নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তারল্যসংকটে থাকা ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোকে বিশেষ সহায়তা দিতে শরিয়াহ সুকুক চালু করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবুও সংকট কাটছে না। এ অবস্থায় এসব ব্যাংকের জন্য তারল্য সহায়তা বৃদ্ধির নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। শুধু তা-ই নয়, ইসলামি ধারার ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আস্থা ধরে রাখতে যে পরিমাণ তারল্য-সুবিধা দেওয়া দরকার, তা পূরণের বিশেষ ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে সঞ্চিতি রক্ষায় ব্যাংকগুলোকে বিশেষ সুযোগ দেওয়ার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে।
গতকাল রোববার ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠকে এসব আশ্বাস দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। বৈঠক অংশ গ্রহণকারী একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইসলামি শরিয়াহ পরিচালিত ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে গভর্নরের নিয়মিত বৈঠক ছিল। সেখানে ব্যাংকের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তবে তারল্য ইস্যুকে কেন্দ্র করে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসলামি ধারার একটি ব্যাংকের এমডি জানান, গত বছর কয়েকটি গণমাধ্যমে ইসলামি ধারার ব্যাংকের অর্থ পাচার ও অন্যান্য অনিয়মের বিষয়ে খবর প্রকাশিত হওয়ায় ব্যাংক থেকে অস্বাভাবিকভাবে আমানত তুলে নেন গ্রাহকেরা। এতে ব্যাংকে তারল্যসংকট দেখা দেয়। এমনকি কয়েকটি ব্যাংক এসএলআর ও সিএলআর সংরক্ষণেও ব্যর্থ হয়। একটি বৃহৎ শিল্প গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন কয়েকটি ব্যাংকের চলতি হিসাব নেতিবাচক হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। তবুও স্বাভাবিক হচ্ছে না অধিকাংশ শরিয়াহ ব্যাংক। এ জন্য গতকাল বৈঠক ডাকা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত জুনে ইসলামি ব্যাংকগুলোর সিস্টেম ওয়াইড ইনভেস্টমেন্ট (ঋণ) ও আমানত হার দাঁড়িয়েছে ১০১ শতাংশে। এর আগের বছর তা ছিল ৯৪ শতাংশ। জুনে এ খাতে অতিরিক্ত তারল্য কমেছে ৬৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অপর এক প্রতিবেদন অনুসারে, আমদানিকারকদের জন্য লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) নিষ্পত্তি ও আমানত বৃদ্ধির ধীরগতির মধ্যে ঋণের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইসলামি ব্যাংকগুলোর তারল্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় পারিবারিক সঞ্চয় কমেছে। ফলে ব্যাংকগুলোর তহবিলে সংগ্রহের এই প্রধান উৎসে ভাটা পড়েছে।
তারল্যসংকটে থাকা ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোকে বিশেষ সহায়তা দিতে শরিয়াহ সুকুক চালু করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবুও সংকট কাটছে না। এ অবস্থায় এসব ব্যাংকের জন্য তারল্য সহায়তা বৃদ্ধির নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। শুধু তা-ই নয়, ইসলামি ধারার ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আস্থা ধরে রাখতে যে পরিমাণ তারল্য-সুবিধা দেওয়া দরকার, তা পূরণের বিশেষ ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে সঞ্চিতি রক্ষায় ব্যাংকগুলোকে বিশেষ সুযোগ দেওয়ার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে।
গতকাল রোববার ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠকে এসব আশ্বাস দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। বৈঠক অংশ গ্রহণকারী একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইসলামি শরিয়াহ পরিচালিত ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে গভর্নরের নিয়মিত বৈঠক ছিল। সেখানে ব্যাংকের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তবে তারল্য ইস্যুকে কেন্দ্র করে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসলামি ধারার একটি ব্যাংকের এমডি জানান, গত বছর কয়েকটি গণমাধ্যমে ইসলামি ধারার ব্যাংকের অর্থ পাচার ও অন্যান্য অনিয়মের বিষয়ে খবর প্রকাশিত হওয়ায় ব্যাংক থেকে অস্বাভাবিকভাবে আমানত তুলে নেন গ্রাহকেরা। এতে ব্যাংকে তারল্যসংকট দেখা দেয়। এমনকি কয়েকটি ব্যাংক এসএলআর ও সিএলআর সংরক্ষণেও ব্যর্থ হয়। একটি বৃহৎ শিল্প গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন কয়েকটি ব্যাংকের চলতি হিসাব নেতিবাচক হয়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। তবুও স্বাভাবিক হচ্ছে না অধিকাংশ শরিয়াহ ব্যাংক। এ জন্য গতকাল বৈঠক ডাকা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত জুনে ইসলামি ব্যাংকগুলোর সিস্টেম ওয়াইড ইনভেস্টমেন্ট (ঋণ) ও আমানত হার দাঁড়িয়েছে ১০১ শতাংশে। এর আগের বছর তা ছিল ৯৪ শতাংশ। জুনে এ খাতে অতিরিক্ত তারল্য কমেছে ৬৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অপর এক প্রতিবেদন অনুসারে, আমদানিকারকদের জন্য লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) নিষ্পত্তি ও আমানত বৃদ্ধির ধীরগতির মধ্যে ঋণের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইসলামি ব্যাংকগুলোর তারল্যসংকট দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় পারিবারিক সঞ্চয় কমেছে। ফলে ব্যাংকগুলোর তহবিলে সংগ্রহের এই প্রধান উৎসে ভাটা পড়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫