চর ও হাওরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়নে আর্থিক সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বিশেষ করে নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে বিনা জামানতে স্বল্প সুদে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। আজ শনিবার গাইবান্ধায় কেয়ার বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ঋণ প্রদান কর্মসূচিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ টাকার অ্যাকাউন্টধারী ২০ জন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তার হাতে প্রকাশ্যে ঋণের চেক তুলে দেওয়া হয়।
ঋণ বিতরণের সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক নিশাত আফরোজ বিন্নি, এনআরবিসির মাইক্রো ফাইন্যান্স ইউনিটের প্রধান মো. রমজান আলী ভূঁইয়া, কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার, সিনিয়র টিম লিডার জর্জ নকরেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সৌহার্দ্য-৩ প্লাস কর্মসূচির আওতায় গ্রামীণ এলাকায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিতকরণ এবং প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণের জন্য বৈশ্বিক এনজিও কেয়ার বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ২০ জন নারী উদ্যোক্তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে ঋণ দেওয়া হয়। এই ঋণের সুদ হার মাত্র ৭ শতাংশ। ঋণগ্রহীতারা হলেন কহিনুর বেগম, মুন্নি বেগম, মিসেস শামসুন্নাহার, রিক্তা বেগম, দিলুফা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাহানা বেগম, জাহেদা বেগম, বুলী বেগম, জোসনা বেগম, মিসেস শাহানা বেগম, জান্নাতুন বেগম, প্রতীমা রানী, ময়না বেগম, মিথি আক্তার, আঞ্জুয়ারা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাপলা বেগম, মরিয়ম খাতুন ও মনোয়ারা বেগম।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, দেশের সকল মানুষকে আর্থিক সেবার আওতায় আনার লক্ষে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে প্রত্যেক মানুষের নামে অন্তত একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। এ জন্য কোনো জটিলতা ছাড়াই ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। স্বল্প সুদে ঋণ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৭৫০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে ব্যাংকগুলোকে অর্থের জোগান দিচ্ছে। প্রান্তিক এলাকায় ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, বিনা জামানতে ঋণ প্রদানে এনআরবিসি ব্যাংকের কার্যক্রম প্রশংসনীয়। এনআরবিসি ব্যাংক প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের উন্নয়ন ও গ্রামমুখী কর্মকাণ্ড-পরিচালনা করছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বৈষম্যমূলক সমাজ গঠনে আমরা বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অর্থায়ন করছি। গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলা, বিনা জামানাতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। অন্তত ১ লাখ মানুষকে ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে সাড়ে ৩ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়েছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ডিএমডি হারুনুর রশীদ বলেন, মুনাফা বা ব্যবসায়িক স্বার্থে এনআরবিসি ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের ঋণ দিচ্ছে না। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের এগিয়ে নিতে আমরা প্রত্যন্ত গ্রামে স্বল্প সুদে বিনা জামানতে এই ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। সারা দেশে ১ লাখ ৩৮ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদেরকে বিনা জামানতে ঋণ প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার বলেন, গ্রামের উন্নয়ন করতে হলে নারীদের আর্থিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আর্থিক সংযোগ ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি আরও সহজ করতে হবে। মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ হতে হলে ব্যাংকগুলোকে আরও গ্রামমুখী হওয়া প্রয়োজন। এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ড-গ্রামের মানুষদের সঞ্চয় করা এবং আয়বৃদ্ধিমূলক কাজে সহযোগিতা করছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের আওতায় এনআরবিসি ব্যাংক দেশের প্রত্যন্ত হাওর ও চরাঞ্চলের হতদরিদ্রদের মানুষদেরকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসছে। মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ পাচ্ছেন এসব অঞ্চলের হতদরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা। বিনা খরচে এসব অ্যাকাউন্টে অর্থ সঞ্চয় ও ঋণ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩ হাজার ৫০২ জন উদ্যোক্তাদের ১১০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
চর ও হাওরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়নে আর্থিক সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বিশেষ করে নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে বিনা জামানতে স্বল্প সুদে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে। আজ শনিবার গাইবান্ধায় কেয়ার বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ঋণ প্রদান কর্মসূচিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ টাকার অ্যাকাউন্টধারী ২০ জন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তার হাতে প্রকাশ্যে ঋণের চেক তুলে দেওয়া হয়।
ঋণ বিতরণের সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক নিশাত আফরোজ বিন্নি, এনআরবিসির মাইক্রো ফাইন্যান্স ইউনিটের প্রধান মো. রমজান আলী ভূঁইয়া, কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার, সিনিয়র টিম লিডার জর্জ নকরেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সৌহার্দ্য-৩ প্লাস কর্মসূচির আওতায় গ্রামীণ এলাকায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিতকরণ এবং প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণের জন্য বৈশ্বিক এনজিও কেয়ার বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ২০ জন নারী উদ্যোক্তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে ঋণ দেওয়া হয়। এই ঋণের সুদ হার মাত্র ৭ শতাংশ। ঋণগ্রহীতারা হলেন কহিনুর বেগম, মুন্নি বেগম, মিসেস শামসুন্নাহার, রিক্তা বেগম, দিলুফা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাহানা বেগম, জাহেদা বেগম, বুলী বেগম, জোসনা বেগম, মিসেস শাহানা বেগম, জান্নাতুন বেগম, প্রতীমা রানী, ময়না বেগম, মিথি আক্তার, আঞ্জুয়ারা বেগম, মিসেস নুরুন্নাহার, শাপলা বেগম, মরিয়ম খাতুন ও মনোয়ারা বেগম।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, দেশের সকল মানুষকে আর্থিক সেবার আওতায় আনার লক্ষে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে প্রত্যেক মানুষের নামে অন্তত একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। এ জন্য কোনো জটিলতা ছাড়াই ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রায় ১ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। স্বল্প সুদে ঋণ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৭৫০ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে ব্যাংকগুলোকে অর্থের জোগান দিচ্ছে। প্রান্তিক এলাকায় ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ, বিনা জামানতে ঋণ প্রদানে এনআরবিসি ব্যাংকের কার্যক্রম প্রশংসনীয়। এনআরবিসি ব্যাংক প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের উন্নয়ন ও গ্রামমুখী কর্মকাণ্ড-পরিচালনা করছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, মানুষের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। বৈষম্যমূলক সমাজ গঠনে আমরা বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অর্থায়ন করছি। গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে ১০ টাকায় অ্যাকাউন্ট খোলা, বিনা জামানাতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। অন্তত ১ লাখ মানুষকে ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নে পুনঃঅর্থায়ন তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে সাড়ে ৩ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বল্প সুদে বিনা জামানতে ঋণ দেওয়া হয়েছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ডিএমডি হারুনুর রশীদ বলেন, মুনাফা বা ব্যবসায়িক স্বার্থে এনআরবিসি ব্যাংক গ্রাম পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের ঋণ দিচ্ছে না। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের এগিয়ে নিতে আমরা প্রত্যন্ত গ্রামে স্বল্প সুদে বিনা জামানতে এই ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছি। সারা দেশে ১ লাখ ৩৮ হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদেরকে বিনা জামানতে ঋণ প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
কেয়ার বাংলাদেশের সৌহার্দ্য প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মান্নান মজুমদার বলেন, গ্রামের উন্নয়ন করতে হলে নারীদের আর্থিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আর্থিক সংযোগ ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি আরও সহজ করতে হবে। মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ হতে হলে ব্যাংকগুলোকে আরও গ্রামমুখী হওয়া প্রয়োজন। এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ড-গ্রামের মানুষদের সঞ্চয় করা এবং আয়বৃদ্ধিমূলক কাজে সহযোগিতা করছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ডের আওতায় এনআরবিসি ব্যাংক দেশের প্রত্যন্ত হাওর ও চরাঞ্চলের হতদরিদ্রদের মানুষদেরকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসছে। মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ পাচ্ছেন এসব অঞ্চলের হতদরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা। বিনা খরচে এসব অ্যাকাউন্টে অর্থ সঞ্চয় ও ঋণ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩ হাজার ৫০২ জন উদ্যোক্তাদের ১১০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
২৫ দিন আগেপাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
২৫ দিন আগেবিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
২৫ দিন আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
২৫ দিন আগে