ঢাকা: ‘জীবন ও জীবিকার প্রাধান্য, আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ঘাটতি বাজেট হতে যাচ্ছে ৫০তম এ বাজেট। আলোচিত এই বাজেটে অনুদানসহ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ১ শতাংশ। অনুদান বাদ দিলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২১–২২ অর্থবছরের জন্য এই বাজেট প্রস্তাব করেন।
বাজেটে খাতওয়ারি বরাদ্দ
সামাজিক অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫১০ কোটি টাকা; মানবসম্পদ খাতে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা; কৃষি ও পল্লি উন্নয়ন খাতে ৭৪ হাজার ১০২ কোটি টাকা; কৃষি খাতে ২৪ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা; যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতে ৬৯ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা; বিদুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৭ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা; করোনা মোকাবিলায় ১০ হাজার কোটি টাকা; স্বাস্থ্য খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা; স্বাস্থ্য শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে গবেষণায় ১০০ কোটি টাকা; প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে ২৬ হাজার ৩১১ কোটি টাকা; মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা খাতে ৩৬ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা; কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা ৯ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ আর মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রস্তাবিত বাজেটে পরিচালন ও অন্যান্য খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি।
২০২১–২২ অর্থবছরের বাজেটে রাজস্ব আয়ের মধ্যে এনবিআর থেকে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি, এনবিআর বহির্ভুত ১৬ হাজার কোটি এবং কর বহির্ভুত আয় ৪৩ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। আর ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক উৎস থেকে ১ লাখ ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা, অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫২ কোটি এবং ব্যাংক ঋণ নেওয়ার হবে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: ‘জীবন ও জীবিকার প্রাধান্য, আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ঘাটতি বাজেট হতে যাচ্ছে ৫০তম এ বাজেট। আলোচিত এই বাজেটে অনুদানসহ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ১ শতাংশ। অনুদান বাদ দিলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২১–২২ অর্থবছরের জন্য এই বাজেট প্রস্তাব করেন।
বাজেটে খাতওয়ারি বরাদ্দ
সামাজিক অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫১০ কোটি টাকা; মানবসম্পদ খাতে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা; কৃষি ও পল্লি উন্নয়ন খাতে ৭৪ হাজার ১০২ কোটি টাকা; কৃষি খাতে ২৪ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা; যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতে ৬৯ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা; বিদুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৭ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা; করোনা মোকাবিলায় ১০ হাজার কোটি টাকা; স্বাস্থ্য খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা; স্বাস্থ্য শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে গবেষণায় ১০০ কোটি টাকা; প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে ২৬ হাজার ৩১১ কোটি টাকা; মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা খাতে ৩৬ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা; কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা ৯ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ আর মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রস্তাবিত বাজেটে পরিচালন ও অন্যান্য খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি।
২০২১–২২ অর্থবছরের বাজেটে রাজস্ব আয়ের মধ্যে এনবিআর থেকে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি, এনবিআর বহির্ভুত ১৬ হাজার কোটি এবং কর বহির্ভুত আয় ৪৩ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। আর ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক উৎস থেকে ১ লাখ ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা, অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫২ কোটি এবং ব্যাংক ঋণ নেওয়ার হবে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫