বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা বিভাগ
চট্টগ্রাম বিভাগ
রাজশাহী বিভাগ
সিলেট বিভাগ
বরিশাল বিভাগ
খুলনা বিভাগ
রংপুর বিভাগ
ময়মনসিংহ বিভাগ
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
রংপুরের গ্রামগঞ্জে সেকালের ঈদ
ঈদের সেকাল খুব একটা প্রাচীন নয়। এই উপমহাদেশে ঈদ উদ্যাপনের সূচনা মোগলদের হাতে। এদিকে, শামসুজ্জামান খান লিখেছেন, বর্তমান বাংলাদেশে ধর্ম-সামাজিক সত্তার জাগরণী ধীরে ধীরে সংগঠিত হয়েছে ১৯৩০-এর দশকে।
সালামি দিতে মহানন্দ লাগে
ছোটবেলায় আমরা যেভাবে ঈদ উদ্যাপন করতাম তার সঙ্গে এখনকার উদ্যাপনের অনেক পার্থক্য। ওই সময় আমরা অনেক আনন্দ করেছি। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মা-বাবা আমাদের গোসল করিয়ে নতুন জামা পরিয়ে দিতেন।
চকবাজারের মেলা ছিল ঈদের আনন্দ
সে তো দারুণ আনন্দের সময় ছিল। আমাদের ঈদের এই উৎসবটা অনেক বেশি জাঁকজমকভাবে হতো। রোজা আসছে এই ভেবে আমরা আনন্দিত হতাম। আব্বা অনেক ইফতারি নিয়ে আসতেন আমাদের জন্য।
পুরোনো আমলে ঢাকার বিশিষ্ট খাবার
শবেবরাতের পরেই প্রত্যেক জায়গায় পবিত্র রমজানের আগমন হয়েছে বলে মনে করা হতো এবং বিশ তারিখের পর সব ধরনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ততা পরিলক্ষিত হতো। …মসজিদের চুনকাম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং ধনীদের বাড়িতে রাজমিস্ত্রি এবং মজুরদের আগমন রমজান শরিফের প্রকাশ্য পূর্বাভাস ছিল। গরিব লোকেরাও রমজানের চাঁদের পূর্বে নিজে
অবরুদ্ধ নগরীতে ঈদ
শুনলাম, ঈদের বড় বড় জামাতে সেনাবাহিনী নিযুক্ত লোকরাই বোমা মারবে। উদ্দেশ্য, মুক্তিবাহিনীকে unpopular করা। কি চমৎকার বুদ্ধি! মানুষও ওয়ার্নিং পেয়ে গেছে। বোকারা ছাড়া কেউ ঈদের বড় জামাতে যাবে বলে মনে হয় না।
সবার মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়াই সার্থকতা
ছোটবেলার ঈদের দিনগুলো মধুরতম ছিল। আমি একান্নবর্তী পরিবারে বড় হয়েছি। বাবা ছিলেন ইংরেজির অধ্যাপক, আর মা ডাক্তার। তাঁদের দুজনকেই দেখেছি, সবার সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে।
এ দায়িত্ববোধই এখন আমার ঈদ
আমরা আগেও রমজানে রোজা রাখতাম। নতুন কাপড় কিনতাম। রমজান শেষে সবাই মিলে ঈদের নামাজে যেতাম। সেটা এখনো একই রকম আছে। তবে এখন মানুষ আরও বেশি সক্রিয়। আগে মসজিদে মসজিদে ইফতার দেওয়া হতো না।
রণাঙ্গনে ঈদ
রমজান মাস শেষ হয়ে আসে। ঈদুল ফিতর এসে যায়। যুদ্ধের ভেতর দিয়েই একটা রোজার মাস পার হয়ে গেলো। ছেলেরা যুদ্ধের মাঠে ঈদ উৎসব পালনে ব্যগ্র হয়ে ওঠে। আমি লাঠিতে ভর দিয়ে পিন্টুর সাথে ধীরে ধীরে হেঁটে বেড়াই সামনের চত্বরে। শীতের রৌদ্রে শরীর এলিয়ে বসে থাকি ঘাসের গালিচায়।
ধর্ম যার যার, উৎসব সবার
ঈদের কথা বলতে গেলে শৈশবের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে যায়। তখনকার ঈদ এত জমকালো হতো না, কিন্তু অনেক আনন্দের ছিল। শুধু এক ঈদেই আমরা জামাকাপড় কিনতাম।
‘ঈদ ঈদ’ বলে দৌড়াতে দৌড়াতে বাসায় ফিরতাম
আমার এখন ৭৫ বছর বয়স চলছে। এই সময়ের আগে আমার শৈশবের ঈদ ছিল প্রকৃতির সঙ্গে, একটা বিশাল জায়গায়। তখন পঞ্চাশের দশকে আমার আব্বার চাকরিসূত্রে আমরা থাকতাম বগুড়ার করতোয়া নদীপারের এক জায়গায়।
আজকের আর সেদিনকার ঈদের মধ্যে মিল শুধু বৈষম্যে
ঈদ, পূজা-পার্বণ ইত্যাদি সামাজিক উৎসব। এসব আনন্দ-উৎসবে মানুষ ধর্মনির্বিশেষে একসঙ্গে মিলিত হয়। নিজেদের মধ্যে আনন্দ ভাগাভাগি করার মাধ্যমে পালিত হয় এসব উৎসব।
ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠছে সিনেমা
মোরশেদুল ইসলাম, তানভীর মোকাম্মেল, মোস্তফা কামাল, তারেক মাসুদেরা এসে মূলধারার বাইরে গিয়ে বিকল্পধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের আন্দোলন গড়ে তোলেন। তাঁরা ছবি বানাতেন। সেটা যে সিনেমাহলেই মুক্তি পেতে হবে—এমন নয়।
‘রূপবান’ থেকে জাতীয়তাবাদী আবেগের যুগে
১৯৬৫ সালে একদিকে ভারতীয় ছবি আমদানি বন্ধ হয়ে গেল, অন্যদিকে বাঙালি গ্রহণ করল ‘রূপবান’কে। গ্রামবাংলায় ব্যাপকভাবে হিট হলো এই ছবি। ছবিটি একদমই নন-সিনেমাটিক। এখানে চলচ্চিত্রের কোনো ভাষা নেই। যাত্রাপালার মতোই একটা ছবি ‘রূপবান’। এবার লোককথাভিত্তিক চলচ্চিত্রের হিড়িক উঠল। ‘আবার বনবাসে রূপবান’, ‘ভাওয়াল সন্ন্যা
ফুটবলে হতাশাই বেশি, আছে অর্জনও
স্বাধীনতার আগে পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশের মাঠ দাপিয়ে বেড়িয়েছে মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া, ওয়ান্ডারার্সের মতো দলগুলো। ঢাকার মাঠে তখন আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা মোহামেডানের। সাদা-কালো শিবিরের সেই জনপ্রিয়তায় ভাগ বসাল ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এক দল। দেশের ফুটবলে জন্ম নিল রূপকথার মতো এক দ্বৈরথের।
লোকজ কাহিনি থেকে জনপ্রিয় উর্দু ধারার দিকে যাত্রা
‘পদ্মা নদীর মাঝি’ ছবির চরিত্র ‘হিন্দু’ বলে পাকিস্তান সরকার তা নির্মাণের অনুমতি দিল না। মুসলমান চরিত্র তৈরি করা হলো। উর্দু ভাষায় নির্মাণ হলো। নাম দেওয়া হলো ‘জাগো হুয়া সাভেরা’। এই ছবি ঢাকার চলচ্চিত্রের জন্য এক ইতিহাস।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পরিস্থিতি বুঝতে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছিল
পাকিস্তান থেকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার একদিন পর যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে তাঁর কৌশলগত বিষয়ক উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার জানিয়েছিলেন, তিনি ‘পশ্চিম পাকিস্তানকে’ রক্ষা করতে পেরেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের গোপন নথির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমা
‘দ্য লাস্ট কিস’ থেকে ‘আসিয়া’
ঢাকায় প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন নবাব পরিবারের কয়েকজন সংস্কৃতিমনা তরুণ। এ তরুণেরাই ২০-এর দশকের শেষ দিকে ঢাকায় গড়ে তোলেন ‘ঢাকা ইস্ট বেঙ্গল সিনেমাটোগ্রাফ সোসাইটি’ নামের একটি সংগঠন। তাঁদের হাত ধরেই নির্মিত হয় ঢাকার প্রথম চলচ্চিত্র ‘দ্য লাস্ট কিস’।