নোয়াখালী প্রতিনিধি
টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় আবদুল লতিফ ভূঁইয়া নামে সাবেক এক ব্যাংক কর্মকর্তাকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ৩৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোরশেদ খান এ রায় প্রদান করেন। আসামি পলাতক থাকায় রায়ের সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক নোয়াখালীর উপপরিচালক সৈয়দ তাহসিনুল হক।
দণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল লতিফ ভূঁইয়া রূপালী ব্যাংক লিমিটেড লক্ষ্মীপুর জেলার পোদ্দার বাজার শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার ধামতি এলাকার আব্দুল গফুর মিয়ার ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল লতিফ ভূঁইয়া ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রূপালী ব্যাংক পোদ্দার বাজার শাখায় সেকেন্ড অফিসার (প্রিন্সিপাল অফিসার) হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ওই ব্যাংকে কর্মরত অবস্থায় তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫৮ হাজার ৭৪ টাকা আত্মসাৎ করেন। যার মধ্যে ২০০৪ সালে ৬২টি ভুয়া এন্ট্রির মাধ্যমে ৩০ লাখ ২০ হাজার ৮৪৯ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ২০১১ সালের ডিসেম্বরে তাঁর বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে স্থানান্তর করা হয়। মামলাটি তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরুল হুদা আব্দুল লতিফকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুদক উপপরিচালক সৈয়দ তাহসিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে দণ্ডবিধি ৪০৯ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছর কারাদণ্ড, ৩২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়ের করা মামলায় আবদুল লতিফ ভূঁইয়া নামে সাবেক এক ব্যাংক কর্মকর্তাকে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ৩৪ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোরশেদ খান এ রায় প্রদান করেন। আসামি পলাতক থাকায় রায়ের সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক নোয়াখালীর উপপরিচালক সৈয়দ তাহসিনুল হক।
দণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল লতিফ ভূঁইয়া রূপালী ব্যাংক লিমিটেড লক্ষ্মীপুর জেলার পোদ্দার বাজার শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার ধামতি এলাকার আব্দুল গফুর মিয়ার ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল লতিফ ভূঁইয়া ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রূপালী ব্যাংক পোদ্দার বাজার শাখায় সেকেন্ড অফিসার (প্রিন্সিপাল অফিসার) হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ওই ব্যাংকে কর্মরত অবস্থায় তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫৮ হাজার ৭৪ টাকা আত্মসাৎ করেন। যার মধ্যে ২০০৪ সালে ৬২টি ভুয়া এন্ট্রির মাধ্যমে ৩০ লাখ ২০ হাজার ৮৪৯ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ২০১১ সালের ডিসেম্বরে তাঁর বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে স্থানান্তর করা হয়। মামলাটি তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা নুরুল হুদা আব্দুল লতিফকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুদক উপপরিচালক সৈয়দ তাহসিনুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে দণ্ডবিধি ৪০৯ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছর কারাদণ্ড, ৩২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫