নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা, আত্মসাৎ ও পণ্য ছাড়ে অনিয়মের অভিযোগে আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের নিয়ন্ত্রকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থার উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে মামলাটি করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিউল্লাহ আদনান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শফিউল্লাহ আদনান জানান, মামলায় আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের নিয়ন্ত্রক মো. আওলাদ হোসেন ছাড়াও ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন ঢাকা কাস্টম হাউসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আ. রউফ সরকার ও মো. হারুন-অর-রশীদ, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক দপ্তরের সহকারী নিয়ন্ত্রক মো. মামুন ইফতেখার রহমান ও মোছা. ফাতেমা খাতুন, উপনিয়ন্ত্রক মনিরুজ্জামান খান এবং আমদানিকারক মামুন হাওলাদার।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অসৎ উদ্দেশ্যে যাত্রী মামুন হাওলাদারকে দিয়ে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করেন। তাঁরা অবৈধভাবে আনা মেমোরি কার্ডের ইনভয়েস গোপন করে অতি অল্প সময়ে ২ লাখ ১০ হাজার পিস মেমোরি কার্ড গণনা ছাড়াই গণনা দেখিয়ে খালাসযোগ্য হিসেবে প্রত্যয়ন করেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, যাত্রী মামুন হাওলাদার আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তর থেকে ক্লিয়ারেন্স পারমিট প্রাপ্তির আবেদন করে পণ্য ছাড় করেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ক্লিয়ারেন্স পারমিট দেন এবং জব্দ ব্যাগেজের মেমোরি কার্ড অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধি ৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের ২নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
মামলার অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র দত্ত জানান, মামলাটি তদন্ত করা হবে। এ সময় আরও কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁদেরও আসামি করা হবে।
আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা, আত্মসাৎ ও পণ্য ছাড়ে অনিয়মের অভিযোগে আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের নিয়ন্ত্রকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থার উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে মামলাটি করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিউল্লাহ আদনান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শফিউল্লাহ আদনান জানান, মামলায় আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের নিয়ন্ত্রক মো. আওলাদ হোসেন ছাড়াও ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তাদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন ঢাকা কাস্টম হাউসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আ. রউফ সরকার ও মো. হারুন-অর-রশীদ, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক দপ্তরের সহকারী নিয়ন্ত্রক মো. মামুন ইফতেখার রহমান ও মোছা. ফাতেমা খাতুন, উপনিয়ন্ত্রক মনিরুজ্জামান খান এবং আমদানিকারক মামুন হাওলাদার।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অসৎ উদ্দেশ্যে যাত্রী মামুন হাওলাদারকে দিয়ে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করেন। তাঁরা অবৈধভাবে আনা মেমোরি কার্ডের ইনভয়েস গোপন করে অতি অল্প সময়ে ২ লাখ ১০ হাজার পিস মেমোরি কার্ড গণনা ছাড়াই গণনা দেখিয়ে খালাসযোগ্য হিসেবে প্রত্যয়ন করেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, যাত্রী মামুন হাওলাদার আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তর থেকে ক্লিয়ারেন্স পারমিট প্রাপ্তির আবেদন করে পণ্য ছাড় করেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ক্লিয়ারেন্স পারমিট দেন এবং জব্দ ব্যাগেজের মেমোরি কার্ড অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধি ৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের ২নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
মামলার অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র দত্ত জানান, মামলাটি তদন্ত করা হবে। এ সময় আরও কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁদেরও আসামি করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫