মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যে গম, চাল ও পেঁয়াজের পর ভারত চিনির রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে। দেশটির ভোক্তাবিষয়ক অধিদপ্তর এ নিষেধাজ্ঞার পক্ষে বলে জানিয়েছে ভারতের সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস।
এ বিষয়ে জ্ঞাত ভারতের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছে, প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ বা খুব সীমিত কোটা থাকতে পারে।
এ বিষয়ে জ্ঞাত ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ভারতে আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে আসন্ন চিনির মৌসুম। তবে চিনি রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে অক্টোবরের মাঝামাঝি পরে।
সর্বশেষ ২০১৬ সালে চিনি রপ্তানি হ্রাস করতে ভারত এই খাতের ওপর ২০ শতাংশ কর আরোপ করেছিল। ভারতে গত মাস আগস্টে দ্রব্যমূল্যর দাম ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। তবে খাবারের দাম জুলাইয়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছিল।
আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে বিধিনিষেধ সত্ত্বেও ভারতে চিনির দাম বেড়েছে। এর মধ্য আগস্টে খরার খবরে এই দাম লাগামহীন হয়ে পড়েছে। কম বৃষ্টিপাতের কারণে ভারতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চিনির উৎপাদন ৩ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ৩ কোটি ১৭ লাখ টন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতে আঁখ চাষের অন্যতম প্রধান প্রদেশ মহারাষ্ট্রে গত আগস্টে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩৬ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে।
চিনির দাম বৃদ্ধিতে ভারতে জনরোষ সৃষ্টি হওয়ায় চলতি সেপ্টেম্বরে চিনি শিল্পের সব মহাজনকে মজুত বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে অতিরিক্ত ১৩ লাখ টন চিনি বাজারজাত করা হয়েছে। একে ৩৮ টন পর্যন্ত করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।
এদিকে মোদি সরকার এবং ভারতের চিনি শিল্প এই বছরের জন্য পর্যাপ্ত চিনি রয়েছে জানানোর পরও এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে দেশটিতে।
এর আগে ভারতের খাদ্যসচিব সঞ্জীব চোপড়া বলেছিলেন, দেশে ৮৫ লাখ টন চিনি রয়েছে, যা সাড়ে তিন মাসের জন্য যথেষ্ট এবং তাই উৎসব মরসুমে দাম বৃদ্ধির কোনো আশঙ্কা নেই।
সরকার ২০২২-২৩ সালের চিনি মৌসুমে প্রায় ৬ টন চিনি রপ্তানির অনুমতি দিয়েছিল; যা আগের বছরের ১১ টন।
মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যে গম, চাল ও পেঁয়াজের পর ভারত চিনির রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে। দেশটির ভোক্তাবিষয়ক অধিদপ্তর এ নিষেধাজ্ঞার পক্ষে বলে জানিয়েছে ভারতের সংবাদ মাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস।
এ বিষয়ে জ্ঞাত ভারতের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছে, প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ বা খুব সীমিত কোটা থাকতে পারে।
এ বিষয়ে জ্ঞাত ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ভারতে আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে আসন্ন চিনির মৌসুম। তবে চিনি রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে অক্টোবরের মাঝামাঝি পরে।
সর্বশেষ ২০১৬ সালে চিনি রপ্তানি হ্রাস করতে ভারত এই খাতের ওপর ২০ শতাংশ কর আরোপ করেছিল। ভারতে গত মাস আগস্টে দ্রব্যমূল্যর দাম ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। তবে খাবারের দাম জুলাইয়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ কমেছিল।
আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে বিধিনিষেধ সত্ত্বেও ভারতে চিনির দাম বেড়েছে। এর মধ্য আগস্টে খরার খবরে এই দাম লাগামহীন হয়ে পড়েছে। কম বৃষ্টিপাতের কারণে ভারতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চিনির উৎপাদন ৩ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ৩ কোটি ১৭ লাখ টন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতে আঁখ চাষের অন্যতম প্রধান প্রদেশ মহারাষ্ট্রে গত আগস্টে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩৬ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে।
চিনির দাম বৃদ্ধিতে ভারতে জনরোষ সৃষ্টি হওয়ায় চলতি সেপ্টেম্বরে চিনি শিল্পের সব মহাজনকে মজুত বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে অতিরিক্ত ১৩ লাখ টন চিনি বাজারজাত করা হয়েছে। একে ৩৮ টন পর্যন্ত করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।
এদিকে মোদি সরকার এবং ভারতের চিনি শিল্প এই বছরের জন্য পর্যাপ্ত চিনি রয়েছে জানানোর পরও এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে দেশটিতে।
এর আগে ভারতের খাদ্যসচিব সঞ্জীব চোপড়া বলেছিলেন, দেশে ৮৫ লাখ টন চিনি রয়েছে, যা সাড়ে তিন মাসের জন্য যথেষ্ট এবং তাই উৎসব মরসুমে দাম বৃদ্ধির কোনো আশঙ্কা নেই।
সরকার ২০২২-২৩ সালের চিনি মৌসুমে প্রায় ৬ টন চিনি রপ্তানির অনুমতি দিয়েছিল; যা আগের বছরের ১১ টন।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫