নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা তিন কর্মদিবস পতন দেখা গেল পুঁজিবাজারে। এই পতনের কারণ প্রফিট টেকিং বা মুনাফা গ্রহণ। টানা ১০ কর্মদিবস উত্থানের পর পুঁজিবাজার থেকে মুনাফা তুলে নিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা এই পতনের কারণ শুধু মুনাফা গ্রহণ বললেও ভিন্ন মত বিশ্লেষকদের। তাঁরা বলছেন, মুনাফা গ্রহণের সঙ্গে অর্থনৈতিক বিভিন্ন টানাপোড়েন এবং কিছু মৌসুমি ফান্ড পুঁজিবাজার থেকে বের হয়ে যাওয়ার ঘটনাও থাকতে পারে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৯ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা উত্থান হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এই ১০ কর্মদিবসে সূচকে যোগ হয় ৩৬৮ পয়েন্ট। এই সময়ে অনেক শেয়ারের মূল্যই ২০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
ধারাবাহিক উত্থানের কারণে গত তিন কর্মদিবস থেকে ক্যাপিটাল গেইন বা শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তোলার দিকে ঝুঁকেছেন বিনিয়োগকারীরা, যা পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ফলে সোম, মঙ্গল ও বুধবারে সূচক কমেছে। এতে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট হারিয়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৭১ পয়েন্টে।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুনাফা গ্রহণের কারণেই এই পতন হচ্ছে। যেসব শেয়ারের দর ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বেড়েছে, সেসব শেয়ারেই মূল্য সংশোধন হচ্ছে। এই সামান্য সংশোধন বাজারের জন্য স্বস্তির।
মুনাফা গ্রহণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক টানাপোড়েন পতনের জন্য দায়ী বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভালো নয়। মূল্যস্ফীতি, ফরেন এক্সচেঞ্জ নিয়ন্ত্রণে নেই। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে না। অর্থনীতিতে সুখবর নেই। যার কারণে এক ধরনের আস্থার সংকট থেকেই যাচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন বলেন, এই সময়ে বেশ কিছু শেয়ারের দামে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ফলে এসব শেয়ার মুনাফা গ্রহণ করে অন্য কোনো শেয়ার কেনা যায় কি না, সে বিষয়টা চিন্তা করছেন অনেকেই।
মুনাফা গ্রহণের পাশাপাশি পুঁজিবাজার থেকে কিছু ফান্ড বের হয়ে যেতে পারে বলে মনে করেন অধ্যাপক আল-আমিন। তিনি বলেন, অনেক বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা শুধু আইপিওতে অংশগ্রহণ করেন।
টানা তিন কর্মদিবস পতন দেখা গেল পুঁজিবাজারে। এই পতনের কারণ প্রফিট টেকিং বা মুনাফা গ্রহণ। টানা ১০ কর্মদিবস উত্থানের পর পুঁজিবাজার থেকে মুনাফা তুলে নিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা এই পতনের কারণ শুধু মুনাফা গ্রহণ বললেও ভিন্ন মত বিশ্লেষকদের। তাঁরা বলছেন, মুনাফা গ্রহণের সঙ্গে অর্থনৈতিক বিভিন্ন টানাপোড়েন এবং কিছু মৌসুমি ফান্ড পুঁজিবাজার থেকে বের হয়ে যাওয়ার ঘটনাও থাকতে পারে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৯ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা উত্থান হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এই ১০ কর্মদিবসে সূচকে যোগ হয় ৩৬৮ পয়েন্ট। এই সময়ে অনেক শেয়ারের মূল্যই ২০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
ধারাবাহিক উত্থানের কারণে গত তিন কর্মদিবস থেকে ক্যাপিটাল গেইন বা শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তোলার দিকে ঝুঁকেছেন বিনিয়োগকারীরা, যা পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ফলে সোম, মঙ্গল ও বুধবারে সূচক কমেছে। এতে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স ৭৫ পয়েন্ট হারিয়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৭১ পয়েন্টে।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মুনাফা গ্রহণের কারণেই এই পতন হচ্ছে। যেসব শেয়ারের দর ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ বেড়েছে, সেসব শেয়ারেই মূল্য সংশোধন হচ্ছে। এই সামান্য সংশোধন বাজারের জন্য স্বস্তির।
মুনাফা গ্রহণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক টানাপোড়েন পতনের জন্য দায়ী বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ভালো নয়। মূল্যস্ফীতি, ফরেন এক্সচেঞ্জ নিয়ন্ত্রণে নেই। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে না। অর্থনীতিতে সুখবর নেই। যার কারণে এক ধরনের আস্থার সংকট থেকেই যাচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল-আমিন বলেন, এই সময়ে বেশ কিছু শেয়ারের দামে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ফলে এসব শেয়ার মুনাফা গ্রহণ করে অন্য কোনো শেয়ার কেনা যায় কি না, সে বিষয়টা চিন্তা করছেন অনেকেই।
মুনাফা গ্রহণের পাশাপাশি পুঁজিবাজার থেকে কিছু ফান্ড বের হয়ে যেতে পারে বলে মনে করেন অধ্যাপক আল-আমিন। তিনি বলেন, অনেক বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা শুধু আইপিওতে অংশগ্রহণ করেন।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫