নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মডার্ন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (ট্রেক-২২৯) সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে (সিসিএ অ্যাকাউন্ট) ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকার ঘাটতি রয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তাদের ব্যবহৃত ব্যাক অফিস সফটওয়্যারটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এ কারণে সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে বেশি পরিমাণ ঘাটতি দেখাচ্ছে। তাই ঘাটতি পূরণ করতে মডার্ন সিকিউরিটিজ তিন মাস সময় চেয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
তথ্যমতে, দেশের পুঁজিবাজারে গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসে গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাৎ এবং বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এরপর সব ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্ত সাপেক্ষে ১০৮টি ব্রোকারেজ হাউসে ৫৮৫ কোটি টাকার বেশি সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে ঘাটতি পাওয়া যায়। পরবর্তীতে এর মধ্যে ১০২টি প্রতিষ্ঠান তাদের ঘাটতি সমন্বয় করেছে। তবে এখনো ছয়টি ব্রোকারেজ হাউস তাদের ঘাটতি বাবদ ৪৯ কোটি টাকার বেশি সমন্বয় করেনি। এর মধ্যে মডার্ন সিকিউরিটিজ একটি।
ডিএসইর পরিদর্শন প্রতিনিধিদল চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে। আর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত তাদের গ্রাহক হিসেবে ৫ কোটি টাকার বেশি ঘাটতি খুঁজে পায়। ব্রোকারেজ হাউসটি শেয়ার লেনদেনের হিসাব রাখতে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করত। ওই সফটওয়্যারে ত্রুটি দেখা দিয়েছে বলে দাবি করছে মডার্ন সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি তাদের সফটওয়্যার সমস্যাটি পরীক্ষা করে সমাধানের জন্য তিন মাস সময় চেয়ে ডিএসইর কাছে আবেদন করেছে। আর বিষয়টি ডিএসই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে অবহিত করেছে বলে জানা গেছে।
মডার্ন সিকিউরিটিজ ছাড়াও সিসিএ হিসেবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, পিএফআই সিকিউরিটিজের ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা এবং লতিফ সিকিউরিটিজের ঘাটতি রয়েছে ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউস মডার্ন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (ট্রেক-২২৯) সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে (সিসিএ অ্যাকাউন্ট) ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকার ঘাটতি রয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তাদের ব্যবহৃত ব্যাক অফিস সফটওয়্যারটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এ কারণে সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে বেশি পরিমাণ ঘাটতি দেখাচ্ছে। তাই ঘাটতি পূরণ করতে মডার্ন সিকিউরিটিজ তিন মাস সময় চেয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
তথ্যমতে, দেশের পুঁজিবাজারে গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসে গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাৎ এবং বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এরপর সব ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্ত সাপেক্ষে ১০৮টি ব্রোকারেজ হাউসে ৫৮৫ কোটি টাকার বেশি সমন্বিত গ্রাহক হিসেবে ঘাটতি পাওয়া যায়। পরবর্তীতে এর মধ্যে ১০২টি প্রতিষ্ঠান তাদের ঘাটতি সমন্বয় করেছে। তবে এখনো ছয়টি ব্রোকারেজ হাউস তাদের ঘাটতি বাবদ ৪৯ কোটি টাকার বেশি সমন্বয় করেনি। এর মধ্যে মডার্ন সিকিউরিটিজ একটি।
ডিএসইর পরিদর্শন প্রতিনিধিদল চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে। আর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত তাদের গ্রাহক হিসেবে ৫ কোটি টাকার বেশি ঘাটতি খুঁজে পায়। ব্রোকারেজ হাউসটি শেয়ার লেনদেনের হিসাব রাখতে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার ব্যবহার করত। ওই সফটওয়্যারে ত্রুটি দেখা দিয়েছে বলে দাবি করছে মডার্ন সিকিউরিটিজ কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি তাদের সফটওয়্যার সমস্যাটি পরীক্ষা করে সমাধানের জন্য তিন মাস সময় চেয়ে ডিএসইর কাছে আবেদন করেছে। আর বিষয়টি ডিএসই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিকে অবহিত করেছে বলে জানা গেছে।
মডার্ন সিকিউরিটিজ ছাড়াও সিসিএ হিসেবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, পিএফআই সিকিউরিটিজের ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা এবং লতিফ সিকিউরিটিজের ঘাটতি রয়েছে ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫