নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকা থেকে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৪) মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের দুই হাত ও গলা কাটা। মৃতদেহ অর্ধনগ্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআইয়ের কর্মকর্তারা। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই এলাকার একটি বাড়ির কক্ষ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০১২ সালে প্রবাসে মারা যান ওই কিশোরীর বাবা। ওই বাড়ির একটি কক্ষে দুই মেয়েকে নিয়ে থাকেন তার মা। শহরের একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন তিনি।
কিশোরীর মা অভিযোগ করে বলেন, সকালে বিদ্যালয়ের উদ্দেশে বেরিয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে প্রাইভেট পড়ে বাসায় ফেরে ওই কিশোরী। এরপর থেকে বাসায় সে একাই ছিল। সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে ঘরের মূল দরজায় তালা দেখতে পান তিনি। তালা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে সামনের কক্ষের আলমারিতে থাকা জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখতে পেলেও মেয়েকে দেখেননি। কিছুক্ষণ পর ঘরের ভেতরের একটি কক্ষের দরজা বন্ধ দেখতে পেয়ে খুলে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন বিছানার ওপর অর্ধনগ্ন, গলা ও দুই হাতের রগ কাটা অবস্থায় মেয়ের মৃতদেহ পড়ে আছে।
কিশোরীর মা আরও বলেন, এলাকার কিছু বখাটে দীর্ঘদিন ধরে মেয়েকে বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। এ বিষয়ে একাধিকবার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানানো হয়। কয়েক দিন ধরে বাড়ির সামনে এসে ধর্ষণ করার হুমকি দিচ্ছিল কয়েকজন। আজ তিনি ঘরে না থাকার সুযোগে কেউ ভেতরে প্রবেশ করে মেয়েকে ধর্ষণ করে গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করার পর লুটপাট করে পালিয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আকরামুল হাসান বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মূল্য হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকা থেকে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৪) মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের দুই হাত ও গলা কাটা। মৃতদেহ অর্ধনগ্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআইয়ের কর্মকর্তারা। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই এলাকার একটি বাড়ির কক্ষ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০১২ সালে প্রবাসে মারা যান ওই কিশোরীর বাবা। ওই বাড়ির একটি কক্ষে দুই মেয়েকে নিয়ে থাকেন তার মা। শহরের একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন তিনি।
কিশোরীর মা অভিযোগ করে বলেন, সকালে বিদ্যালয়ের উদ্দেশে বেরিয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে প্রাইভেট পড়ে বাসায় ফেরে ওই কিশোরী। এরপর থেকে বাসায় সে একাই ছিল। সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে ঘরের মূল দরজায় তালা দেখতে পান তিনি। তালা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে সামনের কক্ষের আলমারিতে থাকা জিনিসপত্র এলোমেলো অবস্থায় দেখতে পেলেও মেয়েকে দেখেননি। কিছুক্ষণ পর ঘরের ভেতরের একটি কক্ষের দরজা বন্ধ দেখতে পেয়ে খুলে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন বিছানার ওপর অর্ধনগ্ন, গলা ও দুই হাতের রগ কাটা অবস্থায় মেয়ের মৃতদেহ পড়ে আছে।
কিশোরীর মা আরও বলেন, এলাকার কিছু বখাটে দীর্ঘদিন ধরে মেয়েকে বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। এ বিষয়ে একাধিকবার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানানো হয়। কয়েক দিন ধরে বাড়ির সামনে এসে ধর্ষণ করার হুমকি দিচ্ছিল কয়েকজন। আজ তিনি ঘরে না থাকার সুযোগে কেউ ভেতরে প্রবেশ করে মেয়েকে ধর্ষণ করে গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করার পর লুটপাট করে পালিয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আকরামুল হাসান বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিন জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মূল্য হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫