নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে বেশ চাঙা হয়ে উঠেছে জ্বালানি তেলের বাজার। দফায় দফায় দাম বেড়ে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮২ ডলারে উঠে এসেছে। ফলে গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠল তেলের দাম।
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা গত বছরের নভেম্বর থেকেই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তবে চলতি বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধিতে নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭৫ ডলারে ওঠে।
গত এক সপ্তাহে বড় উত্থান হওয়ায় অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল ৮২ ডলার স্পর্শ করেছে। এর মাধ্যমে সাত বছরের মধ্যে অপরিশোধিত তেল সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলও সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, অপরিশোধিত তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলের দাম ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। বিগত এক মাসে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশের ওপরে। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে ১২ শতাংশের ওপরে। আর হান্টিং অয়েলের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ।
গত সপ্তাহের শেষে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম দশমিক ৯৭ ডলার বেড়ে ৮২ দশমিক ২৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ।
ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দশমিক ৯২ ডলার বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৮৪ দশমিক ৯২ ডলারে উঠে এসেছে। এতে এক সপ্তাহে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১২ দশমিক ২২ শতাংশ।
অপরদিকে বিগত এক সপ্তাহে ৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে প্রতি গ্যালন হান্টিং অয়েলের দাম ২ দশমিক ৫৭ ডলারে উঠে এসেছে। এর মাধ্যমে মাসের ব্যবধানে হান্টিং অয়েলের দাম বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে গত বছরের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ঋণাত্মক ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে গত বছরের নভেম্বর থেকে আবারও তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ৫০ ডলারের নিচেই ছিল।
এর পর চলতি বছরের শুরুতে তেলের দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে গত ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম উঠে আসে ৬০ ডলারে।
এদিকে, বিগত এক মাস তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ার মাধ্যমে চলতি বছরে অপরিশোধিত তেলের দাম ৬৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ৬৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ ও হান্টিং অয়েলের দাম ৭৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।
বিশ্ববাজারে বেশ চাঙা হয়ে উঠেছে জ্বালানি তেলের বাজার। দফায় দফায় দাম বেড়ে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮২ ডলারে উঠে এসেছে। ফলে গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠল তেলের দাম।
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা গত বছরের নভেম্বর থেকেই লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তবে চলতি বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধিতে নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭৫ ডলারে ওঠে।
গত এক সপ্তাহে বড় উত্থান হওয়ায় অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল ৮২ ডলার স্পর্শ করেছে। এর মাধ্যমে সাত বছরের মধ্যে অপরিশোধিত তেল সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলও সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, অপরিশোধিত তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলের দাম ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। বিগত এক মাসে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশের ওপরে। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে ১২ শতাংশের ওপরে। আর হান্টিং অয়েলের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ।
গত সপ্তাহের শেষে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম দশমিক ৯৭ ডলার বেড়ে ৮২ দশমিক ২৮ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ।
ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দশমিক ৯২ ডলার বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৮৪ দশমিক ৯২ ডলারে উঠে এসেছে। এতে এক সপ্তাহে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১২ দশমিক ২২ শতাংশ।
অপরদিকে বিগত এক সপ্তাহে ৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ বেড়ে প্রতি গ্যালন হান্টিং অয়েলের দাম ২ দশমিক ৫৭ ডলারে উঠে এসেছে। এর মাধ্যমে মাসের ব্যবধানে হান্টিং অয়েলের দাম বেড়েছে ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে গত বছরের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ঋণাত্মক ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।
তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে গত বছরের নভেম্বর থেকে আবারও তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ৫০ ডলারের নিচেই ছিল।
এর পর চলতি বছরের শুরুতে তেলের দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে গত ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম উঠে আসে ৬০ ডলারে।
এদিকে, বিগত এক মাস তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ার মাধ্যমে চলতি বছরে অপরিশোধিত তেলের দাম ৬৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ৬৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ ও হান্টিং অয়েলের দাম ৭৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫