অনলাইন ডেস্ক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
তথ্য বলছে, এফবি ফুটওয়্যার লিমিটেড, ফুটবেড ফুটওয়্যার লিমিটেড ও নুভো সুজ (বিডি) লিমিটেডের কাছে চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি। বিভিন্ন মান ও গ্রেডের চামড়া বাজার মূল্যে কোম্পানিগুলোর কাছে সরবরাহ করা হবে। এর মধ্যে এফবির কাছে ১০ কোটি, ফুটবেডের কাছে ৫ কোটি টাকা এবং নুভো সুজের কাছে ১ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করা হবে। তবে চাহিদার ভিত্তিতে বিক্রির পরিমাণ আরও বেশি বা কম হতে পারে।
জানা গেছে, এপেক্সে ট্যানারির কিছু পরিচালক ওই তিন কোম্পানিরও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে কিছু স্বার্থের দ্বন্দ্ব (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) তৈরি হতে পারে। কারণ, স্বাভাবিকভাবে এপেক্সের প্রস্তুতকৃত চামড়া ওই তিন কোম্পানি তুলনামূলক কম দামে পেতে চাইবে। যেহেতু একই পরিচালক উভয় কোম্পানিতে রয়েছে, সেহেতু কম দামে চামড়া বিক্রির অনুমতি পেতে অসুবিধা হবে না। এতে ওই তিন কোম্পানির সঙ্গে পরিচালকেরাও লাভবান হতে পারবেন। কিন্তু, এপেক্স ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তালিকাভুক্ত হওয়ায় এর মুনাফা কমে গেলে তা বিনিয়োগকারীদের লোকসান।
২০২৪ সালের জুনে শেষ হওয়া হিসাববছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এপেক্স ট্যানারি। এই সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৮ টাকা ৩১ পয়সা, যা আগের হিসাববছরে ছিল ৮ টাকা ১৭ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৪৫ টাকা ৪৩ পয়সায়।
এদিকে ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৬ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করেছে কোম্পানিটি।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
তথ্য বলছে, এফবি ফুটওয়্যার লিমিটেড, ফুটবেড ফুটওয়্যার লিমিটেড ও নুভো সুজ (বিডি) লিমিটেডের কাছে চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি। বিভিন্ন মান ও গ্রেডের চামড়া বাজার মূল্যে কোম্পানিগুলোর কাছে সরবরাহ করা হবে। এর মধ্যে এফবির কাছে ১০ কোটি, ফুটবেডের কাছে ৫ কোটি টাকা এবং নুভো সুজের কাছে ১ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করা হবে। তবে চাহিদার ভিত্তিতে বিক্রির পরিমাণ আরও বেশি বা কম হতে পারে।
জানা গেছে, এপেক্সে ট্যানারির কিছু পরিচালক ওই তিন কোম্পানিরও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে কিছু স্বার্থের দ্বন্দ্ব (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) তৈরি হতে পারে। কারণ, স্বাভাবিকভাবে এপেক্সের প্রস্তুতকৃত চামড়া ওই তিন কোম্পানি তুলনামূলক কম দামে পেতে চাইবে। যেহেতু একই পরিচালক উভয় কোম্পানিতে রয়েছে, সেহেতু কম দামে চামড়া বিক্রির অনুমতি পেতে অসুবিধা হবে না। এতে ওই তিন কোম্পানির সঙ্গে পরিচালকেরাও লাভবান হতে পারবেন। কিন্তু, এপেক্স ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তালিকাভুক্ত হওয়ায় এর মুনাফা কমে গেলে তা বিনিয়োগকারীদের লোকসান।
২০২৪ সালের জুনে শেষ হওয়া হিসাববছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এপেক্স ট্যানারি। এই সময়ে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৮ টাকা ৩১ পয়সা, যা আগের হিসাববছরে ছিল ৮ টাকা ১৭ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৪৫ টাকা ৪৩ পয়সায়।
এদিকে ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ২৬ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করেছে কোম্পানিটি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫