বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
চলমান আলোচনার ভিত্তিতে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত উচ্চ শুল্ক প্রত্যাহারের সম্ভাবনা দেখছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক ও সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির যৌথ সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘৬ জুলাই এ বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা মোটামুটি ভালো হয়েছে। আজ বাণিজ্যসচিব যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা হচ্ছেন। আগামীকাল গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক রয়েছে। আলোচনার ভিত্তিতে আমরা বুঝতে পারব যুক্তরাষ্ট্র কী অবস্থান নিচ্ছে। আমরা আশা করছি, আলোচনার ফলাফল ইতিবাচক হবে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারব।’
উপদেষ্টা আরও জানান, ইউএসটিআরের (যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দপ্তর) সঙ্গে সরাসরি ‘ওয়ান টু ওয়ান’ আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক হ্রাসের একটি গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছানো যাবে বলে সরকার আশাবাদী।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্যের বিষয়টি তুলে ধরে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি মাত্র ৫ মিলিয়ন ডলার। তুলনামূলকভাবে ভিয়েতনামের সঙ্গে তাদের বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ১২৫ বিলিয়ন ডলার। সে ক্ষেত্রেও তারা সুবিধা দিয়েছে। তাহলে আমাদের ওপর এত বেশি শুল্ক আরোপের যৌক্তিকতা কোথায়?’
বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকসহ প্রধান রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে। তবে জিএসপি সুবিধা ২০১৩ সাল থেকে স্থগিত রয়েছে। সম্প্রতি আলোচনার মাধ্যমে এই অচলাবস্থা কাটাতে সরকার সক্রিয় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
এ সময় দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমেছে, বিশেষ করে খাদ্যপণ্যে। নন-ফুড আইটেমে কিছুটা সময় লাগবে। বাজেট ঘাটতি বড় নয়। রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে করব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে রাজস্ব আদায়ে বড় পরিবর্তন আসবে।’
সরকার আশা করছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক আলোচনার গতি বাড়লে শুধু শুল্ক নয়, বরং সামগ্রিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কেও নতুন সুযোগ তৈরি হবে।
চলমান আলোচনার ভিত্তিতে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত উচ্চ শুল্ক প্রত্যাহারের সম্ভাবনা দেখছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থনৈতিক ও সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির যৌথ সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘৬ জুলাই এ বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা মোটামুটি ভালো হয়েছে। আজ বাণিজ্যসচিব যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা হচ্ছেন। আগামীকাল গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক রয়েছে। আলোচনার ভিত্তিতে আমরা বুঝতে পারব যুক্তরাষ্ট্র কী অবস্থান নিচ্ছে। আমরা আশা করছি, আলোচনার ফলাফল ইতিবাচক হবে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারব।’
উপদেষ্টা আরও জানান, ইউএসটিআরের (যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দপ্তর) সঙ্গে সরাসরি ‘ওয়ান টু ওয়ান’ আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক হ্রাসের একটি গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছানো যাবে বলে সরকার আশাবাদী।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্যের বিষয়টি তুলে ধরে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি মাত্র ৫ মিলিয়ন ডলার। তুলনামূলকভাবে ভিয়েতনামের সঙ্গে তাদের বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ১২৫ বিলিয়ন ডলার। সে ক্ষেত্রেও তারা সুবিধা দিয়েছে। তাহলে আমাদের ওপর এত বেশি শুল্ক আরোপের যৌক্তিকতা কোথায়?’
বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকসহ প্রধান রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে। তবে জিএসপি সুবিধা ২০১৩ সাল থেকে স্থগিত রয়েছে। সম্প্রতি আলোচনার মাধ্যমে এই অচলাবস্থা কাটাতে সরকার সক্রিয় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
এ সময় দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমেছে, বিশেষ করে খাদ্যপণ্যে। নন-ফুড আইটেমে কিছুটা সময় লাগবে। বাজেট ঘাটতি বড় নয়। রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে করব্যবস্থায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে রাজস্ব আদায়ে বড় পরিবর্তন আসবে।’
সরকার আশা করছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক আলোচনার গতি বাড়লে শুধু শুল্ক নয়, বরং সামগ্রিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কেও নতুন সুযোগ তৈরি হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫