ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
‘বন্যায় মানুষের বাসাবাড়ির সবতা নষ্ট ওইগিছে। এখন আমরা ঘরদোয়ার ঠিক করতাম কিলা ইচিন্তায় আছি। অফিসে গিয়া স্যাররে বুঝাইয়া খইছি, তারা মানে না। স্যারে খইন ইতা মগর মুল্লুক পাইছি নি, কিস্তি দিতাম না। কাজ-কামও নাই। খাইয়া বাঁচমু, না কিস্তির টাকা দিমু?’ সিলেট ও সুনামগঞ্জের বানভাসি মানুষের অনেক কষ্টের ওপর এই এক নতুন বিপদ, যা জানালেন সিলেট নগরীর তেররতন এলাকার বাসিন্দা কুশু বেগম। পাঁচ সন্তান নিয়ে সাতজনের সংসার তাঁর। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী কুশুর স্বামী পান বিক্রেতা আবদুল হক। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ‘আশা’ থেকে মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে ১ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। ভালোভাবে কিস্তিও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। দুই দফা বন্যায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে সেই হিসাব।
জুনে প্রথম দফা বন্যায় কুশু বেগম-আবদুল হক দম্পতির বাসায় সামান্য পানি উঠলেও তা ছিল তুলনামূলক কম। ওই মাসের শেষ দিকে সিলেট অঞ্চলে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় তাঁদের বাড়িতে কোমরপানি। বাসার সব জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। আবদুল হকের পানের দোকানও বন্ধ। পরিবার নিয়ে চরম সংকটে আছেন। এর মধ্যে ঋণের কিস্তির ১০ হাজার টাকা দিতে হবে ৯ জুলাই।
কুশু জানান, গতকাল কিস্তির জন্য লোক এসেছিলেন। অনেক কড়া কথাবার্তা বলে গেছেন। পরে কুশু উপশহরের অফিসে গিয়েছিলেন বিষয়টি বড় স্যারকে (এনজিও কর্মকর্তা) বুঝিয়ে বলে কিছুদিন সময় নেওয়ার জন্য। বড় স্যারের কাছ থেকে হতাশ হয়ে ফিরেছেন কুশু। কুশু-আবদুল হকের মতো অবস্থা সিলেট-সুনামগঞ্জের নিম্ন আয়ের অধিকাংশ পরিবারের। ঋণের কিস্তির চাপ আর সংসারের চাকা চালানোর টেনশনে দিন যাচ্ছে এসব পরিবারের কর্তাদের। আশা, ব্র্যাক, উদ্দীপন, গ্রামীণ ব্যাংক, শক্তি ফাউন্ডেশন ও এফআইভিডিবিসহ শতাধিক এনজিও সিলেট-সুনামগঞ্জের নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দিয়ে রেখেছে। এসব ঋণে অনেকের সংসারের চাকাও ঘুরেছে। করোনা মহামারি কাটিয়ে যখন নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো ঘুরে দাঁড়ানোর যুদ্ধ শুরু করেছিল, ঠিক তখন বন্যা এসে প্রথমে ফসল, এরপর ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দিল। ফলে এসব মানুষ এখন চরম বিপাকে পড়েছেন। অনেকেই হারিয়েছেন মাথা গোঁজার ঠাঁই ঘরটিও। এই অবস্থায় ঋণের কিস্তির চাপ যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে আশার সিলেট নগরীর তেররতন এলাকার মাঠকর্মী প্রবীর দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিস্তির জন্য কাউকে চাপ দিচ্ছি না। বরং আমরা আরও ঋণ দিচ্ছি। যারা নিজের ইচ্ছায় কিস্তি দিচ্ছে, তাদেরটা নিচ্ছি। যারা দিতে পারে না তাদের কত অজুহাত।’
সিলেট সদরের নীলগাঁওয়ের ফুল বিবি জানান, তাঁর ছয়জনের পরিবার। একমাত্র ছেলে দুলাল মিয়া সিএনজি অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালায়। বছরের শুরুতে এফআইভিডিবি থেকে ঋণ নিয়ে অটোরিকশাটি কিনেছিলেন। সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা কিস্তি দিতে হয়। বন্যায় ঘর ভেঙে গেছে। সকল জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। ফুলবিবি বলেন, ‘এখন ঘর ঠিক করব না কিস্তি চালাইব? আর খেয়ে বাঁচবোই কীভাবে?’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের মুজিবুর রহমান বলেন, ‘রক্তি নদীর পাড়ে ঘর। দুই দফা বন্যায় পুরো ঘর ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। খেয়ে বাঁচাই অসম্ভব। মানুষের সাহায্য-সহযোগিতায় কোনোরকমে চলতেছি। গত সোমবার অফিসার আইয়া গেছে। সামনের সোমবারে (আজ) আবার আইব। মাথায় কাজ করতেছে না।’
গ্রামীণ ব্যাংক সুনামগঞ্জ শাখার ম্যানেজার প্রদীপ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘মাঠকর্মীদের আমরা খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পাঠাচ্ছি। কিস্তির জন্য না। আমাদেরও হেড অফিসের গ্রাহকদের অবস্থার রিপোর্ট পাঠাতে হয়।’ সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দেওয়া এনজিও সংস্থাগুলোর সঙ্গে দ্রুত আলাপ-আলোচনা করুন। তাদের বলুন সিলেট বিভাগে ঋণের কিস্তি যেন অন্তত ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তাহলে এসব নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে।’
একই কথা বললেন সংক্ষুব্ধ নাগরিক কমিটি সিলেটের সমন্বয়ক আবদুল করিম কিম। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনে সরকার এসব সংস্থার ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করুক। এমনিতেই মানুষ বড় অসহায় হয়ে পড়েছে এর মধ্যে ঋণের চাপ গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আগে মানুষ বেঁচে থাকুক।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের যেন ঋণের কিস্তির জন্য চাপ না দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে এনজিওগুলোর সঙ্গে আলাপ করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গেও আলাপ করব।’ জানতে চাইলে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। সবার সঙ্গে আলাপ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে আমরা আগামী তিন মাসের জন্য কিস্তি স্থগিত রাখার জন্য চিঠি দেব সংশ্লিষ্টদের।’
‘বন্যায় মানুষের বাসাবাড়ির সবতা নষ্ট ওইগিছে। এখন আমরা ঘরদোয়ার ঠিক করতাম কিলা ইচিন্তায় আছি। অফিসে গিয়া স্যাররে বুঝাইয়া খইছি, তারা মানে না। স্যারে খইন ইতা মগর মুল্লুক পাইছি নি, কিস্তি দিতাম না। কাজ-কামও নাই। খাইয়া বাঁচমু, না কিস্তির টাকা দিমু?’ সিলেট ও সুনামগঞ্জের বানভাসি মানুষের অনেক কষ্টের ওপর এই এক নতুন বিপদ, যা জানালেন সিলেট নগরীর তেররতন এলাকার বাসিন্দা কুশু বেগম। পাঁচ সন্তান নিয়ে সাতজনের সংসার তাঁর। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী কুশুর স্বামী পান বিক্রেতা আবদুল হক। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ‘আশা’ থেকে মাসিক ১০ হাজার টাকা কিস্তিতে ১ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। ভালোভাবে কিস্তিও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। দুই দফা বন্যায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে সেই হিসাব।
জুনে প্রথম দফা বন্যায় কুশু বেগম-আবদুল হক দম্পতির বাসায় সামান্য পানি উঠলেও তা ছিল তুলনামূলক কম। ওই মাসের শেষ দিকে সিলেট অঞ্চলে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় তাঁদের বাড়িতে কোমরপানি। বাসার সব জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। আবদুল হকের পানের দোকানও বন্ধ। পরিবার নিয়ে চরম সংকটে আছেন। এর মধ্যে ঋণের কিস্তির ১০ হাজার টাকা দিতে হবে ৯ জুলাই।
কুশু জানান, গতকাল কিস্তির জন্য লোক এসেছিলেন। অনেক কড়া কথাবার্তা বলে গেছেন। পরে কুশু উপশহরের অফিসে গিয়েছিলেন বিষয়টি বড় স্যারকে (এনজিও কর্মকর্তা) বুঝিয়ে বলে কিছুদিন সময় নেওয়ার জন্য। বড় স্যারের কাছ থেকে হতাশ হয়ে ফিরেছেন কুশু। কুশু-আবদুল হকের মতো অবস্থা সিলেট-সুনামগঞ্জের নিম্ন আয়ের অধিকাংশ পরিবারের। ঋণের কিস্তির চাপ আর সংসারের চাকা চালানোর টেনশনে দিন যাচ্ছে এসব পরিবারের কর্তাদের। আশা, ব্র্যাক, উদ্দীপন, গ্রামীণ ব্যাংক, শক্তি ফাউন্ডেশন ও এফআইভিডিবিসহ শতাধিক এনজিও সিলেট-সুনামগঞ্জের নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দিয়ে রেখেছে। এসব ঋণে অনেকের সংসারের চাকাও ঘুরেছে। করোনা মহামারি কাটিয়ে যখন নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো ঘুরে দাঁড়ানোর যুদ্ধ শুরু করেছিল, ঠিক তখন বন্যা এসে প্রথমে ফসল, এরপর ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দিল। ফলে এসব মানুষ এখন চরম বিপাকে পড়েছেন। অনেকেই হারিয়েছেন মাথা গোঁজার ঠাঁই ঘরটিও। এই অবস্থায় ঋণের কিস্তির চাপ যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে আশার সিলেট নগরীর তেররতন এলাকার মাঠকর্মী প্রবীর দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিস্তির জন্য কাউকে চাপ দিচ্ছি না। বরং আমরা আরও ঋণ দিচ্ছি। যারা নিজের ইচ্ছায় কিস্তি দিচ্ছে, তাদেরটা নিচ্ছি। যারা দিতে পারে না তাদের কত অজুহাত।’
সিলেট সদরের নীলগাঁওয়ের ফুল বিবি জানান, তাঁর ছয়জনের পরিবার। একমাত্র ছেলে দুলাল মিয়া সিএনজি অটোরিকশা চালিয়ে সংসার চালায়। বছরের শুরুতে এফআইভিডিবি থেকে ঋণ নিয়ে অটোরিকশাটি কিনেছিলেন। সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা কিস্তি দিতে হয়। বন্যায় ঘর ভেঙে গেছে। সকল জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। ফুলবিবি বলেন, ‘এখন ঘর ঠিক করব না কিস্তি চালাইব? আর খেয়ে বাঁচবোই কীভাবে?’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের মুজিবুর রহমান বলেন, ‘রক্তি নদীর পাড়ে ঘর। দুই দফা বন্যায় পুরো ঘর ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। খেয়ে বাঁচাই অসম্ভব। মানুষের সাহায্য-সহযোগিতায় কোনোরকমে চলতেছি। গত সোমবার অফিসার আইয়া গেছে। সামনের সোমবারে (আজ) আবার আইব। মাথায় কাজ করতেছে না।’
গ্রামীণ ব্যাংক সুনামগঞ্জ শাখার ম্যানেজার প্রদীপ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘মাঠকর্মীদের আমরা খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পাঠাচ্ছি। কিস্তির জন্য না। আমাদেরও হেড অফিসের গ্রাহকদের অবস্থার রিপোর্ট পাঠাতে হয়।’ সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ দেওয়া এনজিও সংস্থাগুলোর সঙ্গে দ্রুত আলাপ-আলোচনা করুন। তাদের বলুন সিলেট বিভাগে ঋণের কিস্তি যেন অন্তত ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তাহলে এসব নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে।’
একই কথা বললেন সংক্ষুব্ধ নাগরিক কমিটি সিলেটের সমন্বয়ক আবদুল করিম কিম। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনে সরকার এসব সংস্থার ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করুক। এমনিতেই মানুষ বড় অসহায় হয়ে পড়েছে এর মধ্যে ঋণের চাপ গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আগে মানুষ বেঁচে থাকুক।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিম্ন আয়ের পরিবার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের যেন ঋণের কিস্তির জন্য চাপ না দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে এনজিওগুলোর সঙ্গে আলাপ করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গেও আলাপ করব।’ জানতে চাইলে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। সবার সঙ্গে আলাপ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে আমরা আগামী তিন মাসের জন্য কিস্তি স্থগিত রাখার জন্য চিঠি দেব সংশ্লিষ্টদের।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫