নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান ডলার সংকটে বৈধভাবে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রবাসীদের আয় পাঠাতে আর কোন চার্জ লাগবে না। এ সিদ্ধান্ত সোমবার (৭ নভেম্বর) থেকে কার্যকর করা হবে। আর বিদেশে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বাড়াতে ছুটির দিনেও নিজস্ব এক্সচেঞ্জ হাউস খোলা রাখারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো।
আজ রোববার সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাফেদার মধ্যে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সোনালী ব্যাংকের এমডি ও বাফেদার চেয়ারম্যান আফজাল করিম বলেন, ‘বাফেদা ও এবিবির ধারাবাহিক বৈঠকের মতোই আমাদের আজকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বসম্মতিক্রমে এখন থেকে ব্যাংকগুলো ১০৭ টাকায় রেমিট্যান্স এবং ১০০ রপ্তানি আয় সংগ্রহ করবে। পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সুবিধার্থে রেমিট্যান্স পাঠানোর চার্জ মওকুফ করা হয়েছে। কোনো ধরনের খরচ ছাড়া সোমবার থেকে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। শুধু তাই না, ছুটিরদিনগুলোতেও এখন রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন প্রবাসীরা। কারণ ছুটিরও এক্সচেঞ্জ হাউস খোলা রাখা হবে।’
জানা গেছে, ডলার সংকট নিরসনে গত ২৩ অক্টোবর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের বিপরীতে ডলার কেনার সর্বোচ্চ দর ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৭ টাকা করা হয়। আর রপ্তানি বিল ৫০ পয়সা বাড়িয়ে করা হয় ৯৯ টাকা ৫০ পয়সা। যা গত ২৬ সেপ্টেম্বর এক সভায় ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা প্রবাসী আয়ে নির্ধারণ করা হয়। রপ্তানি আয়ে ৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তার আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর প্রথম ব্যাংকারদের সভায় রেমিট্যান্সের ডলার ১০৮ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে বৈদেশিক মুদ্রার চরম সংকটের এই সময়ে বৈধ পথে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়াতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চাহিদা মেটাতে ব্যাংকগুলোও তৎপরতা বাড়িয়েছে। তবে কোনো কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। হুন্ডির কবলে পড়ে প্রবাসী আয় ধারাবাহিকভাবে কমছে। অক্টোবরে রেমিট্যান্স কমে ১৫৩ কোটি ডলারের নিচে নেমেছে, যা গত ৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর গতকাল রিজার্ভ ছিল ৩৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের আগস্টে ৪৮ বিলিয়ন ছাড়িয়েছিল।
চলমান ডলার সংকটে বৈধভাবে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রবাসীদের আয় পাঠাতে আর কোন চার্জ লাগবে না। এ সিদ্ধান্ত সোমবার (৭ নভেম্বর) থেকে কার্যকর করা হবে। আর বিদেশে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বাড়াতে ছুটির দিনেও নিজস্ব এক্সচেঞ্জ হাউস খোলা রাখারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো।
আজ রোববার সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাফেদার মধ্যে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সোনালী ব্যাংকের এমডি ও বাফেদার চেয়ারম্যান আফজাল করিম বলেন, ‘বাফেদা ও এবিবির ধারাবাহিক বৈঠকের মতোই আমাদের আজকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বসম্মতিক্রমে এখন থেকে ব্যাংকগুলো ১০৭ টাকায় রেমিট্যান্স এবং ১০০ রপ্তানি আয় সংগ্রহ করবে। পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সুবিধার্থে রেমিট্যান্স পাঠানোর চার্জ মওকুফ করা হয়েছে। কোনো ধরনের খরচ ছাড়া সোমবার থেকে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। শুধু তাই না, ছুটিরদিনগুলোতেও এখন রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন প্রবাসীরা। কারণ ছুটিরও এক্সচেঞ্জ হাউস খোলা রাখা হবে।’
জানা গেছে, ডলার সংকট নিরসনে গত ২৩ অক্টোবর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের বিপরীতে ডলার কেনার সর্বোচ্চ দর ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৭ টাকা করা হয়। আর রপ্তানি বিল ৫০ পয়সা বাড়িয়ে করা হয় ৯৯ টাকা ৫০ পয়সা। যা গত ২৬ সেপ্টেম্বর এক সভায় ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা প্রবাসী আয়ে নির্ধারণ করা হয়। রপ্তানি আয়ে ৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তার আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর প্রথম ব্যাংকারদের সভায় রেমিট্যান্সের ডলার ১০৮ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে বৈদেশিক মুদ্রার চরম সংকটের এই সময়ে বৈধ পথে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বাড়াতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চাহিদা মেটাতে ব্যাংকগুলোও তৎপরতা বাড়িয়েছে। তবে কোনো কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। হুন্ডির কবলে পড়ে প্রবাসী আয় ধারাবাহিকভাবে কমছে। অক্টোবরে রেমিট্যান্স কমে ১৫৩ কোটি ডলারের নিচে নেমেছে, যা গত ৮ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর গতকাল রিজার্ভ ছিল ৩৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের আগস্টে ৪৮ বিলিয়ন ছাড়িয়েছিল।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫