নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
আমদানি বন্ধ থাকার রেশ বেশ ভালোভাবেই পড়েছে দেশের পাইকারি ও খুচরা পেঁয়াজের বাজারে। রাজধানীর পাইকারি বাজারে তিন-চার দিন আগেও প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ২৫-২৬ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৩০-৩২ টাকায়। আর বিদেশি পেঁয়াজের কেজি ছিল ২৭-২৮ টাকা। গতকাল তা ৩২-৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর রাজধানীতে খুচরা বাজারে গত মঙ্গলবার প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৩৫-৪০ টাকা। যা গতকাল বিক্রি হয়েছে ৪০-৫০ টাকা পর্যন্ত।
পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের আবদুল মাজেদ জানান, গত তিন দিনে তাদের বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জেও বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। সরবরাহ সংকটের অজুহাতে প্রতিদিনই কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গত সোমবার যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৩২ টাকায়, দুই দিনের ব্যবধানে গতকাল ওই পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৩৯ টাকায়। একই পেঁয়াজ খুচরায় ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলে সামনে দাম আরও বেড়ে যাবে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, ব্যবসায়ীরা ইচ্ছাকৃতভাবে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। ভারতীয় পেঁয়াজ আসা বন্ধ হওয়ার অজুহাতকে কাজে লাগিয়ে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। আড়তদারেরা বলেন, গত কয়েক দিন খাতুনগঞ্জে ভারতীয় কোনো পেঁয়াজ ঢোকেনি। তাহলে আগে কেনা পেঁয়াজের দাম এখন প্রতিদিন কেন বাড়ছে। সরবরাহ সংকটকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরাই দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন।
এদিকে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার পরও বাজারে বাড়ছে আদা ও রসুনের দাম। খাতুনগঞ্জে প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১১৬ টাকায়, অন্যদিকে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। অথচ দু-এক দিন আগেও প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হয়েছিল ১১০ টাকায়, আদা বিক্রি হয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়।
গতকাল খাতুনগঞ্জের বিভিন্ন আড়ত ঘুরে দেখা যায়, আড়তগুলোতে এখন খুব বেশি পেঁয়াজ মজুত নেই। দু-একটি আড়তে কোনো পেঁয়াজ নেই। আর যেগুলোতে আছে, সেগুলোতে আগে ২০০-৩০০ বস্তা থাকলেও এখন ১০০ থেকে ১৫০ বস্তা আছে। আড়তদারেরা বলেন, গত দুই দিনে খাতুনগঞ্জে ভারতীয় কোনো পেঁয়াজ ঢোকেনি। পাশাপাশি দেশি পেঁয়াজের সরবরাহও বাড়েনি। তাই আড়তে এখন পেঁয়াজের সরবরাহ কম। এ কারণেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে।
খাতুনগঞ্জ সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যে পরিমাণ পেঁয়াজ এখন আড়তগুলোতে আছে। চাহিদা স্বাভাবিক থাকলে এগুলো এক সপ্তাহ পর্যন্ত যাবে। এর মধ্যে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক না হলে সংকট তৈরি হবে। আগে আমদানি করা পেঁয়াজ এখন কেন বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঈদের পর এখন খাতুনগঞ্জে শ্রমিকসংকট চলছে। তাঁদের পেছনে বেশি খরচ পড়ছে। পরিবহন ভাড়াও বেশি পড়ছে। তাই দাম একটু বাড়ছে। পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক হলে দাম আবার কমে আসবে।
আমদানি বন্ধ থাকার রেশ বেশ ভালোভাবেই পড়েছে দেশের পাইকারি ও খুচরা পেঁয়াজের বাজারে। রাজধানীর পাইকারি বাজারে তিন-চার দিন আগেও প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ২৫-২৬ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৩০-৩২ টাকায়। আর বিদেশি পেঁয়াজের কেজি ছিল ২৭-২৮ টাকা। গতকাল তা ৩২-৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর রাজধানীতে খুচরা বাজারে গত মঙ্গলবার প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৩৫-৪০ টাকা। যা গতকাল বিক্রি হয়েছে ৪০-৫০ টাকা পর্যন্ত।
পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের আবদুল মাজেদ জানান, গত তিন দিনে তাদের বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জেও বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। সরবরাহ সংকটের অজুহাতে প্রতিদিনই কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গত সোমবার যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৩২ টাকায়, দুই দিনের ব্যবধানে গতকাল ওই পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৩৯ টাকায়। একই পেঁয়াজ খুচরায় ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলে সামনে দাম আরও বেড়ে যাবে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, ব্যবসায়ীরা ইচ্ছাকৃতভাবে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। ভারতীয় পেঁয়াজ আসা বন্ধ হওয়ার অজুহাতকে কাজে লাগিয়ে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। আড়তদারেরা বলেন, গত কয়েক দিন খাতুনগঞ্জে ভারতীয় কোনো পেঁয়াজ ঢোকেনি। তাহলে আগে কেনা পেঁয়াজের দাম এখন প্রতিদিন কেন বাড়ছে। সরবরাহ সংকটকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরাই দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন।
এদিকে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার পরও বাজারে বাড়ছে আদা ও রসুনের দাম। খাতুনগঞ্জে প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১১৬ টাকায়, অন্যদিকে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। অথচ দু-এক দিন আগেও প্রতি কেজি চীনা রসুন বিক্রি হয়েছিল ১১০ টাকায়, আদা বিক্রি হয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়।
গতকাল খাতুনগঞ্জের বিভিন্ন আড়ত ঘুরে দেখা যায়, আড়তগুলোতে এখন খুব বেশি পেঁয়াজ মজুত নেই। দু-একটি আড়তে কোনো পেঁয়াজ নেই। আর যেগুলোতে আছে, সেগুলোতে আগে ২০০-৩০০ বস্তা থাকলেও এখন ১০০ থেকে ১৫০ বস্তা আছে। আড়তদারেরা বলেন, গত দুই দিনে খাতুনগঞ্জে ভারতীয় কোনো পেঁয়াজ ঢোকেনি। পাশাপাশি দেশি পেঁয়াজের সরবরাহও বাড়েনি। তাই আড়তে এখন পেঁয়াজের সরবরাহ কম। এ কারণেই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে।
খাতুনগঞ্জ সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যে পরিমাণ পেঁয়াজ এখন আড়তগুলোতে আছে। চাহিদা স্বাভাবিক থাকলে এগুলো এক সপ্তাহ পর্যন্ত যাবে। এর মধ্যে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক না হলে সংকট তৈরি হবে। আগে আমদানি করা পেঁয়াজ এখন কেন বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঈদের পর এখন খাতুনগঞ্জে শ্রমিকসংকট চলছে। তাঁদের পেছনে বেশি খরচ পড়ছে। পরিবহন ভাড়াও বেশি পড়ছে। তাই দাম একটু বাড়ছে। পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক হলে দাম আবার কমে আসবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫