নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে দেশে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে সাড়ে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার মূল্যস্ফীতির সব শেষ এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতির চাপ শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। মানুষকে সবচেয়ে বেশি অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে খাদ্যপণ্যে।
২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথমে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করা হয়েছিল। যদিও পরে তা সংশোধন করে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করা হয়। কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রাও ধরে রাখা যায়নি। অর্থবছর শেষে (জুন শেষে) লক্ষ্যমাত্রাকে অনেকখানি ছাড়িয়ে গেছে। অর্থনীতিবিদেরা মনে করছেন, প্রকৃত মূল্যস্ফীতি সরকারি হিসাবের চেয়ে ঢের বেশি।
এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে।
বিবিএসের তথ্য বলছে, জুন শেষে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। স্পষ্টত উচ্চমূল্যের বাজারে অন্যান্য পণ্যের চেয়ে খাদ্যদ্রব্যের দাম বেশি বেড়েছে।
এদিকে বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতির চাপে পড়েছে গ্রামের মানুষ। এলাকা ভিত্তিক হিসাবে শহরে মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ। সেখানে গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ০৯ শতাংশ। আবার গ্রামে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যেখানে শহরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশ।
আর গত বছরের পুরো সময়ের মূল্যস্ফীতির গড় হার ছিল ৬ দশমিক ১৫।
সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে দেশে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে সাড়ে ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার মূল্যস্ফীতির সব শেষ এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতির চাপ শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। মানুষকে সবচেয়ে বেশি অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে খাদ্যপণ্যে।
২০২১-২২ অর্থবছরে প্রথমে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করা হয়েছিল। যদিও পরে তা সংশোধন করে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করা হয়। কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রাও ধরে রাখা যায়নি। অর্থবছর শেষে (জুন শেষে) লক্ষ্যমাত্রাকে অনেকখানি ছাড়িয়ে গেছে। অর্থনীতিবিদেরা মনে করছেন, প্রকৃত মূল্যস্ফীতি সরকারি হিসাবের চেয়ে ঢের বেশি।
এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যেও চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার আশা করছে।
বিবিএসের তথ্য বলছে, জুন শেষে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। স্পষ্টত উচ্চমূল্যের বাজারে অন্যান্য পণ্যের চেয়ে খাদ্যদ্রব্যের দাম বেশি বেড়েছে।
এদিকে বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতির চাপে পড়েছে গ্রামের মানুষ। এলাকা ভিত্তিক হিসাবে শহরে মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ। সেখানে গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ০৯ শতাংশ। আবার গ্রামে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যেখানে শহরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশ।
আর গত বছরের পুরো সময়ের মূল্যস্ফীতির গড় হার ছিল ৬ দশমিক ১৫।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫