাম্মদের ছেলে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. বেলায়েত হোসেন বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজন ও অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, ওই দিন সন্ধ্যায় ইফতারের পরে হাত ধোয়ার জন্য অরফানেজ সেন্টারের অজুখানায় যায় একরাম হোসেন। এ সময় অরফানেজ সেন্টার সংলগ্ন বাড়ি থেকে এসে অজুখানার সামনে অবস্থান করে আশ্রাফুল ইসলাম। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে আশ্রাফুল পকেট থেকে ব্লেড বের করে একরামের হাতে ও পিঠে আঘাত করে। পরে স্থানীয় লোকজন একরামকে দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক বেলায়েত হোসেন গতকাল শুক্রবার রাতে বাদী হয়ে দাগনভূঞা থানায় অভিযোগ দেন।
এ ব্যাপারে অরফানেজ সেন্টারের ম্যানেজিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন বলেন, ‘ভুক্তভোগী ছাত্রকে সহযোগিতা করার জন্য আমরা তার পরিবারের পাশে আছি। কিন্তু আমরা ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম তারা মামলা করতে আগ্রহী নয়।’
অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা দাগনভূঞা থানা উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই) মোহাম্মদ সিরাজ বলেন, ‘শনিবার সকালে সরেজমিনে বিষয়টি তদন্ত করতে গেলে জানতে পারি, অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আশ্রাফুল ইসলামকে তার মা মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকা থেকে শাক কেটে বাড়ি নেওয়ার জন্য ওই ব্লেডটি দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে মা সেই ব্লেডটি আর ফেরত নেননি। মারামারির সময় ব্লেডটি ব্যবহার করেছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫