আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
ছন্দময় গতিসম্পন্ন পুঁজিবাজার গঠনে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সুশাসনের অভাব। এ কারণে বছরের পর বছর একটি গোষ্ঠী নানা অনিয়ম ও কারসাজির মাধ্যমে পুঁজিবাজার প্রতিনিয়ত ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। হাজারো বিনিয়োগকারী পথে বসেছে। কিন্তু প্রতিকার পাওয়ার তেমন সুযোগ ছিল না; বরং নেপথ্য নায়কেরা আরও বেপরোয়া হয়েছে। দেড় দশকের বেশি সময় ধরে এসবই ছিল পুঁজিবাজারের চিত্র।
এখন দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে। চিরাচরিত সেই অনিয়ম ও কারসাজি সাময়িক হলেও বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে। পরিবর্তন হচ্ছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। এই বাস্তবতায় অন্যান্য খাতের মতো পুঁজিবাজারেও এখন সংস্কারের আশা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে গত সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি একজন বিশিষ্ট ব্যাংকার। পুঁজিবাজার ঢেলে সাজানোর দায়িত্ব এখন তাঁর কাঁধে।
বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, গত ১৫ বছরে পুঁজিবাজারে যে ক্ষত তৈরি হয়েছে, তা সারিয়ে তুলতে যথাযথভাবে কাজ করতে হবে নতুন কমিশনকে। বন্ধ করতে হবে প্লেসমেন্ট শেয়ারের বাণিজ্য, অবৈধ সুবিধার মাধ্যমে নিম্নমানের কোম্পানির তালিকাভুক্তি এবং কোটারি গোষ্ঠীর কারসাজি। খতিয়ে দেখতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তির পৃষ্ঠপোষকতা ও সংশ্লিষ্টতার মতো নানা অনিয়মের বিষয়ও। এ ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির শিকল ভেঙে পুঁজিবাজারকে স্বাভাবিক ধারায় ফিরিয়ে আনাই এখন প্রধান কাজ। এর জন্য বিএসইসির সামনে ১০ ধরনের চ্যালেঞ্জ দেখছেন সংশ্লিষ্টরা, যেগুলো তাদের বাস্তবায়ন করতেই হবে।
সেই তালিকায় রয়েছে বিগত সময়ের অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্ত ও অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা, পুঁজিবাজারকে প্রভাবশালীদের বলয়মুক্ত রাখা, কারসাজি বন্ধ করা, বিএসইসিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে শুদ্ধি অভিযান, বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন, দুই স্টক এক্সচেঞ্জ পুনর্গঠন, কারসাজি রোধের ক্ষমতা বাড়ানো, বন্ধ কোম্পানি তালিকাচ্যুত করা এবং ভালো কোম্পানিকে বাজারে আনা, আইপিও ও প্লেসমেন্টের অসাধু চক্র ভাঙা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে মিউচুয়াল ফান্ড খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় বাড়ানো এবং প্রতিবন্ধকতাপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো প্রত্যাহার করে করপোরেট সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
অর্থনীতিবিদ ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সামনে যেসব কাজ করতে হবে, সেগুলো চ্যালেঞ্জই বটে। তবে সেগুলো গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজই এখন তাই। তিনি বলেন, প্রথম কাজ হবে ফ্লোর প্রাইস ও দরপতনের বেঁধে দেওয়া ৩ শতাংশের সীমা তুলে দেওয়া। এরপর একে একে প্লেসমেন্ট-বাণিজ্য বন্ধ করা, জুয়াড়িদের খেলা বন্ধ করা, খারাপ কোম্পানি বাদ দেওয়া, ভালো আইপিও আনা, সরকারি কোম্পানিগুলোর ৫১ শতাংশ শেয়ার বিক্রির ব্যবস্থা করা এবং বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ড খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো।
পুঁজিবাজারে সুশাসন নিশ্চিতের লক্ষ্যে প্রভাবশালী মহলকে সামাল দেওয়ার সক্ষমতা নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে অর্জন করতে হবে বলে মনে করেন বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ‘ভালো নিয়ন্ত্রক সংস্থা দরকার। যে সংস্থা কারসাজি বন্ধ এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারবে। এ ছাড়া সততা ও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবে। যেকোনো ধরনের বাহ্যিক হস্তক্ষেপ প্রতিহত করতে পারবে।’
বিনিয়োগকারী মুক্তাদির আহমেদ বলেন, অন্তত একটা অপরাধ বিচারের মধ্যে যদি আনা যায়, তাহলে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও বাড়বে।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও স্টক এক্সচেঞ্জের পুনর্গঠনের ওপর জোর দিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও। তিনি বলেন, ‘বিএসইসি, ডিএসই ও সিএসইকে পুনর্গঠন (দায়িত্ব অর্পণ ও বিন্যস্ত) করতে হবে। এরপরেই হাত দিতে হবে ভালো কোম্পানির আইপিও আনা এবং কারসাজি রোধে।
রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, ‘আইপিওতে আগে হাত দিতে বলব। কারসাজির অনেক তদন্ত প্রতিবেদন ডিএসইর কাছেই রয়েছে। সেগুলো নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। কিন্তু আইপিওর জন্য আলাদা কমিটি করতে হবে। খারাপ কোম্পানির তালিকাভুক্তি বন্ধে উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, চীনের জনসংখ্যার প্রায় ১৩ শতাংশ পুঁজিবাজারে সম্পৃক্ত; যা আমাদের দশমিক ৫ শতাংশও নয়। শুধু ১ বা ২ শতাংশ করতে পারলেই পুঁজিবাজারের আকার বড় হবে। এর জন্য বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগের কথাও বলেন ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড।
ডিএসইর আরেক পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, প্রথম কাজ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও স্টক এক্সচেঞ্জের শীর্ষ পদে নিয়োগ দেওয়া। সেটা হয়ে গেলে পুঁজিবাজারে প্রতিকূল যেসব নিয়ম করা হয়েছে, যেগুলোর আন্তর্জাতিক চর্চা নেই, সেগুলো ঠিক করতে হবে।
ছন্দময় গতিসম্পন্ন পুঁজিবাজার গঠনে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সুশাসনের অভাব। এ কারণে বছরের পর বছর একটি গোষ্ঠী নানা অনিয়ম ও কারসাজির মাধ্যমে পুঁজিবাজার প্রতিনিয়ত ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। হাজারো বিনিয়োগকারী পথে বসেছে। কিন্তু প্রতিকার পাওয়ার তেমন সুযোগ ছিল না; বরং নেপথ্য নায়কেরা আরও বেপরোয়া হয়েছে। দেড় দশকের বেশি সময় ধরে এসবই ছিল পুঁজিবাজারের চিত্র।
এখন দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে। চিরাচরিত সেই অনিয়ম ও কারসাজি সাময়িক হলেও বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়ে গেছে। পরিবর্তন হচ্ছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও। এই বাস্তবতায় অন্যান্য খাতের মতো পুঁজিবাজারেও এখন সংস্কারের আশা তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে গত সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি একজন বিশিষ্ট ব্যাংকার। পুঁজিবাজার ঢেলে সাজানোর দায়িত্ব এখন তাঁর কাঁধে।
বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, গত ১৫ বছরে পুঁজিবাজারে যে ক্ষত তৈরি হয়েছে, তা সারিয়ে তুলতে যথাযথভাবে কাজ করতে হবে নতুন কমিশনকে। বন্ধ করতে হবে প্লেসমেন্ট শেয়ারের বাণিজ্য, অবৈধ সুবিধার মাধ্যমে নিম্নমানের কোম্পানির তালিকাভুক্তি এবং কোটারি গোষ্ঠীর কারসাজি। খতিয়ে দেখতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তির পৃষ্ঠপোষকতা ও সংশ্লিষ্টতার মতো নানা অনিয়মের বিষয়ও। এ ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির শিকল ভেঙে পুঁজিবাজারকে স্বাভাবিক ধারায় ফিরিয়ে আনাই এখন প্রধান কাজ। এর জন্য বিএসইসির সামনে ১০ ধরনের চ্যালেঞ্জ দেখছেন সংশ্লিষ্টরা, যেগুলো তাদের বাস্তবায়ন করতেই হবে।
সেই তালিকায় রয়েছে বিগত সময়ের অনিয়ম-দুর্নীতির তদন্ত ও অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা, পুঁজিবাজারকে প্রভাবশালীদের বলয়মুক্ত রাখা, কারসাজি বন্ধ করা, বিএসইসিকে দুর্নীতিমুক্ত করতে শুদ্ধি অভিযান, বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন, দুই স্টক এক্সচেঞ্জ পুনর্গঠন, কারসাজি রোধের ক্ষমতা বাড়ানো, বন্ধ কোম্পানি তালিকাচ্যুত করা এবং ভালো কোম্পানিকে বাজারে আনা, আইপিও ও প্লেসমেন্টের অসাধু চক্র ভাঙা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে মিউচুয়াল ফান্ড খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় বাড়ানো এবং প্রতিবন্ধকতাপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো প্রত্যাহার করে করপোরেট সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।
অর্থনীতিবিদ ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সামনে যেসব কাজ করতে হবে, সেগুলো চ্যালেঞ্জই বটে। তবে সেগুলো গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজই এখন তাই। তিনি বলেন, প্রথম কাজ হবে ফ্লোর প্রাইস ও দরপতনের বেঁধে দেওয়া ৩ শতাংশের সীমা তুলে দেওয়া। এরপর একে একে প্লেসমেন্ট-বাণিজ্য বন্ধ করা, জুয়াড়িদের খেলা বন্ধ করা, খারাপ কোম্পানি বাদ দেওয়া, ভালো আইপিও আনা, সরকারি কোম্পানিগুলোর ৫১ শতাংশ শেয়ার বিক্রির ব্যবস্থা করা এবং বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ড খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো।
পুঁজিবাজারে সুশাসন নিশ্চিতের লক্ষ্যে প্রভাবশালী মহলকে সামাল দেওয়ার সক্ষমতা নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে অর্জন করতে হবে বলে মনে করেন বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ‘ভালো নিয়ন্ত্রক সংস্থা দরকার। যে সংস্থা কারসাজি বন্ধ এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারবে। এ ছাড়া সততা ও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবে। যেকোনো ধরনের বাহ্যিক হস্তক্ষেপ প্রতিহত করতে পারবে।’
বিনিয়োগকারী মুক্তাদির আহমেদ বলেন, অন্তত একটা অপরাধ বিচারের মধ্যে যদি আনা যায়, তাহলে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও বাড়বে।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও স্টক এক্সচেঞ্জের পুনর্গঠনের ওপর জোর দিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও। তিনি বলেন, ‘বিএসইসি, ডিএসই ও সিএসইকে পুনর্গঠন (দায়িত্ব অর্পণ ও বিন্যস্ত) করতে হবে। এরপরেই হাত দিতে হবে ভালো কোম্পানির আইপিও আনা এবং কারসাজি রোধে।
রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, ‘আইপিওতে আগে হাত দিতে বলব। কারসাজির অনেক তদন্ত প্রতিবেদন ডিএসইর কাছেই রয়েছে। সেগুলো নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। কিন্তু আইপিওর জন্য আলাদা কমিটি করতে হবে। খারাপ কোম্পানির তালিকাভুক্তি বন্ধে উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, চীনের জনসংখ্যার প্রায় ১৩ শতাংশ পুঁজিবাজারে সম্পৃক্ত; যা আমাদের দশমিক ৫ শতাংশও নয়। শুধু ১ বা ২ শতাংশ করতে পারলেই পুঁজিবাজারের আকার বড় হবে। এর জন্য বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগের কথাও বলেন ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড।
ডিএসইর আরেক পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, প্রথম কাজ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও স্টক এক্সচেঞ্জের শীর্ষ পদে নিয়োগ দেওয়া। সেটা হয়ে গেলে পুঁজিবাজারে প্রতিকূল যেসব নিয়ম করা হয়েছে, যেগুলোর আন্তর্জাতিক চর্চা নেই, সেগুলো ঠিক করতে হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫