নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে কাগজের দাম নিয়ন্ত্রণে অবিলম্বে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে কাগজ আমদানি উন্মুক্ত করা এবং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির উদ্যোগে ‘কাগজের অস্বাভাবিক মূল বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও কাগজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি’ শীর্ষক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. আরিফ হোসেন ছোটন। তিনি বলেন, ‘দেশে অস্বাভাবিক হারে কাগজের দাম বাড়ানো হচ্ছে। মিল মালিকেরা সিন্ডিকেট করে দ্বিগুণেরও বেশি দাম বাড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় যদি শুল্ক প্রত্যাহার করে কাগজ আমদানি সবার জন্য উন্মুক্ত ও অবাধ করা হয় তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মিল মালিকদের সিন্ডিকেট ভেঙে যাবে। যদি এখনই সরকার এ ব্যাপারে পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে অচিরেই দেশে কাগজ নিয়ে ভয়াবহ সংকট তৈরি হতে পারে।’
এ সময় সংগঠনের সহসভাপতি শ্যামল পাল বলেন, ‘বর্তমানে এক টন নিউজ প্রিন্ট কাগজ প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এর দাম ৬০ হাজার টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। তার মানে দ্বিগুণ দামে কাগজ বিক্রি হচ্ছে। তাই আগামী বইমেলার আগে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।’
শ্যামল পাল আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সরকারের বিনা মূল্যে দেওয়া এনসিটিবির ৩৫ কোটি বই বিতরণ সম্ভব হলেও কাগজের অভাবে সব বই ছাপাতে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।’
সংগঠনের আরেক সহসভাপতি মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘পাল্পের দাম যে হারে বাড়ছে কাগজের দাম তার চেয়ে দ্বিগুণ, আড়াই গুন বাড়ছে। আমরা দেখেছি কিছুদিন আগে সিন্ডিকেট তৈরি করে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। পরে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তা নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু কাগজের দাম বাড়ানোর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিচ্ছে না? সরকারকে এ ব্যাপারে অবশ্যই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। নইলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনের সহসভাপতি মির্জা আলী আশরাফ, সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, উপদেষ্টা ওসমান গনি, সিনিয়র সদস্য মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।
দেশে কাগজের দাম নিয়ন্ত্রণে অবিলম্বে আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে কাগজ আমদানি উন্মুক্ত করা এবং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির উদ্যোগে ‘কাগজের অস্বাভাবিক মূল বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও কাগজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি’ শীর্ষক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. আরিফ হোসেন ছোটন। তিনি বলেন, ‘দেশে অস্বাভাবিক হারে কাগজের দাম বাড়ানো হচ্ছে। মিল মালিকেরা সিন্ডিকেট করে দ্বিগুণেরও বেশি দাম বাড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় যদি শুল্ক প্রত্যাহার করে কাগজ আমদানি সবার জন্য উন্মুক্ত ও অবাধ করা হয় তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মিল মালিকদের সিন্ডিকেট ভেঙে যাবে। যদি এখনই সরকার এ ব্যাপারে পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে অচিরেই দেশে কাগজ নিয়ে ভয়াবহ সংকট তৈরি হতে পারে।’
এ সময় সংগঠনের সহসভাপতি শ্যামল পাল বলেন, ‘বর্তমানে এক টন নিউজ প্রিন্ট কাগজ প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এর দাম ৬০ হাজার টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। তার মানে দ্বিগুণ দামে কাগজ বিক্রি হচ্ছে। তাই আগামী বইমেলার আগে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।’
শ্যামল পাল আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সরকারের বিনা মূল্যে দেওয়া এনসিটিবির ৩৫ কোটি বই বিতরণ সম্ভব হলেও কাগজের অভাবে সব বই ছাপাতে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।’
সংগঠনের আরেক সহসভাপতি মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘পাল্পের দাম যে হারে বাড়ছে কাগজের দাম তার চেয়ে দ্বিগুণ, আড়াই গুন বাড়ছে। আমরা দেখেছি কিছুদিন আগে সিন্ডিকেট তৈরি করে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। পরে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে তা নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু কাগজের দাম বাড়ানোর সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নিচ্ছে না? সরকারকে এ ব্যাপারে অবশ্যই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। নইলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনের সহসভাপতি মির্জা আলী আশরাফ, সাবেক সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন, উপদেষ্টা ওসমান গনি, সিনিয়র সদস্য মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫