বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ গম উৎপাদনকারী দেশ রাশিয়া। দেশটি থেকে চলতি বছর বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ গম আমদানি করেছে। রাশিয়ার সরকারি তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশ দেশটি থেকে ২৭ লাখ টন গম আমদানি করেছে। যা বাংলাদেশকে রাশিয়ার গমের তৃতীয় শীর্ষ আমদানিকারকে পরিণত করেছে।
রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স দেশটির কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি রপ্তানি বিভাগের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, রাশিয়া ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশে প্রায় ২.৭ মিলিয়ন বা ২৭ লাখ টন গম রপ্তানি করেছে। গত বছর রাশিয়া বাংলাদেশে ১৯ লাখ টন গম রপ্তানি করেছিল। অর্থাৎ, চলতি বছর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যে পরিমাণ গম আমদানি করেছে তা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪২ গুণ বেশি।
রাশিয়ার গমের অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য বাংলাদেশ। এই বিষয়ে রুশ কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি রপ্তানি বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে অনুষ্ঠিত ‘রাশিয়ান ক্রপ প্রোডাকশন সম্মেলনে’ বলেছে, ‘২০২৪ সালে বাংলাদেশ রাশিয়ার গম কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষ তিন আমদানিকারকের মধ্যে আছে। রুশ গম আমদানির ক্ষেত্রে মিসর প্রথম স্থানে এবং তুরস্ক দ্বিতীয় স্থানে।
এদিকে, রাশিয়ান গ্রেইন ইউনিয়নের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের কৃষি বর্ষের শুরু (১ জুলাই, ২০২৪) থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশে গম রপ্তানি ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ১ দশমিক ৩৪৩ মিলিয়ন টনে নেমে এসেছে। যেখানে গত বছরের একই সময়ে রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ গম কিনেছিল ১ দশমিক ৬০৮ মিলিয়ন টন।
অপরদিকে, চলতি বছরে দেশের বিভিন্ন অংশে বন্যায় ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলতি বছর বন্যার কারণে ধান উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের পূর্বাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলে বন্যায় প্রায় ১১ লাখ মেট্রিক টন ধান নষ্ট হয়ে গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন—আর এ কারণে, সরকার দ্রুতই ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিগগির বেসরকারি খাতকে এই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ গম উৎপাদনকারী দেশ রাশিয়া। দেশটি থেকে চলতি বছর বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ গম আমদানি করেছে। রাশিয়ার সরকারি তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশ দেশটি থেকে ২৭ লাখ টন গম আমদানি করেছে। যা বাংলাদেশকে রাশিয়ার গমের তৃতীয় শীর্ষ আমদানিকারকে পরিণত করেছে।
রুশ বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স দেশটির কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি রপ্তানি বিভাগের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, রাশিয়া ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশে প্রায় ২.৭ মিলিয়ন বা ২৭ লাখ টন গম রপ্তানি করেছে। গত বছর রাশিয়া বাংলাদেশে ১৯ লাখ টন গম রপ্তানি করেছিল। অর্থাৎ, চলতি বছর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ যে পরিমাণ গম আমদানি করেছে তা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪২ গুণ বেশি।
রাশিয়ার গমের অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য বাংলাদেশ। এই বিষয়ে রুশ কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি রপ্তানি বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে অনুষ্ঠিত ‘রাশিয়ান ক্রপ প্রোডাকশন সম্মেলনে’ বলেছে, ‘২০২৪ সালে বাংলাদেশ রাশিয়ার গম কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষ তিন আমদানিকারকের মধ্যে আছে। রুশ গম আমদানির ক্ষেত্রে মিসর প্রথম স্থানে এবং তুরস্ক দ্বিতীয় স্থানে।
এদিকে, রাশিয়ান গ্রেইন ইউনিয়নের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের কৃষি বর্ষের শুরু (১ জুলাই, ২০২৪) থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশে গম রপ্তানি ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ১ দশমিক ৩৪৩ মিলিয়ন টনে নেমে এসেছে। যেখানে গত বছরের একই সময়ে রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ গম কিনেছিল ১ দশমিক ৬০৮ মিলিয়ন টন।
অপরদিকে, চলতি বছরে দেশের বিভিন্ন অংশে বন্যায় ধান উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলতি বছর বন্যার কারণে ধান উৎপাদন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশের পূর্বাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলে বন্যায় প্রায় ১১ লাখ মেট্রিক টন ধান নষ্ট হয়ে গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন—আর এ কারণে, সরকার দ্রুতই ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিগগির বেসরকারি খাতকে এই চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫