নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্রিজ, ফ্রিজার, মোটরসাইকেল, কম্প্রেসার ও এসি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের করপোরেট কর কমিয়ে ১০ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। দেশি ও বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোকে বিনিয়োগে আরও উৎসাহিত করতে এসব পণ্যে কর কমানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জনসংযোগ দপ্তর জানায়, গত ২১ অক্টোবর এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম এই সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শর্ত সাপেক্ষে ২০৩২ সালের জুন পর্যন্ত ফ্রিজার, ফ্রিজ, মোটরসাইকেল, কম্প্রেসার ও এয়ার কন্ডিশনার (এসি) নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এমন সুবিধা ভোগ করবে।
বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়- এমন ইলেকট্রনিক পণ্য সংযোজনকারী এবং নির্মাতাদের আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর প্রদান করতে হয়। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে কর দিতে হয় ২২ দশমিক ৫ শতাংশ।
এনবিআর চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, খুচরা যন্ত্রাংশসহ পূর্ণাঙ্গ ফ্রিজার, ফ্রিজ, মোটরসাইকেল, এয়ার কন্ডিশনার ও কম্প্রেসার তৈরির ক্ষমতাসম্পন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর কমানো হলো। এসব প্রতিষ্ঠানের আয়কর শর্ত সাপেক্ষে হ্রাস করে ১০ শতাংশ করা হলো। এক্ষেত্রে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরুর তারিখ থেকে কেবল শিল্পের ব্যবসা থেকে অর্জিত আয়ের ওপর এ করহার প্রযোজ্য হবে।
তবে সেক্ষেত্রে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে কর সুবিধা পেতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে-শিল্প প্রতিষ্ঠানটিকে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এর অধীনে নিবন্ধিত হতে হবে।
কারখানাগুলোতে তাঁদের নিজস্ব ছাঁচ এবং ডাইভ তৈরির সুবিধা, পলি ইউরেথেন ফোমিং প্ল্যান্ট, পাউডার আবরণ প্ল্যান্ট ও নিজস্ব বর্জ্য শোধনাগার থাকতে হবে।
শর্তের বিষয়ে আরও বলা হয়, সুবিধাভোগী প্রতিষ্ঠানটিকে তিন বছরের মধ্যে উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে বা নতুন যন্ত্রপাতি কিনতে বা অন্য কারখানা স্থাপনের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। এক্ষেত্রে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয়ের ১০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে হবে। তাদের বিনিয়োগ সমর্থনকারী উপযুক্ত নথিও জমা দিতে হবে।
এ ছাড়া অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে এনবিআর কর্তৃক প্রদত্ত অব্যাহতি বাতিল করবে বলেও শর্তে বলা হয়েছে।
ফ্রিজ, ফ্রিজার, মোটরসাইকেল, কম্প্রেসার ও এসি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের করপোরেট কর কমিয়ে ১০ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। দেশি ও বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোকে বিনিয়োগে আরও উৎসাহিত করতে এসব পণ্যে কর কমানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের জনসংযোগ দপ্তর জানায়, গত ২১ অক্টোবর এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম এই সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শর্ত সাপেক্ষে ২০৩২ সালের জুন পর্যন্ত ফ্রিজার, ফ্রিজ, মোটরসাইকেল, কম্প্রেসার ও এয়ার কন্ডিশনার (এসি) নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এমন সুবিধা ভোগ করবে।
বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়- এমন ইলেকট্রনিক পণ্য সংযোজনকারী এবং নির্মাতাদের আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর প্রদান করতে হয়। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে কর দিতে হয় ২২ দশমিক ৫ শতাংশ।
এনবিআর চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, খুচরা যন্ত্রাংশসহ পূর্ণাঙ্গ ফ্রিজার, ফ্রিজ, মোটরসাইকেল, এয়ার কন্ডিশনার ও কম্প্রেসার তৈরির ক্ষমতাসম্পন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর কমানো হলো। এসব প্রতিষ্ঠানের আয়কর শর্ত সাপেক্ষে হ্রাস করে ১০ শতাংশ করা হলো। এক্ষেত্রে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরুর তারিখ থেকে কেবল শিল্পের ব্যবসা থেকে অর্জিত আয়ের ওপর এ করহার প্রযোজ্য হবে।
তবে সেক্ষেত্রে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে কর সুবিধা পেতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে-শিল্প প্রতিষ্ঠানটিকে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এর অধীনে নিবন্ধিত হতে হবে।
কারখানাগুলোতে তাঁদের নিজস্ব ছাঁচ এবং ডাইভ তৈরির সুবিধা, পলি ইউরেথেন ফোমিং প্ল্যান্ট, পাউডার আবরণ প্ল্যান্ট ও নিজস্ব বর্জ্য শোধনাগার থাকতে হবে।
শর্তের বিষয়ে আরও বলা হয়, সুবিধাভোগী প্রতিষ্ঠানটিকে তিন বছরের মধ্যে উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে বা নতুন যন্ত্রপাতি কিনতে বা অন্য কারখানা স্থাপনের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। এক্ষেত্রে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয়ের ১০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে হবে। তাদের বিনিয়োগ সমর্থনকারী উপযুক্ত নথিও জমা দিতে হবে।
এ ছাড়া অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে এনবিআর কর্তৃক প্রদত্ত অব্যাহতি বাতিল করবে বলেও শর্তে বলা হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫