ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’
সিলেটের ছয়টি আসনের মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী দুটি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী। এ দুই আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নির্বাচনী উত্তাপ নেই। বাকি চারটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে দুটিতে অন্য দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। ফলে এসব আসনে ভোট গ্রহণের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নির্বাচন জমে উঠছে।
চারটি আসনে আওয়ামী লীগের নেতারা নৌকা ডোবাতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও দুটিতে অন্য দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নেমেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন নৌকা নিয়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাও। ফলে এসব নির্বাচনী এলাকায় সময় যতই যাচ্ছে, ততই দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অন্য প্রার্থী দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেওয়া যেকোনো দলের জন্য হুমকিস্বরূপ। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এ রকম নিজেদের মধ্যে নিজেদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়াটা একটা চ্যালেঞ্জ। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে। এর প্রভাব সুদূরপ্রসারী।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও সিটি করপোরেশনের ছয়টি ওয়ার্ড) আসনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আবু জাহিদ, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহসভাপতি আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল সুনাম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মাসার আহমদ শাহসহ দলের পদধারী অনেকেই নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলালের ট্রাক প্রতীককে বিজয়ী করতে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন। এই আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব।
আবু জাহিদ বলেন, ‘নেত্রী (দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে পরিষ্কারভাবে বলে গেছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীর লগে কাজ করিয়া ভালা মানুষরে পাস করিয়া দিতা।’
সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনে মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও দলের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবির আলোচনায় রয়েছেন। অন্যদিকে প্রয়াত আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) পীরের ছোট ছেলে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম অন্য সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আহমদ আল কবিরের ট্রাক প্রতীকের জয়ের জন্য মাঠে কাজ করছেন। আর হুছামুদ্দীন চৌধুরীর কেটলিকে বিজয়ী করতে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। কানাইঘাট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারওয়ানুল করিম বলেন, ‘নৌকার ক্ষতি বা লাভ বলতে পারব না, দলের ওপরের নির্দেশে এটা করা হচ্ছে।’
সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে নৌকার প্রার্থী বর্তমান এমপি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সরওয়ার হোসেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আর তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দলটির চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মুবিন চৌধুরী বীর বিক্রম। দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের বড় অংশের নেতা-কর্মীরা নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আবুল কাশেম পল্লব, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল বারিসহ দলের অনেক নেতা সরওয়ার হোসেনের পক্ষে কাজ করছেন।
আর সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশেদ আলম চৌধুরী রিপন, আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ হাসিন আহমদ মিন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রুহেল আহমদসহ দলের অনেকে প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছেন শমশের মুবিনের সোনালী আঁশ প্রতীককে বিজয়ী করতে।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানের (ট্রাক) পক্ষে বিভক্ত হয়ে কাজ করছেন দলের উপজেলা পর্যায়ের নেতারা। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন খান বলেন, ‘এগুলো এখন দেখার বিষয় নয়। যে যার পক্ষে পারে করুক। আমরা ছয়টি আসনে নৌকার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫