কৃষকের সুবিধা দিতে ও অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমাতে খরিপ মৌসুমে উৎপাদিত পেঁয়াজ কিনেছিল ভারত সরকার। কিন্তু বাজারের জন্য নেতিবাচক হয়ে দেখা দিয়েছে। এতে খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০ শতাংশ এবং পাইকারি বাজারে দাম কমেছে ৩৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মূল্য বাড়াতে আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিতে পারে ভারত সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের সূত্রগুলো বলছে যে, সরকারি কর্মকর্তারা তাদের জানিয়েছেন কেন্দ্র সরকারি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে। এ বিষয়ে মুম্বাই কৃষি মার্কেট কমিটির নেতা জয়দত্ত হোলকার বলেন, ‘সরকারের কোটা ব্যবস্থা থাকা উচিত নয়। অন্যান্য পণ্যের মতো পেঁয়াজ রপ্তানির জন্য তাদের একটি উন্মুক্ত নীতি থাকা উচিত। আমরা আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তির জন্য অপেক্ষা করছি।’
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো প্রায় ২৫ হাজার টন পেঁয়াজ সংগ্রহ করেছে এবং সেগুলো সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না বলে পচিয়ে ফেলা হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, রপ্তানি ও বাজারের হস্তক্ষেপের ওপর নিষেধাজ্ঞা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল এনেছে। কারণ চলতি সপ্তাহে গড় খুচরা মূল্য প্রতি কেজি ৩৯ রুপিতে নেমে এসেছে যা এক মাস আগেও ছিল ৫৯ টাকা ছিল। একইভাবে গড় পাইকারি দামও গত এক মাসে প্রতি কুইন্টাল ৪ হাজার ৮৮৫ রুপি থেকে ৩ হাজার ১৩৭ রুপিতে নেমে এসেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক দিনে বাজারে তাজা পেঁয়াজের আগমন প্রতিদিন গড়ে ১৫ হাজার কুইন্টালে বেড়েছে। তাদের মতে, বাজারে সরবরাহ বেশি থাকায় নির্দিষ্ট পরিমাণে রপ্তানি একটি ভালো বিষয় হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও নেপাল ভারতীয় পেঁয়াজের বাজার হতে পারে বলে ধারণা তাদের। কারণ, এই দেশগুলোই ভারতের পেঁয়াজের প্রধান আমদানিকারক।
এর আগে, গত ৮ ডিসেম্বর ভারত সরকার অন্তত ৪ মাসের জন্য পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। ভারতের গণমাধ্যমগুলো সে সময় জানিয়েছিল, দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু মাস খানিক না যেতেই এবার গুঞ্জন আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছে ভারত।
কৃষকের সুবিধা দিতে ও অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমাতে খরিপ মৌসুমে উৎপাদিত পেঁয়াজ কিনেছিল ভারত সরকার। কিন্তু বাজারের জন্য নেতিবাচক হয়ে দেখা দিয়েছে। এতে খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০ শতাংশ এবং পাইকারি বাজারে দাম কমেছে ৩৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মূল্য বাড়াতে আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিতে পারে ভারত সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের সূত্রগুলো বলছে যে, সরকারি কর্মকর্তারা তাদের জানিয়েছেন কেন্দ্র সরকারি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে। এ বিষয়ে মুম্বাই কৃষি মার্কেট কমিটির নেতা জয়দত্ত হোলকার বলেন, ‘সরকারের কোটা ব্যবস্থা থাকা উচিত নয়। অন্যান্য পণ্যের মতো পেঁয়াজ রপ্তানির জন্য তাদের একটি উন্মুক্ত নীতি থাকা উচিত। আমরা আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তির জন্য অপেক্ষা করছি।’
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো প্রায় ২৫ হাজার টন পেঁয়াজ সংগ্রহ করেছে এবং সেগুলো সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না বলে পচিয়ে ফেলা হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, রপ্তানি ও বাজারের হস্তক্ষেপের ওপর নিষেধাজ্ঞা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল এনেছে। কারণ চলতি সপ্তাহে গড় খুচরা মূল্য প্রতি কেজি ৩৯ রুপিতে নেমে এসেছে যা এক মাস আগেও ছিল ৫৯ টাকা ছিল। একইভাবে গড় পাইকারি দামও গত এক মাসে প্রতি কুইন্টাল ৪ হাজার ৮৮৫ রুপি থেকে ৩ হাজার ১৩৭ রুপিতে নেমে এসেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক দিনে বাজারে তাজা পেঁয়াজের আগমন প্রতিদিন গড়ে ১৫ হাজার কুইন্টালে বেড়েছে। তাদের মতে, বাজারে সরবরাহ বেশি থাকায় নির্দিষ্ট পরিমাণে রপ্তানি একটি ভালো বিষয় হবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও নেপাল ভারতীয় পেঁয়াজের বাজার হতে পারে বলে ধারণা তাদের। কারণ, এই দেশগুলোই ভারতের পেঁয়াজের প্রধান আমদানিকারক।
এর আগে, গত ৮ ডিসেম্বর ভারত সরকার অন্তত ৪ মাসের জন্য পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। ভারতের গণমাধ্যমগুলো সে সময় জানিয়েছিল, দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু মাস খানিক না যেতেই এবার গুঞ্জন আবারও পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছে ভারত।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
২০ দিন আগেপাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
২০ দিন আগেবিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
২০ দিন আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
২০ দিন আগে