নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ফেরাতে সক্ষমতার দিক থেকে খারাপ কোম্পানিগুলোকে জেড ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন বা স্থানান্তরের বিষয়ে কড়া নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো কোম্পানি লভ্যাংশ প্রদান ও বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা (অর্ডার) জারি করে বিএসইসি। এতে সই করেছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ না দিলেও দুই বছর পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ দিয়েছিল বিএসইসি। সেটি শেষ হচ্ছে চলতি মাসের ২৮ তারিখে। যেসব কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ হবে, সেগুলো জেড ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে, লভ্যাংশ দেওয়া ছাড়াই কোনো কোম্পানি এক বছর, আবার কোনোটি ৬ মাস পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ পাচ্ছে। এরপরই বিএসইসির এমন নির্দেশনা এল।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো কোম্পানি পরপর দুই বছর লভ্যাংশ ঘোষণা এবং আইনি কারণ ছাড়া এজিএম করতে ব্যর্থ হলেও জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে। টানা ৬ মাস কোম্পানির কার্যক্রম বা উৎপাদন বন্ধ রাখলে, টানা দুই বছর ক্যাশ ফ্লো নেতিবাচক এবং পরিশোধিত মূলধনের থেকে ঋণ বেশি হলেও জেড ক্যাটাগরিতে যেতে হবে।
কোনো কোম্পানি সিকিউরিটিজ আইন, বিধি-বিধান, বিজ্ঞপ্তি, আদেশ কিংবা নির্দেশাবলি পালনে ব্যর্থ হলে বা অসম্মতি জানালে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে জেড ক্যাটাগরিতে সমন্বয় করা হবে।
ব্যাংক, বিমা এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ (বোনাস শেয়ার ব্যতীত) প্রদান করতে পারে। নতুন নিয়ম মোতাবেক, ক্যাটাগরি নির্ধারণে অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ বিবেচনা করা হবে।
কোনো কোম্পানি ইতিমধ্যে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হয়ে থাকলে উদ্যোক্তা পরিচালকরা কমিশনের অনুমোদন ছাড়া শেয়ার বেচাকেনা বা স্থানান্তর করতে পারবেন না বলেও জানানো হয়েছে।
পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ফেরাতে সক্ষমতার দিক থেকে খারাপ কোম্পানিগুলোকে জেড ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন বা স্থানান্তরের বিষয়ে কড়া নির্দেশনা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো কোম্পানি লভ্যাংশ প্রদান ও বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হলে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা (অর্ডার) জারি করে বিএসইসি। এতে সই করেছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে কোম্পানিগুলো লভ্যাংশ না দিলেও দুই বছর পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ দিয়েছিল বিএসইসি। সেটি শেষ হচ্ছে চলতি মাসের ২৮ তারিখে। যেসব কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ হবে, সেগুলো জেড ক্যাটাগরিতে চলে যাবে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে, লভ্যাংশ দেওয়া ছাড়াই কোনো কোম্পানি এক বছর, আবার কোনোটি ৬ মাস পর্যন্ত ক্যাটাগরি বহাল রাখার সুযোগ পাচ্ছে। এরপরই বিএসইসির এমন নির্দেশনা এল।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো কোম্পানি পরপর দুই বছর লভ্যাংশ ঘোষণা এবং আইনি কারণ ছাড়া এজিএম করতে ব্যর্থ হলেও জেড ক্যাটাগরিতে পাঠানো হবে। টানা ৬ মাস কোম্পানির কার্যক্রম বা উৎপাদন বন্ধ রাখলে, টানা দুই বছর ক্যাশ ফ্লো নেতিবাচক এবং পরিশোধিত মূলধনের থেকে ঋণ বেশি হলেও জেড ক্যাটাগরিতে যেতে হবে।
কোনো কোম্পানি সিকিউরিটিজ আইন, বিধি-বিধান, বিজ্ঞপ্তি, আদেশ কিংবা নির্দেশাবলি পালনে ব্যর্থ হলে বা অসম্মতি জানালে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে জেড ক্যাটাগরিতে সমন্বয় করা হবে।
ব্যাংক, বিমা এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ (বোনাস শেয়ার ব্যতীত) প্রদান করতে পারে। নতুন নিয়ম মোতাবেক, ক্যাটাগরি নির্ধারণে অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ বিবেচনা করা হবে।
কোনো কোম্পানি ইতিমধ্যে জেড ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হয়ে থাকলে উদ্যোক্তা পরিচালকরা কমিশনের অনুমোদন ছাড়া শেয়ার বেচাকেনা বা স্থানান্তর করতে পারবেন না বলেও জানানো হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫