প্রতিনিধি
সখীপুর (টাঙ্গাইল): সখীপুর সদর থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার পশ্চিমে বহেড়াতৈল বাজারের পাশেই নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভ। বিগত ২৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শপথ স্তম্ভটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অবহেলায় পড়ে আছে। তাই শপথ স্তম্ভটির আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার অভিযান শুরু করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
গতকাল শুক্রবার থেকে এ পরিষ্কার অভিযান শুরু করা হয়।
মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধরে রাখতে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ, স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। টাঙ্গাইলের সখীপুরেও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহাসিক বহেড়াতৈলে শপথ স্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এই স্থানটিতেই শপথ গ্রহণ করে কাদেরিয়া বাহিনীর বীর সৈনিকেরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এটিই বাংলাদেশে একমাত্র শপথ স্তম্ভ হিসেবে আখ্যায়িত ছিল বলে উদ্যোগ গ্রহণকারী কাদেরিয়া বাহিনীর বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা জানিয়েছেন।
বহেড়াতৈল ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বছির, আবদুল মান্নান, আনিছুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, 'সখীপুর সদর থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার পশ্চিমে বহেড়াতৈল বাজারের পাশেই নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভ। ১৯৯৮ সালে শপথ স্তম্ভটির উদ্বোধন করার কথা ছিল। তৎকালীন সংসদ সদস্য বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তমের উদ্যোগেই স্তম্ভটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল। স্তম্ভটির চত্বরের পাশেই রয়েছে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের গণকবর। পরে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী সরকারের বিরোধ তৈরি হওয়ায় স্তম্ভটির কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। এরপর দীর্ঘ ২৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শপথ স্তম্ভটি অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে রয়েছে। শপথ স্তম্ভটির আশপাশে ব্যাপক ঝোপঝাড়ে ছেয়ে গেছে।'
বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অবহেলায় পড়ে আছে। এর আগে অনেক নেতা ও এমপি নানা প্রতিশ্রুতি দিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তবে এবার নিজেরাই স্তম্ভটির প্রকৃত মর্যাদা রক্ষা করার চেষ্টা করছি। উঁচু-নিচু টিলা আকৃতির জায়গার ওপর বিস্তীর্ণ মাঠে স্তম্ভটি ভ্রমণকারীদের মধ্যে আকর্ষণীয় করে তুলতে এবং এর সৌন্দর্য বজায় রাখতে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার থেকে শপথ স্তম্ভটির আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার অভিযান শুরু করা হয়।
পরিষ্কার অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম বছির, আবদুল মান্নান, আনিছুর রহমান, ইদ্রিস আলী, দেলখুশ মিয়া, তুলা মিয়া, আবদুল খালেক, ইয়াসিন আলী, ঠান্ডু মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নজরুল ইসলাম নবু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওয়াদুদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সোহেল সরকার, বহেড়াতৈল গণ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ উদ্দিন, প্রধান শিক্ষক ইউসুফ আলী বিএসসি, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সোনা মিয়াসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
সখীপুর (টাঙ্গাইল): সখীপুর সদর থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার পশ্চিমে বহেড়াতৈল বাজারের পাশেই নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভ। বিগত ২৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শপথ স্তম্ভটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অবহেলায় পড়ে আছে। তাই শপথ স্তম্ভটির আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার অভিযান শুরু করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
গতকাল শুক্রবার থেকে এ পরিষ্কার অভিযান শুরু করা হয়।
মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধরে রাখতে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ, স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। টাঙ্গাইলের সখীপুরেও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহাসিক বহেড়াতৈলে শপথ স্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এই স্থানটিতেই শপথ গ্রহণ করে কাদেরিয়া বাহিনীর বীর সৈনিকেরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এটিই বাংলাদেশে একমাত্র শপথ স্তম্ভ হিসেবে আখ্যায়িত ছিল বলে উদ্যোগ গ্রহণকারী কাদেরিয়া বাহিনীর বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা জানিয়েছেন।
বহেড়াতৈল ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বছির, আবদুল মান্নান, আনিছুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, 'সখীপুর সদর থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার পশ্চিমে বহেড়াতৈল বাজারের পাশেই নির্মিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভ। ১৯৯৮ সালে শপথ স্তম্ভটির উদ্বোধন করার কথা ছিল। তৎকালীন সংসদ সদস্য বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীরোত্তমের উদ্যোগেই স্তম্ভটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল। স্তম্ভটির চত্বরের পাশেই রয়েছে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের গণকবর। পরে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী সরকারের বিরোধ তৈরি হওয়ায় স্তম্ভটির কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। এরপর দীর্ঘ ২৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শপথ স্তম্ভটি অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে রয়েছে। শপথ স্তম্ভটির আশপাশে ব্যাপক ঝোপঝাড়ে ছেয়ে গেছে।'
বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযুদ্ধের শপথ স্তম্ভটি রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অবহেলায় পড়ে আছে। এর আগে অনেক নেতা ও এমপি নানা প্রতিশ্রুতি দিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তবে এবার নিজেরাই স্তম্ভটির প্রকৃত মর্যাদা রক্ষা করার চেষ্টা করছি। উঁচু-নিচু টিলা আকৃতির জায়গার ওপর বিস্তীর্ণ মাঠে স্তম্ভটি ভ্রমণকারীদের মধ্যে আকর্ষণীয় করে তুলতে এবং এর সৌন্দর্য বজায় রাখতে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার থেকে শপথ স্তম্ভটির আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার অভিযান শুরু করা হয়।
পরিষ্কার অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম বছির, আবদুল মান্নান, আনিছুর রহমান, ইদ্রিস আলী, দেলখুশ মিয়া, তুলা মিয়া, আবদুল খালেক, ইয়াসিন আলী, ঠান্ডু মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নজরুল ইসলাম নবু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওয়াদুদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সোহেল সরকার, বহেড়াতৈল গণ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ উদ্দিন, প্রধান শিক্ষক ইউসুফ আলী বিএসসি, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সোনা মিয়াসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫