শেভরনের অর্থায়নে আইডিই বাংলাদেশের উদ্যোক্তা প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান ঢাকার গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত হয়েছে। ‘টেকসই উন্নয়নের যাত্রায় উদ্যোক্তার ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে প্রায় চার বছরের যাত্রা উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন খাতের গ্রাম উন্নয়ন সমিতির মধ্যে প্রয়োজনীয় সংযোগ স্থাপন, ব্যবসায়িক দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান বাড়ানোর জন্য নিবেদিত ছিল।
‘উদ্যোক্তা-এম্পাওয়ারিং এন্টারপ্রেনার্স’ প্রকল্পটি শেভরন দ্বারা অর্থায়িত এবং আইডিই দ্বারা বাস্তবায়িত। যার লক্ষ্য ছিল ১১০টি ভিডিও সমবায় সমিতি এবং ১ হাজার ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগের (এমএসএমই) অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করা এবং তাঁদের মূলধন সংরক্ষণ ও বৃদ্ধি করা। ২০২০ সাল থেকে, প্রকল্পটি সিলেট এবং হবিগঞ্জের শেভরনর গ্যাস ক্ষেত্র এলাকায় সক্রিয় ছিল, প্রায় ৪২ হাজার ৫০০ মানুষকে ক্ষমতায়ন এবং সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে উপকৃত করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মানিত ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের অর্থ পরিচালক গ্রেগ বার্নস এবং শেভরন বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির। বিশেষ অতিথিদের মধ্যে ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) ফেরোজ আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা)-আইসিটি উইং এফ এম মাহবুবুর রহমান এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হোসনে আরা বেগম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের সিই এবং এসআই ম্যানেজার এ কে এম আরিফ আকতার, শেভরন বাংলাদেশের ফিল্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ম্যানেজার খন্দকার তুষারুজ্জামান, আলিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. হুমায়ুন কবির, আইডিই বাংলাদেশের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর-প্রোগ্রাম মোহাম্মদ শোয়েব ইফতেখার, আইডিই বাংলাদেশের হেড অব স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ মো. আফজাল হোসেন ভূঁইয়া এবং আইডিই বাংলাদেশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক-উদ্যোক্তা মো. হান্নান আলী। অনুষ্ঠানে শেভরন বাংলাদেশের কর্মকর্তা, আইডিই প্রতিনিধিরা, উন্নত বীজ সরবরাহকারী, জৈব কীটনাশক কোম্পানির প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন আইডিই বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সমীর কার্কি এবং সঞ্চালনা করেন আইডিই বাংলাদেশের মনিটরিং এবং ইভালুয়েশন বিশেষজ্ঞ পারমিতা দত্ত। পুরো অনুষ্ঠানের আয়োজন পরিচালনা করেন আইডিই বাংলাদেশের ‘উদ্যোক্তা’ প্রকল্পের কর্মকর্তারা।
উদ্যোক্তা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৮০ জন অতিথি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে তাঁরা প্রকল্পের সাফল্য এবং অর্জন সম্পর্কে জানেন এবং সমাজের সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নে শেভরন বাংলাদেশের ভূমিকা সম্পর্কে অবগত হন। বিভিন্ন খাতের সমবায় সমিতি এবং উদ্যোক্তাদের প্রতিনিধিরা তাঁদের অসাধারণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সুযোগ দেওয়ার জন্য উদ্যোক্তা প্রকল্প এবং শেভরন বাংলাদেশকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শেভরন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত জ্বালানি কোম্পানি, যা প্রায় প্রতিটি জ্বালানি শিল্পের ক্ষেত্রে জড়িত। শেভরন বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড এবং শেভরন বাংলাদেশ ব্লকস থার্টিন ও ফোরটিন লিমিটেড (শেভরন বাংলাদেশ) বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদক, যা মোট দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের প্রায় ৬০ পারসেন্ট এবং দেশীয় কনডেনসেট উৎপাদনের ৮৩ পারসেন্টের বেশি উৎপাদন করে। শেভরন বাংলাদেশ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র পরিচালনা করে। শেভরন বাংলাদেশ তার কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত সম্প্রদায়গুলোর সঙ্গে কাজ করে, দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব গড়ে তোলে যা তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্থায়ী সুবিধা প্রদান করে।
আইডিই একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা যা নিম্নআয়ের মানুষদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিকভাবে ক্ষমতায়ন করতে কাজ করে যাতে তাঁরা একাধিক প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে পারে। আইডিই ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশে তাঁর প্রথম দেশীয় প্রোগ্রাম হিসাবে যাত্রা শুরু করে।
শেভরনের অর্থায়নে আইডিই বাংলাদেশের উদ্যোক্তা প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান ঢাকার গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত হয়েছে। ‘টেকসই উন্নয়নের যাত্রায় উদ্যোক্তার ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে প্রায় চার বছরের যাত্রা উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন খাতের গ্রাম উন্নয়ন সমিতির মধ্যে প্রয়োজনীয় সংযোগ স্থাপন, ব্যবসায়িক দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান বাড়ানোর জন্য নিবেদিত ছিল।
‘উদ্যোক্তা-এম্পাওয়ারিং এন্টারপ্রেনার্স’ প্রকল্পটি শেভরন দ্বারা অর্থায়িত এবং আইডিই দ্বারা বাস্তবায়িত। যার লক্ষ্য ছিল ১১০টি ভিডিও সমবায় সমিতি এবং ১ হাজার ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগের (এমএসএমই) অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করা এবং তাঁদের মূলধন সংরক্ষণ ও বৃদ্ধি করা। ২০২০ সাল থেকে, প্রকল্পটি সিলেট এবং হবিগঞ্জের শেভরনর গ্যাস ক্ষেত্র এলাকায় সক্রিয় ছিল, প্রায় ৪২ হাজার ৫০০ মানুষকে ক্ষমতায়ন এবং সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে উপকৃত করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মানিত ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের অর্থ পরিচালক গ্রেগ বার্নস এবং শেভরন বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির। বিশেষ অতিথিদের মধ্যে ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) ফেরোজ আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা)-আইসিটি উইং এফ এম মাহবুবুর রহমান এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হোসনে আরা বেগম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের সিই এবং এসআই ম্যানেজার এ কে এম আরিফ আকতার, শেভরন বাংলাদেশের ফিল্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ম্যানেজার খন্দকার তুষারুজ্জামান, আলিম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. হুমায়ুন কবির, আইডিই বাংলাদেশের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর-প্রোগ্রাম মোহাম্মদ শোয়েব ইফতেখার, আইডিই বাংলাদেশের হেড অব স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ মো. আফজাল হোসেন ভূঁইয়া এবং আইডিই বাংলাদেশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক-উদ্যোক্তা মো. হান্নান আলী। অনুষ্ঠানে শেভরন বাংলাদেশের কর্মকর্তা, আইডিই প্রতিনিধিরা, উন্নত বীজ সরবরাহকারী, জৈব কীটনাশক কোম্পানির প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতিত্ব করেন আইডিই বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সমীর কার্কি এবং সঞ্চালনা করেন আইডিই বাংলাদেশের মনিটরিং এবং ইভালুয়েশন বিশেষজ্ঞ পারমিতা দত্ত। পুরো অনুষ্ঠানের আয়োজন পরিচালনা করেন আইডিই বাংলাদেশের ‘উদ্যোক্তা’ প্রকল্পের কর্মকর্তারা।
উদ্যোক্তা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রায় ৮০ জন অতিথি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে তাঁরা প্রকল্পের সাফল্য এবং অর্জন সম্পর্কে জানেন এবং সমাজের সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নে শেভরন বাংলাদেশের ভূমিকা সম্পর্কে অবগত হন। বিভিন্ন খাতের সমবায় সমিতি এবং উদ্যোক্তাদের প্রতিনিধিরা তাঁদের অসাধারণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সুযোগ দেওয়ার জন্য উদ্যোক্তা প্রকল্প এবং শেভরন বাংলাদেশকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
শেভরন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত জ্বালানি কোম্পানি, যা প্রায় প্রতিটি জ্বালানি শিল্পের ক্ষেত্রে জড়িত। শেভরন বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড এবং শেভরন বাংলাদেশ ব্লকস থার্টিন ও ফোরটিন লিমিটেড (শেভরন বাংলাদেশ) বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদক, যা মোট দেশীয় প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের প্রায় ৬০ পারসেন্ট এবং দেশীয় কনডেনসেট উৎপাদনের ৮৩ পারসেন্টের বেশি উৎপাদন করে। শেভরন বাংলাদেশ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র পরিচালনা করে। শেভরন বাংলাদেশ তার কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত সম্প্রদায়গুলোর সঙ্গে কাজ করে, দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব গড়ে তোলে যা তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্থায়ী সুবিধা প্রদান করে।
আইডিই একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা যা নিম্নআয়ের মানুষদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিকভাবে ক্ষমতায়ন করতে কাজ করে যাতে তাঁরা একাধিক প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে পারে। আইডিই ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশে তাঁর প্রথম দেশীয় প্রোগ্রাম হিসাবে যাত্রা শুরু করে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫