এখনো কোভিড পুরোপুরি বিদায় নেয়নি। সংক্রমণ এড়াতে গত মার্চেও বিপুলসংখ্যক মানুষকে ঘরে থাকতে বাধ্য করা হয়েছিল। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কলকারখানার উৎপাদন। এমন পরিস্থিতিতেও চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে চীনের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়েও ভালো করেছে।
প্রকাশিত সরকারি উপাত্তের ভিত্তিতে বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ অর্থনীতি ধারণার চেয়েও বেশি শক্তিমত্তা দেখিয়েছে।
আজ সোমবার চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, প্রথম প্রান্তিকে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বছরওয়ারি হিসাবে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, ২০২১ সালের শেষ প্রান্তিকে চীনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছিল। যেখানে অর্থনীতিবিদেরা এই সময় চীনা অর্থনীতির সম্প্রসারণ ৪ দশমিক ৬ শতাংশ বলে প্রক্ষেপণ করেছিলেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অভ্যন্তরীণ ভোগ, রিয়েল এস্টেট এবং রপ্তানিতে মহামারির প্রভাবের কারণে মার্চে চীনের অর্থনীতির গতি হ্রাস পায়। এর মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ। সবকিছু ছাপিয়ে প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাওয়া চীনের অর্থনীতির সক্ষমতারই প্রকাশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নতুন করে যখন করোনার হানায় কিছুটা ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে বেইজিং, সেই সময় উপদ্রব হিসেবে দুয়ারে হাজির ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি। এতে সরবরাহ এবং উৎপাদন ব্যয়ের ওপর চাপ বাড়ছে। এখন ঝুঁকির মুখে থাকা পণ্যমূল্যের স্থিতিশীলতা রক্ষায় চীনা কর্তৃপক্ষ কঠোর হস্তে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করছে।
এর মধ্যে জিডিপি বাড়ল ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। যেখানে বিশ্লেষকেরা অনুমান করেছিলেন, ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। বছরের শুরুতেই এমন সুখবর চীনের অর্থনীতিতে নতুন শক্তি সঞ্চার করবে। যেখানে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে জিডিপি বেড়েছে ১ দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও গত বছরের শেষ তিন মাস বা আগের প্রান্তিকের তুলনায় দশমিক ৬ শতাংশ ধারণা করা হয়েছিল। আর আগের প্রান্তিকে সংশোধিত হিসাবে প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছিল।
তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এপ্রিলের উপাত্ত ততটা স্বস্তিদায়ক নাও হতে পারে। সাংহাইয়ের মতো বাণিজ্যিক এলাকা ও অন্যান্য স্থানে দীর্ঘ ও কঠোর লকডাউন মন্দার শঙ্কায় হাওয়া দিচ্ছে। যেখানে সেবা ও কারখানা চালু রাখা নিয়ে অনিশ্চয়তা এরই মধ্যে শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
এখনো কোভিড পুরোপুরি বিদায় নেয়নি। সংক্রমণ এড়াতে গত মার্চেও বিপুলসংখ্যক মানুষকে ঘরে থাকতে বাধ্য করা হয়েছিল। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কলকারখানার উৎপাদন। এমন পরিস্থিতিতেও চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে চীনের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়েও ভালো করেছে।
প্রকাশিত সরকারি উপাত্তের ভিত্তিতে বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ অর্থনীতি ধারণার চেয়েও বেশি শক্তিমত্তা দেখিয়েছে।
আজ সোমবার চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, প্রথম প্রান্তিকে চীনের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বছরওয়ারি হিসাবে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, ২০২১ সালের শেষ প্রান্তিকে চীনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশ রেকর্ড করা হয়েছিল। যেখানে অর্থনীতিবিদেরা এই সময় চীনা অর্থনীতির সম্প্রসারণ ৪ দশমিক ৬ শতাংশ বলে প্রক্ষেপণ করেছিলেন।
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অভ্যন্তরীণ ভোগ, রিয়েল এস্টেট এবং রপ্তানিতে মহামারির প্রভাবের কারণে মার্চে চীনের অর্থনীতির গতি হ্রাস পায়। এর মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ। সবকিছু ছাপিয়ে প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাওয়া চীনের অর্থনীতির সক্ষমতারই প্রকাশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নতুন করে যখন করোনার হানায় কিছুটা ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে বেইজিং, সেই সময় উপদ্রব হিসেবে দুয়ারে হাজির ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি। এতে সরবরাহ এবং উৎপাদন ব্যয়ের ওপর চাপ বাড়ছে। এখন ঝুঁকির মুখে থাকা পণ্যমূল্যের স্থিতিশীলতা রক্ষায় চীনা কর্তৃপক্ষ কঠোর হস্তে প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করছে।
এর মধ্যে জিডিপি বাড়ল ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। যেখানে বিশ্লেষকেরা অনুমান করেছিলেন, ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। বছরের শুরুতেই এমন সুখবর চীনের অর্থনীতিতে নতুন শক্তি সঞ্চার করবে। যেখানে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে জিডিপি বেড়েছে ১ দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও গত বছরের শেষ তিন মাস বা আগের প্রান্তিকের তুলনায় দশমিক ৬ শতাংশ ধারণা করা হয়েছিল। আর আগের প্রান্তিকে সংশোধিত হিসাবে প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছিল।
তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এপ্রিলের উপাত্ত ততটা স্বস্তিদায়ক নাও হতে পারে। সাংহাইয়ের মতো বাণিজ্যিক এলাকা ও অন্যান্য স্থানে দীর্ঘ ও কঠোর লকডাউন মন্দার শঙ্কায় হাওয়া দিচ্ছে। যেখানে সেবা ও কারখানা চালু রাখা নিয়ে অনিশ্চয়তা এরই মধ্যে শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
২৩ দিন আগেপাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
২৩ দিন আগেবিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
২৩ দিন আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
২৩ দিন আগে