অনলাইন ডেস্ক
দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়ছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক সংকেত। গত ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত চার সপ্তাহে ২৪২ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
দেশীয় মুদ্রায় এই অঙ্ক হবে ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিসেম্বরের ২৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৮ কোটি ৯৫ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৯০ হাজার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬৩ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে (২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ১ হাজার ৩৫৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি এবং সবশেষ নভেম্বর মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আর ডিসেম্বরের চার সপ্তাহে এল ২৪২ কোটি ডলার। ফলে এর আগে একক মাস হিসেবে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২ হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রার যার পরিমাণ ২ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের এই অঙ্ক এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে। যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়ছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক সংকেত। গত ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত চার সপ্তাহে ২৪২ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
দেশীয় মুদ্রায় এই অঙ্ক হবে ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিসেম্বরের ২৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৮ কোটি ৯৫ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৯০ হাজার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬৩ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে (২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ১ হাজার ৩৫৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি এবং সবশেষ নভেম্বর মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আর ডিসেম্বরের চার সপ্তাহে এল ২৪২ কোটি ডলার। ফলে এর আগে একক মাস হিসেবে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২ হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রার যার পরিমাণ ২ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের এই অঙ্ক এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে। যার পরিমাণ ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫