অনলাইন ডেস্ক
চালের সরবরাহ বাড়াতে সব ধরনের আমদানি শুল্ক, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক, আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এছাড়া অগ্রিম আয়করও ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নামানো হয়েছে। অর্থাৎ চাল আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ছাড়া আর কোন শুল্ক বা কর নেই। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে, এর ফলে প্রতিকেজি চাল আমদানিতে খরচ ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা কমবে।
আজ রোববার এনবিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুল্ক প্রত্যাহারের বিস্তারিত ব্যখ্যা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, বাজারে চালের সরবরাহ বাড়ানো, ভবিষ্যত খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ও সহনীয় পর্যায়ে রাখার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
গত ২০ অক্টোবর চাল আমদানির ওপর শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ এবং বিদ্যমান ৫ শতাংশ আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। অর্থাৎ মোট করভার ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।
এরপর গত ৩১ অক্টোবর বিশ্ববাজারে চালের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে অবশিষ্ট আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৫ শতাংশ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং অগ্রিম আয়করের হার ৫ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ কমিয়ে ২ শতাংশ ধার্য্য করা হয়। অর্থাৎ, মোট অবশিষ্ট করভার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।
এই দুই দফা কমানোর পর চাল আমদানিতে এখন মাত্র ২ শতাংশ অগ্রিম আয় কর দিতে হবে। এছাড়া আর কোনো শুল্ক-কর দিতে হবে না। আমদানিতে এসব শুল্ক-কর প্রত্যাহার ও অগ্রিম আয়কর কমানোর কারণে প্রতি কেজি চালের আমদানি খরচ কমবে ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা।
এনবিআর আশা করছে, এতে চালের আমদানি বাড়বে, বাজারে সরবরাহ বাড়বে। তাতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। একইসঙ্গে চালের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
চালের সরবরাহ বাড়াতে সব ধরনের আমদানি শুল্ক, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক, আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এছাড়া অগ্রিম আয়করও ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নামানো হয়েছে। অর্থাৎ চাল আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর ছাড়া আর কোন শুল্ক বা কর নেই। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে, এর ফলে প্রতিকেজি চাল আমদানিতে খরচ ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা কমবে।
আজ রোববার এনবিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুল্ক প্রত্যাহারের বিস্তারিত ব্যখ্যা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, বাজারে চালের সরবরাহ বাড়ানো, ভবিষ্যত খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ও সহনীয় পর্যায়ে রাখার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
গত ২০ অক্টোবর চাল আমদানির ওপর শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ এবং বিদ্যমান ৫ শতাংশ আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। অর্থাৎ মোট করভার ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।
এরপর গত ৩১ অক্টোবর বিশ্ববাজারে চালের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে অবশিষ্ট আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৫ শতাংশ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং অগ্রিম আয়করের হার ৫ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ কমিয়ে ২ শতাংশ ধার্য্য করা হয়। অর্থাৎ, মোট অবশিষ্ট করভার ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।
এই দুই দফা কমানোর পর চাল আমদানিতে এখন মাত্র ২ শতাংশ অগ্রিম আয় কর দিতে হবে। এছাড়া আর কোনো শুল্ক-কর দিতে হবে না। আমদানিতে এসব শুল্ক-কর প্রত্যাহার ও অগ্রিম আয়কর কমানোর কারণে প্রতি কেজি চালের আমদানি খরচ কমবে ২৫ টাকা ৪৪ পয়সা।
এনবিআর আশা করছে, এতে চালের আমদানি বাড়বে, বাজারে সরবরাহ বাড়বে। তাতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। একইসঙ্গে চালের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫