নির্বাহী আদেশে আবারও খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের গড় দাম ৫ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। নতুন মূল্যহার কাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে রাতে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপনে জারি হয়েছে।
দাম বৃদ্ধির বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা মীর মো. আসলাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুচরায় গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের ভারিত গড় দাম ৫ শতাংশ হারে বাড়ানো হয়েছে।
এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের ভারিত গড় দাম দাঁড়াবে ৮ টাকা ২৪ পয়সা, যা ফেব্রুয়ারিতে ৭ টাকা ৮৫ পয়সা ছিল। আর জানুয়ারিতে ছিল ৭ টাকা ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ জানুয়ারি সরকারের নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম পাইকারি পর্যায়ে ৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়। জানুয়ারির শেষে দাম বাড়ানো নিয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ তখন সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দাম বাড়াতে হবে। প্রতি মাসেই গ্যাস-বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এক অনুষ্ঠানে বলেন, এক কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড়ে ১২ টাকা খরচ হয়। সেখানে মাত্র ৬ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
‘তাতেই আমরা অনেক চিৎকার শুনি। গ্যাস-বিদ্যুৎ সাপ্লাই দেওয়া যাবে যদি সবাই ক্রয়মূল্য যা হবে, সেটা দিতে রাজি থাকে। তাহলে দেওয়া যাবে। তাছাড়া আর কত ভর্তুকি দেয়া যায়।’
কোন শ্রেণির গ্রাহকের বিদ্যুতের দাম কত বাড়ল
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শূন্য থেকে ৫০ ইউনিট ব্যবহারকারী লাইফলাইন গ্রাহকদের বিদ্যুতের দাম ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৯৪ পয়সা থেকে বেড়ে ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিট ব্যবহারকারীর বিদ্যুতের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে ৪ দশমিক ৮৫ টাকা এবং ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের বিদ্যুতের দাম ৬ টাকা ১ পয়সা থেকে ৬ টাকা ৩৩ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে সঙ্গে ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের ৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৯৫ পয়সা, ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের জন্য ৬ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে বেড়ে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা, ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিটের জন্য ১০ টাকা ৪৪ পয়সা থেকে বেড়ে ১১ টাকা ৫১ পয়সা এবং ৬০০ ইউনিটের উপরে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী আবাসিক গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল ১২ টাকা ০৩ পয়সা থেকে বেড়ে ১৩ টাকা ২৬ পয়সা টাকা করা হয়েছে।
আবাসিক গ্রাহক ছাড়াও বেড়েছে সব ধরনের বিদ্যুতের দাম। এর মধ্যে কৃষি, ধর্মীয়, দাতব্য, হাসপাতাল, রাস্তার বাতি, পানির পাম্প, ক্ষুদ্র শিল্প, শিল্প, বাণিজ্য, ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন রয়েছে।
নির্বাহী আদেশে আবারও খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের গড় দাম ৫ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। নতুন মূল্যহার কাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে রাতে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপনে জারি হয়েছে।
দাম বৃদ্ধির বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা মীর মো. আসলাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খুচরায় গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের ভারিত গড় দাম ৫ শতাংশ হারে বাড়ানো হয়েছে।
এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে গড়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের ভারিত গড় দাম দাঁড়াবে ৮ টাকা ২৪ পয়সা, যা ফেব্রুয়ারিতে ৭ টাকা ৮৫ পয়সা ছিল। আর জানুয়ারিতে ছিল ৭ টাকা ৪৮ পয়সা।
গত ৩১ জানুয়ারি সরকারের নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম পাইকারি পর্যায়ে ৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়। জানুয়ারির শেষে দাম বাড়ানো নিয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ তখন সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দাম বাড়াতে হবে। প্রতি মাসেই গ্যাস-বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এক অনুষ্ঠানে বলেন, এক কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে গড়ে ১২ টাকা খরচ হয়। সেখানে মাত্র ৬ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
‘তাতেই আমরা অনেক চিৎকার শুনি। গ্যাস-বিদ্যুৎ সাপ্লাই দেওয়া যাবে যদি সবাই ক্রয়মূল্য যা হবে, সেটা দিতে রাজি থাকে। তাহলে দেওয়া যাবে। তাছাড়া আর কত ভর্তুকি দেয়া যায়।’
কোন শ্রেণির গ্রাহকের বিদ্যুতের দাম কত বাড়ল
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শূন্য থেকে ৫০ ইউনিট ব্যবহারকারী লাইফলাইন গ্রাহকদের বিদ্যুতের দাম ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৯৪ পয়সা থেকে বেড়ে ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিট ব্যবহারকারীর বিদ্যুতের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে ৪ দশমিক ৮৫ টাকা এবং ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের বিদ্যুতের দাম ৬ টাকা ১ পয়সা থেকে ৬ টাকা ৩৩ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সে সঙ্গে ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট ব্যবহারকারীদের ৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬ টাকা ৯৫ পয়সা, ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের জন্য ৬ টাকা ৬৬ পয়সা থেকে বেড়ে ৭ টাকা ৩৪ পয়সা, ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিটের জন্য ১০ টাকা ৪৪ পয়সা থেকে বেড়ে ১১ টাকা ৫১ পয়সা এবং ৬০০ ইউনিটের উপরে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী আবাসিক গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল ১২ টাকা ০৩ পয়সা থেকে বেড়ে ১৩ টাকা ২৬ পয়সা টাকা করা হয়েছে।
আবাসিক গ্রাহক ছাড়াও বেড়েছে সব ধরনের বিদ্যুতের দাম। এর মধ্যে কৃষি, ধর্মীয়, দাতব্য, হাসপাতাল, রাস্তার বাতি, পানির পাম্প, ক্ষুদ্র শিল্প, শিল্প, বাণিজ্য, ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন রয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
১২ আগস্ট ২০২৫পাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্ববাজারে চালের মূল্য ধারাবাহিকভাবে নেমে এলেও দেশের খুচরা বাজারে দাম কমছে না। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেসরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির জন্য ২৪২টি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১২ আগস্ট ২০২৫আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা
১২ আগস্ট ২০২৫