নিজস্ব প্রতিবেদক
রমজান মাসের প্রথম দিন থেকেই দেশব্যাপী ‘কঠোর বিধিনিষেধ’ শুরু হয়েছে। বিধিনিষেধ ও রোজার শুরুতে বাজারে বেগুন, টমেটো, লেবু, শসাসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। পাশাপাশি চাহিদা বেশি থাকায় বেড়েছে ফলের দাম।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, শসার দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে কেজি ৮০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর সঙ্গে প্রতি হালি লেবু ৬০ টাকা, পাকা টমেটো ৫০ ও বেগুন ৮০ টাকায় উঠেছে। রোজার প্রথম দিন থেকেই বাজারে লেবুসহ শাক–সবজি বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে বলে ক্রেতারা জানান।
এ ছাড়া রোজা উপলক্ষে চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে বেড়েছে বিভিন্ন ফলের দাম। আপেলের দাম কেজিতে প্রায় ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। এ ছাড়া বেড়েছে আনারস, তরমুজ ও কমলার দাম। তবে স্থিতিশীল রয়েছে খেজুরের দাম।
মিরপুর ১ নম্বর, কল্যাণপুর নতুন বাজার, হাতিরপুল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে আলু ও পেঁপে ছাড়া অন্য প্রায় সব সবজির দামই চড়া। ৫০ টাকা কেজির নিচে কোনো সবজি নেই। তবে আলু ২০ টাকা এবং পেঁপে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রোজায় চাহিদা বেশি থাকে। আর করোনা প্রতিরোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধের কারণে সরবরাহ তুলনামূলকভাবে কম। এ জন্য পাইকারি বাজারে দাম বাড়ার ফলে কিছু কিছু পণ্য বাড়তি দামে কিনতে হয়েছে।
কল্যাণপুর নতুন বাজারে আবুল হাসিম নামে এক ক্রেতা জানান, শাকসবজির দাম অনেক বেড়েছে। রোজার প্রথম দিন লেবুর হালি ৮০ টাকায় উঠেছিল বলে জানান তিনি। সরকারের বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে বিভিন্ন অজুহাতে অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা বাজারে পণ্যের দাম বাড়ানোর সুযোগ পায় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
অন্যদিকে সরকার কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দিলেও সেই দামে কোথাও পণ্য পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে নির্ধারিত আয়ের মানুষেরা চরম বিপাকে পড়ছেন।
বাজারে শুধু গরুর মাংস বেঁধে দেওয়া দাম কেজিপ্রতি ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নির্ধারিত দাম অনুয়ায়ী খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম হবে সর্বোচ্চ ৪০ টাকা, চিনি ৬৭ থেকে ৬৮ টাকা, ছোলা ৬৩ থেকে ৬৭ টাকা, উন্নত মানের মসুর ডালের দাম ৯৭ থেকে ১০৩ টাকা ও সাধারণ মোটা মসুর ডাল ৬১ থেকে ৬৫ টাকা, খেজুর সাধারণ মানের ৮০ থেকে ১০০ টাকা এবং মধ্যম মানের ২০০ থেকে ২৫০ টাকা এবং সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৩৯ টাকা। তবে এর মধ্যে পেঁয়াজ, সয়াবিন ও খেজুর ছাড়া অন্য সব পণ্যই বাড়তি দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এদিকে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনো পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেনি। তবে বিধিনিষেধের মধ্যে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর পরবর্তী পরিস্থিতি নির্ভর করছে।
বাজারে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি
এদিকে বিধিনিষেধের মধ্যেও বাজারে দেখা গেছে অনেক মানুষ। প্রায় সবার মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মানা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও সচেতনতার অভাব দেখা গেছে। এ ছাড়া বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতাও কম। কড়াকড়ির মধ্যেও বাজারে মানুষের ভিড় একবারে কম নয়।
রমজান মাসের প্রথম দিন থেকেই দেশব্যাপী ‘কঠোর বিধিনিষেধ’ শুরু হয়েছে। বিধিনিষেধ ও রোজার শুরুতে বাজারে বেগুন, টমেটো, লেবু, শসাসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। পাশাপাশি চাহিদা বেশি থাকায় বেড়েছে ফলের দাম।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, শসার দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে কেজি ৮০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এর সঙ্গে প্রতি হালি লেবু ৬০ টাকা, পাকা টমেটো ৫০ ও বেগুন ৮০ টাকায় উঠেছে। রোজার প্রথম দিন থেকেই বাজারে লেবুসহ শাক–সবজি বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে বলে ক্রেতারা জানান।
এ ছাড়া রোজা উপলক্ষে চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে বেড়েছে বিভিন্ন ফলের দাম। আপেলের দাম কেজিতে প্রায় ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। এ ছাড়া বেড়েছে আনারস, তরমুজ ও কমলার দাম। তবে স্থিতিশীল রয়েছে খেজুরের দাম।
মিরপুর ১ নম্বর, কল্যাণপুর নতুন বাজার, হাতিরপুল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে আলু ও পেঁপে ছাড়া অন্য প্রায় সব সবজির দামই চড়া। ৫০ টাকা কেজির নিচে কোনো সবজি নেই। তবে আলু ২০ টাকা এবং পেঁপে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রোজায় চাহিদা বেশি থাকে। আর করোনা প্রতিরোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধের কারণে সরবরাহ তুলনামূলকভাবে কম। এ জন্য পাইকারি বাজারে দাম বাড়ার ফলে কিছু কিছু পণ্য বাড়তি দামে কিনতে হয়েছে।
কল্যাণপুর নতুন বাজারে আবুল হাসিম নামে এক ক্রেতা জানান, শাকসবজির দাম অনেক বেড়েছে। রোজার প্রথম দিন লেবুর হালি ৮০ টাকায় উঠেছিল বলে জানান তিনি। সরকারের বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে বিভিন্ন অজুহাতে অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা বাজারে পণ্যের দাম বাড়ানোর সুযোগ পায় বলে অভিযোগ করেন তিনি।
অন্যদিকে সরকার কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দিলেও সেই দামে কোথাও পণ্য পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে নির্ধারিত আয়ের মানুষেরা চরম বিপাকে পড়ছেন।
বাজারে শুধু গরুর মাংস বেঁধে দেওয়া দাম কেজিপ্রতি ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নির্ধারিত দাম অনুয়ায়ী খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম হবে সর্বোচ্চ ৪০ টাকা, চিনি ৬৭ থেকে ৬৮ টাকা, ছোলা ৬৩ থেকে ৬৭ টাকা, উন্নত মানের মসুর ডালের দাম ৯৭ থেকে ১০৩ টাকা ও সাধারণ মোটা মসুর ডাল ৬১ থেকে ৬৫ টাকা, খেজুর সাধারণ মানের ৮০ থেকে ১০০ টাকা এবং মধ্যম মানের ২০০ থেকে ২৫০ টাকা এবং সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ১৩৯ টাকা। তবে এর মধ্যে পেঁয়াজ, সয়াবিন ও খেজুর ছাড়া অন্য সব পণ্যই বাড়তি দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
এদিকে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনো পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেনি। তবে বিধিনিষেধের মধ্যে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর পরবর্তী পরিস্থিতি নির্ভর করছে।
বাজারে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি
এদিকে বিধিনিষেধের মধ্যেও বাজারে দেখা গেছে অনেক মানুষ। প্রায় সবার মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মানা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও সচেতনতার অভাব দেখা গেছে। এ ছাড়া বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতাও কম। কড়াকড়ির মধ্যেও বাজারে মানুষের ভিড় একবারে কম নয়।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫