সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রতিনিধি
ফেনী: ফেনীতে প্রতিনিয়ত দোকান চুরির ঘটনার মূল হোতা টিন কাটা রানাসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শনিবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে এর আগেও অনেক অভিযোগ রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে ফেনী মডেল থানার সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান সদর সার্কেল থয়াই মারমা। এ সময় তিনি বলেন, গতকাল গভীর রাতে শহরের মহিপাল জিরো পয়েন্ট এলাকার সুমন স্টোর নামে একটি দোকানের টিনের চাল কেটে অজ্ঞাতনামা চোরের দল দোকানে প্রবেশ করে বিভিন্ন কোম্পানির ১৮টি মডেলের মোবাইল, একটি ল্যাপটপ, ১ টি টুইনএমওএস (TwinMOS) নামের ট্যাব, বিভিন্ন কোম্পানির সিগারেট এবং গ্যাস লাইটার ও নগদ ৭ হাজার ৫০০ টাকাসহ সর্বমোট ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকার মালামাল লুট করে।
ঘটনার পরদিন সুমন স্টোরের মালিক মো. ফিরোজ আলম সুমন (৩০) ফেনী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কুমিল্লার লাঙ্গলকোট এলাকার মাসুদ রানা প্রকাশ ওরফে টিন কাটা রানা (১৯) ফেনী সদরের মনির হোসেন প্রকাশ মঈন (২১), শহরের মহিপাল এলাকার আবুল হোসেন (২৫), সদর উপজেলার শর্শদীর মো. শাহ আলম (৩৮) কুমিল্লা দাউদকান্দির মো. রিপন (২৫), লক্ষিপুর জেলার মো. আক্তার হোসেন (২৮) বিভিন্নস্থান থেকে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে আটক করা হয়।
সদর সার্কেল বলেন, আটক আসামিদের কাছ থেকে দোকানের চুরিকৃত ১টি ট্যাব, ২ টি নরমাল মোবাইল, সিগারেটের কার্টুনসহ মোট ৬২ হাজার টাকার মালামাল উদ্ধার করা হয় এবং চুরির উদ্দেশ্যে ব্যবহারিক রেঞ্জ, কাটার, বড় টেস্টার ও হাতুড়ি জব্দ হয়েছে।
তিনি জানান, আসামিরা এর আগেও একাধিক চুরির ঘটনাসহ অপকর্মের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক ভাবে স্বীকার করেছেন। বিষয়গুলো আরও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁদের আদালতে প্রেরণ করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী মডেল থানার পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন, শহর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক সুদিপ রায়, এস. আই (নিরস্ত্র) মো. আনোয়ার হোসেনসহ পুলিশ সদস্যরা।
ফেনী: ফেনীতে প্রতিনিয়ত দোকান চুরির ঘটনার মূল হোতা টিন কাটা রানাসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শনিবার রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে এর আগেও অনেক অভিযোগ রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে ফেনী মডেল থানার সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান সদর সার্কেল থয়াই মারমা। এ সময় তিনি বলেন, গতকাল গভীর রাতে শহরের মহিপাল জিরো পয়েন্ট এলাকার সুমন স্টোর নামে একটি দোকানের টিনের চাল কেটে অজ্ঞাতনামা চোরের দল দোকানে প্রবেশ করে বিভিন্ন কোম্পানির ১৮টি মডেলের মোবাইল, একটি ল্যাপটপ, ১ টি টুইনএমওএস (TwinMOS) নামের ট্যাব, বিভিন্ন কোম্পানির সিগারেট এবং গ্যাস লাইটার ও নগদ ৭ হাজার ৫০০ টাকাসহ সর্বমোট ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকার মালামাল লুট করে।
ঘটনার পরদিন সুমন স্টোরের মালিক মো. ফিরোজ আলম সুমন (৩০) ফেনী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কুমিল্লার লাঙ্গলকোট এলাকার মাসুদ রানা প্রকাশ ওরফে টিন কাটা রানা (১৯) ফেনী সদরের মনির হোসেন প্রকাশ মঈন (২১), শহরের মহিপাল এলাকার আবুল হোসেন (২৫), সদর উপজেলার শর্শদীর মো. শাহ আলম (৩৮) কুমিল্লা দাউদকান্দির মো. রিপন (২৫), লক্ষিপুর জেলার মো. আক্তার হোসেন (২৮) বিভিন্নস্থান থেকে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে আটক করা হয়।
সদর সার্কেল বলেন, আটক আসামিদের কাছ থেকে দোকানের চুরিকৃত ১টি ট্যাব, ২ টি নরমাল মোবাইল, সিগারেটের কার্টুনসহ মোট ৬২ হাজার টাকার মালামাল উদ্ধার করা হয় এবং চুরির উদ্দেশ্যে ব্যবহারিক রেঞ্জ, কাটার, বড় টেস্টার ও হাতুড়ি জব্দ হয়েছে।
তিনি জানান, আসামিরা এর আগেও একাধিক চুরির ঘটনাসহ অপকর্মের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক ভাবে স্বীকার করেছেন। বিষয়গুলো আরও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁদের আদালতে প্রেরণ করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী মডেল থানার পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন, শহর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক সুদিপ রায়, এস. আই (নিরস্ত্র) মো. আনোয়ার হোসেনসহ পুলিশ সদস্যরা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫
এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫
মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫
