নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট নগরের তিন জায়গায় আজ শনিবার পদযাত্রা করেছে বিএনপি। সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে ঘোষিত এ কর্মসূচিতে দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা এতে অংশ নেন। পদযাত্রার পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে মাঠে ছিল আওয়ামী লীগও। দলটি নগরের নয়টি স্থানে শান্তি সমাবেশ করেছে।
কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সিলেটে এ নিয়ে ২৮ দিনের ব্যবধানে চার দফা ‘পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি’ পালন করেছে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। যদিও আওয়ামী লীগ নেতারা এটাকে পাল্টা কর্মসূচি বলতে চান না। তাদের দাবি, দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের চলমান নৈরাজ্য ও অগ্নি সন্ত্রাসের প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
আজ বিকেলে নগরের ৯টি স্থানে পৃথক শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রিকাবিবাজার এলাকায় ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড, আম্বরখানা এলাকায় ৪,৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড, মদিনা মার্কেট এলাকায় ৭,৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড, মেডিকেল এলাকায় ১০,১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ড, লালদিঘিরপাড় এলাকায় ১৩,১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ড, কুমারপাড়া এলাকায় ১৬,১৭ ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ড, শিবগঞ্জ-উপশহর রাস্তার পাশে ১৯,২০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ড, নির্বাচন অফিস–সংলগ্ন সুরমা নতুন ব্রিজ এলাকায় ২২,২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড এবং কদমতলী এলাকায় ২৫,২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা এসব শান্তি সমাবেশ করেন।
লালদিঘিরপাড় ছাড়া সবকটি শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও বিশেষ অতিথি সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনসহ নগর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা বক্তব্য দেন।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস করে কেউ কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবেন না। ক্ষমতায় আসার একমাত্র পথ নির্বাচন। আর বিগত দিনে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের যে উন্নয়ন করেছেন তাতে স্পষ্ট যে বাংলার মানুষ পুনরায় আওয়ামী লীগকেই নির্বাচিত করবে। আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে হাঁটছে। এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা কোনো অপশক্তি রুখে দিতে পারবে না।’
এদিকে নগরের তিনটি জায়গায় বিকেলে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি। মদিনা মার্কেট এলাকায় কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হাসান জীবন ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ুম জালালি।
কিনব্রিজ দক্ষিণ অংশ থেকে কদমতলী এলাকা পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী ও আবুল কাহের শামীম, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী। এ ছাড়া খাসদবির পয়েন্ট থেকে চৌহাট্টা পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির ও জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী।
পদযাত্রা কর্মসূচিতে বিএনপির বক্তারা বলেন, ‘দেশ আজ চরম বিপদের সম্মুখীন হয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, তেল, গ্যাসসহ বিদ্যুতের দাম বার বৃদ্ধি করার কারণে সাধারণ মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এই অবস্থায় মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে রয়েছে। বিএনপি সব বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে ধারাবাহিকভাবে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় করা হবে এবং এদেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হবে।’
বিএনপির নেতারা আরও বলেন, ‘বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে আমাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই আরও বিদ্যুতের অবস্থা খারাপ হবে। সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা। সরকার হামলা, মামলা, গুম, খুন করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। এ রকম অবস্থা চলতে দেওয়া হবে না। এই আন্দোলন, সংগ্রাম করতে গিয়ে আমাদের নেতা এম ইলিয়াস আলী, ইফতেখার আহমদ দিনার, জুনেদ আহমদ, আনসার আলীসহ ৬ শতাধিক নেতা কর্মীকে গুম করা হয়েছে। হাজার হাজার নেতা কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে। সারা দেশের জনগণকে আসামি করে রাখা হয়েছে। জাতির এই ক্রান্তিকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তির প্রহর গুনছে।’
সিলেট নগরের তিন জায়গায় আজ শনিবার পদযাত্রা করেছে বিএনপি। সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে ঘোষিত এ কর্মসূচিতে দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা এতে অংশ নেন। পদযাত্রার পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে মাঠে ছিল আওয়ামী লীগও। দলটি নগরের নয়টি স্থানে শান্তি সমাবেশ করেছে।
কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সিলেটে এ নিয়ে ২৮ দিনের ব্যবধানে চার দফা ‘পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি’ পালন করেছে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। যদিও আওয়ামী লীগ নেতারা এটাকে পাল্টা কর্মসূচি বলতে চান না। তাদের দাবি, দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের চলমান নৈরাজ্য ও অগ্নি সন্ত্রাসের প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
আজ বিকেলে নগরের ৯টি স্থানে পৃথক শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রিকাবিবাজার এলাকায় ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড, আম্বরখানা এলাকায় ৪,৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড, মদিনা মার্কেট এলাকায় ৭,৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড, মেডিকেল এলাকায় ১০,১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ড, লালদিঘিরপাড় এলাকায় ১৩,১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ড, কুমারপাড়া এলাকায় ১৬,১৭ ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ড, শিবগঞ্জ-উপশহর রাস্তার পাশে ১৯,২০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ড, নির্বাচন অফিস–সংলগ্ন সুরমা নতুন ব্রিজ এলাকায় ২২,২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড এবং কদমতলী এলাকায় ২৫,২৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা এসব শান্তি সমাবেশ করেন।
লালদিঘিরপাড় ছাড়া সবকটি শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও বিশেষ অতিথি সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনসহ নগর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা বক্তব্য দেন।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস করে কেউ কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবেন না। ক্ষমতায় আসার একমাত্র পথ নির্বাচন। আর বিগত দিনে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের যে উন্নয়ন করেছেন তাতে স্পষ্ট যে বাংলার মানুষ পুনরায় আওয়ামী লীগকেই নির্বাচিত করবে। আজ বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে হাঁটছে। এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা কোনো অপশক্তি রুখে দিতে পারবে না।’
এদিকে নগরের তিনটি জায়গায় বিকেলে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি। মদিনা মার্কেট এলাকায় কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হাসান জীবন ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ুম জালালি।
কিনব্রিজ দক্ষিণ অংশ থেকে কদমতলী এলাকা পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী ও আবুল কাহের শামীম, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী। এ ছাড়া খাসদবির পয়েন্ট থেকে চৌহাট্টা পর্যন্ত পদযাত্রা কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির ও জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী।
পদযাত্রা কর্মসূচিতে বিএনপির বক্তারা বলেন, ‘দেশ আজ চরম বিপদের সম্মুখীন হয়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, তেল, গ্যাসসহ বিদ্যুতের দাম বার বৃদ্ধি করার কারণে সাধারণ মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এই অবস্থায় মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে রয়েছে। বিএনপি সব বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে ধারাবাহিকভাবে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় করা হবে এবং এদেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হবে।’
বিএনপির নেতারা আরও বলেন, ‘বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে আমাদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই আরও বিদ্যুতের অবস্থা খারাপ হবে। সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা। সরকার হামলা, মামলা, গুম, খুন করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। এ রকম অবস্থা চলতে দেওয়া হবে না। এই আন্দোলন, সংগ্রাম করতে গিয়ে আমাদের নেতা এম ইলিয়াস আলী, ইফতেখার আহমদ দিনার, জুনেদ আহমদ, আনসার আলীসহ ৬ শতাধিক নেতা কর্মীকে গুম করা হয়েছে। হাজার হাজার নেতা কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে। সারা দেশের জনগণকে আসামি করে রাখা হয়েছে। জাতির এই ক্রান্তিকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তির প্রহর গুনছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫