স্থানীয় মজুত ঠিক রাখতে এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ভারত সরকার এবার সেদ্ধ চাল রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। গতকাল শুক্রবার আরোপিত এই রপ্তানি শুল্ক আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
তবে রপ্তানি আদেশ (এলইও) এখনো দেওয়া হয়নি কিন্তু ২৫ আগস্টের আগে এলসি খোলা হয়েছে বন্দরে পড়ে থাকা এমন সেদ্ধ চালে শুল্ক ছাড় পাওয়া যাবে।
এর আগে ভারত নন-বাসমতী চাল রপ্তানিতে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। যেখানে ভারত থেকে রপ্তানি হওয়া মোট চালের প্রায় ২৫ শতাংশ নন-বাসমতী সাদা চাল।
গত মাসে ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ সরবরাহ বাড়াতে এবং আসন্ন উৎসব মৌসুমে খুচরা দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভাঙা চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
চলতি অর্থবছরের এপ্রিল-জুন মেয়াদে প্রায় ১৫ দশমিক ৫৪ লাখ টন নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানি করেছে ভারত। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল মাত্র ১১ দশমিক ৫৫ লাখ টন।
খাদ্যশস্যের মূল্যবৃদ্ধি ও রপ্তানি বৃদ্ধির কারণেই মূলত ভারত নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে।
ভারতে বার্ষিক খুচরা বা ভোক্তা মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে ৭ দশমিক ৪৪ শতাংশে পৌঁছায়, এটি ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। যেখানে জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
এদিকে এক সপ্তাহ আগেই অভ্যন্তরীণ বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভারত পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতের বাসমতী চালের মোট রপ্তানি ৪৮০ কোটি ডলার সমমূল্যের ছিল। পরিমাণের দিক থেকে যা ৪৫ দশমিক ৬ লাখ টন। আগের অর্থবছরে নন-বাসমতী রপ্তানি হয়েছে ৬৩৬ কোটি ডলারের বা ১৭৭ দশমিক ৯ লাখ টন।
২০২২-২৩ শস্য বছরে (জুলাই-জুন) ভারতের ধানের উৎপাদন আগের বছরের ১২৯ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টন থেকে বেড়ে ১৩৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন টন হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
স্থানীয় মজুত ঠিক রাখতে এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ভারত সরকার এবার সেদ্ধ চাল রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। গতকাল শুক্রবার আরোপিত এই রপ্তানি শুল্ক আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
তবে রপ্তানি আদেশ (এলইও) এখনো দেওয়া হয়নি কিন্তু ২৫ আগস্টের আগে এলসি খোলা হয়েছে বন্দরে পড়ে থাকা এমন সেদ্ধ চালে শুল্ক ছাড় পাওয়া যাবে।
এর আগে ভারত নন-বাসমতী চাল রপ্তানিতে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। যেখানে ভারত থেকে রপ্তানি হওয়া মোট চালের প্রায় ২৫ শতাংশ নন-বাসমতী সাদা চাল।
গত মাসে ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ সরবরাহ বাড়াতে এবং আসন্ন উৎসব মৌসুমে খুচরা দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভাঙা চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
চলতি অর্থবছরের এপ্রিল-জুন মেয়াদে প্রায় ১৫ দশমিক ৫৪ লাখ টন নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানি করেছে ভারত। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল মাত্র ১১ দশমিক ৫৫ লাখ টন।
খাদ্যশস্যের মূল্যবৃদ্ধি ও রপ্তানি বৃদ্ধির কারণেই মূলত ভারত নন-বাসমতী সাদা চাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে।
ভারতে বার্ষিক খুচরা বা ভোক্তা মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে ৭ দশমিক ৪৪ শতাংশে পৌঁছায়, এটি ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। যেখানে জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
এদিকে এক সপ্তাহ আগেই অভ্যন্তরীণ বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভারত পেঁয়াজের ওপর ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতের বাসমতী চালের মোট রপ্তানি ৪৮০ কোটি ডলার সমমূল্যের ছিল। পরিমাণের দিক থেকে যা ৪৫ দশমিক ৬ লাখ টন। আগের অর্থবছরে নন-বাসমতী রপ্তানি হয়েছে ৬৩৬ কোটি ডলারের বা ১৭৭ দশমিক ৯ লাখ টন।
২০২২-২৩ শস্য বছরে (জুলাই-জুন) ভারতের ধানের উৎপাদন আগের বছরের ১২৯ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টন থেকে বেড়ে ১৩৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন টন হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫