নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্বালানি ও নিত্যপণ্যের আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে রিজার্ভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৩ হাজার ৩৮৬ কোটি ডলার (৩৩ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন) ডলারে নেমে এসেছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রস্তাবিত আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী রপ্তানি উন্নয়নের তহবিল ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে দেওয়া ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বাদ যাবে। এখন আইএমফের হিসাবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে বর্তমানে দেশে প্রতি মাসে আমদানির জন্য ৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ করছে সরকার। অর্থাৎ এখন যে পরিমাণ রিজার্ভ আছে তা দিয়ে সাড়ে তিন মাসের আমদানি দায় পরিশোধ করা সম্ভব। কেননা সরকারিভাবে নিত্যপণ্যের আমদানির জন্য ডলার বিক্রি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও রিজার্ভ সব সময় সব আমদানির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ নভেম্বর সরকারের আমদানি দায় পরিশোধে রিজার্ভ থেকে ৭ কোটি ১০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সব মিলিয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিক্রির পরিমাণ ৬০৫ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে রেকর্ড ৭৬২ কোটি ১৭ লাখ ডলার বিক্রি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তার আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেখানে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে কিনেছিল প্রায় ৭৯৩ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক মাসে রিজার্ভ কমে এ পর্যায়ে নেমেছে। এর আগে ধারাবাহিকভাবে যা বাড়ছিল। ১০ বছর আগে ২০১৩ সালের জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর আগেই বেড়ে হয়েছিল ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে আরও বেড়ে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছায়। ওই বছরের ৮ অক্টোবর ৪০ বিলিয়ন ডলারের নতুন মাইলফলক অতিক্রম করে দেশের রিজার্ভ। এরপর তা বেড়ে গত বছরের আগস্টে প্রথমবারের মতো ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার হয়। তারপর গত কয়েক মাসে ধরে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।
জ্বালানি ও নিত্যপণ্যের আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে রিজার্ভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৩ হাজার ৩৮৬ কোটি ডলার (৩৩ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন) ডলারে নেমে এসেছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রস্তাবিত আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী রপ্তানি উন্নয়নের তহবিল ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে দেওয়া ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বাদ যাবে। এখন আইএমফের হিসাবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ ২৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে বর্তমানে দেশে প্রতি মাসে আমদানির জন্য ৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ করছে সরকার। অর্থাৎ এখন যে পরিমাণ রিজার্ভ আছে তা দিয়ে সাড়ে তিন মাসের আমদানি দায় পরিশোধ করা সম্ভব। কেননা সরকারিভাবে নিত্যপণ্যের আমদানির জন্য ডলার বিক্রি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও রিজার্ভ সব সময় সব আমদানির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ নভেম্বর সরকারের আমদানি দায় পরিশোধে রিজার্ভ থেকে ৭ কোটি ১০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সব মিলিয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিক্রির পরিমাণ ৬০৫ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে রেকর্ড ৭৬২ কোটি ১৭ লাখ ডলার বিক্রি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তার আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেখানে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে কিনেছিল প্রায় ৭৯৩ কোটি ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক মাসে রিজার্ভ কমে এ পর্যায়ে নেমেছে। এর আগে ধারাবাহিকভাবে যা বাড়ছিল। ১০ বছর আগে ২০১৩ সালের জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর আগেই বেড়ে হয়েছিল ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে আরও বেড়ে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছায়। ওই বছরের ৮ অক্টোবর ৪০ বিলিয়ন ডলারের নতুন মাইলফলক অতিক্রম করে দেশের রিজার্ভ। এরপর তা বেড়ে গত বছরের আগস্টে প্রথমবারের মতো ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার হয়। তারপর গত কয়েক মাসে ধরে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
২৫ দিন আগেপাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫