রেজাউর রহিম, ঢাকা
এখন তৈরি পোশাক রপ্তানির ভরা মৌসুম। কিন্তু এই সময়েই অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে সুতার দাম। এতে রপ্তানি খাতে বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, স্থানীয় টেক্সটাইল মিলমালিকেরা সুতার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবে টেক্সটাইল মিলমালিকদের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বাড়ার কারণেই সুতার দাম বাড়ছে। এতে তাঁদের কোনো হাত নেই।
বিষয়টি নিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক এবং টেক্সটাইল মিলমালিকদের মধ্যে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হয়নি। সংকট নিরসনে ভারত থেকে সুতা সরবরাহে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনারের সহযোগিতা চেয়েছে বিজিএমইএ। এ ছাড়া বেনাপোলসহ কয়েকটি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানির সুযোগ দিতে সরকারের কাছেও অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বিজিএমইএর এক চিঠিতে একই ঋণপত্রের (এলসি) বিপরীতে আংশিক (পারশিয়াল) আমদানির অনুমতিও চাওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে সুতা আমদানিতে বাড়তি সময় লাগে এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সুতা আমদানি করা গেলেও তা আংশিকভাবে করা যায় না।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে সুতার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের জন্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগে আমদানি করা সুতার চেয়ে স্থানীয় সুতার দাম প্রতি কেজিতে ২০ থেকে ৩০ সেন্ট বেশি থাকত। এখন তা ১ ডলার পর্যন্ত বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানি অর্ডার যথাসময়ে সরবরাহে এবং ব্যবসায় টিকে থাকতে হলে সুতা আমদানিতে বিদ্যমান বাধা দূর করতে হবে। এ বিষয়ে আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সহযোগিতা চাই।’
জানা গেছে, বন্ড লাইসেন্সবিহীন রপ্তানিকারকদের রেয়াতি শুল্কে সুতা আমদানির অনুমতি চেয়ে বাংলাদেশ টেরি টাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিটিএলএমইএ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে চিঠি পাঠিয়েছে। টেরিটাওয়েলসহ হোম টেক্সটাইল পণ্য উৎপাদকেরাও স্থানীয় সুতার ওপর নির্ভরশীল।
এ ব্যাপারে বিটিটিএলএমইএর সভাপতি এম শাহাদাত হোসেন সোহেল বলেন, এ শিল্পের জন্য আমরা শুল্কমুক্ত সুবিধায় নয়, ১ শতাংশ শুল্কে সুতা আমদানি করতে চাই। এতে সুতার বাজারে ভারসাম্য আসবে। তিনি জানান, গত জুলাই মাসেও টাওয়েল তৈরিতে ব্যবহৃত যে সুতার দাম ছিল ৩ দশমিক ৯০ ডলার, বর্তমানে তার দাম প্রায় সাড়ে ৪ ডলার। অথচ একই সুতার দাম ভারতে ৩ দশমিক ৪০ ডলার। সংকট নিরসনে বেনাপোল ও অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে একই এলসির বিপরীতে আংশিক সুতা (পারশিয়াল শিপমেন্ট) অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ‘বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে সুতার চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ কম। বাংলাদেশকে চাহিদা অনুযায়ী ভারত সুতা সরবরাহ করতে পারছে না। তুলা কিনতে হচ্ছে বাড়তি দামে। আমরা সুতার দাম বাড়াইনি।’
এখন তৈরি পোশাক রপ্তানির ভরা মৌসুম। কিন্তু এই সময়েই অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে সুতার দাম। এতে রপ্তানি খাতে বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, স্থানীয় টেক্সটাইল মিলমালিকেরা সুতার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দিয়েছেন। তবে টেক্সটাইল মিলমালিকদের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দাম বাড়ার কারণেই সুতার দাম বাড়ছে। এতে তাঁদের কোনো হাত নেই।
বিষয়টি নিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক এবং টেক্সটাইল মিলমালিকদের মধ্যে একাধিক বৈঠক হলেও কোনো সুরাহা হয়নি। সংকট নিরসনে ভারত থেকে সুতা সরবরাহে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনারের সহযোগিতা চেয়েছে বিজিএমইএ। এ ছাড়া বেনাপোলসহ কয়েকটি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সুতা আমদানির সুযোগ দিতে সরকারের কাছেও অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বিজিএমইএর এক চিঠিতে একই ঋণপত্রের (এলসি) বিপরীতে আংশিক (পারশিয়াল) আমদানির অনুমতিও চাওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে সুতা আমদানিতে বাড়তি সময় লাগে এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সুতা আমদানি করা গেলেও তা আংশিকভাবে করা যায় না।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে সুতার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের জন্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগে আমদানি করা সুতার চেয়ে স্থানীয় সুতার দাম প্রতি কেজিতে ২০ থেকে ৩০ সেন্ট বেশি থাকত। এখন তা ১ ডলার পর্যন্ত বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে রপ্তানি অর্ডার যথাসময়ে সরবরাহে এবং ব্যবসায় টিকে থাকতে হলে সুতা আমদানিতে বিদ্যমান বাধা দূর করতে হবে। এ বিষয়ে আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সহযোগিতা চাই।’
জানা গেছে, বন্ড লাইসেন্সবিহীন রপ্তানিকারকদের রেয়াতি শুল্কে সুতা আমদানির অনুমতি চেয়ে বাংলাদেশ টেরি টাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিটিএলএমইএ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে চিঠি পাঠিয়েছে। টেরিটাওয়েলসহ হোম টেক্সটাইল পণ্য উৎপাদকেরাও স্থানীয় সুতার ওপর নির্ভরশীল।
এ ব্যাপারে বিটিটিএলএমইএর সভাপতি এম শাহাদাত হোসেন সোহেল বলেন, এ শিল্পের জন্য আমরা শুল্কমুক্ত সুবিধায় নয়, ১ শতাংশ শুল্কে সুতা আমদানি করতে চাই। এতে সুতার বাজারে ভারসাম্য আসবে। তিনি জানান, গত জুলাই মাসেও টাওয়েল তৈরিতে ব্যবহৃত যে সুতার দাম ছিল ৩ দশমিক ৯০ ডলার, বর্তমানে তার দাম প্রায় সাড়ে ৪ ডলার। অথচ একই সুতার দাম ভারতে ৩ দশমিক ৪০ ডলার। সংকট নিরসনে বেনাপোল ও অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে একই এলসির বিপরীতে আংশিক সুতা (পারশিয়াল শিপমেন্ট) অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ‘বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে সুতার চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ কম। বাংলাদেশকে চাহিদা অনুযায়ী ভারত সুতা সরবরাহ করতে পারছে না। তুলা কিনতে হচ্ছে বাড়তি দামে। আমরা সুতার দাম বাড়াইনি।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫