কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার প্রথম শহীদ মিনারটি নির্মিত হয় ১৯৬৯ সালে। উপজেলার হায়দারপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নির্মিত হয় শহিদ মিনারটি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্কুল ভবন নির্মাণ কাজের জন্য তা ভেঙে ফেলা হয়। পরে আর নতুন করে গড়ে ওঠেনি শহিদ মিনার।
শহিদ মিনারটির প্রতিষ্ঠাতা দলের সদস্য আলী কাইয়ুম হায়দার বলেন, “মরহুম আলী রেজা হায়দারে নেতৃত্বে ৬০-এর দশকে দিকে ‘হায়দারপুর ছাত্র সমাজ’ নামে এক সংগঠনের জন্ম হয়। সেই সংগঠনের উদ্যোগে উপজেলার প্রথম শহিদ মিনারটি হায়দারপুর গ্রামে নির্মাণ করা হয়। ”
তিনি জানান, শহিদ মিনার নির্মাণে টাকা সংগ্রহের জন্য তাঁরা হারমোনিয়াম, তবলা নিয়ে হাট-বাজারে গিয়ে নানা ধরণের দেশাত্মবোধক গান গেয়ে, কুপন তৈরি করে টাকা সংগ্রহ করেছেন।
এ ছাড়া ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ ব্যাজ লাগিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে দুই আনা, চার আনা, আট আনা, সর্বোচ্চ এক টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতো সেই টাকা দিয়েই শহিদ মিনারের ইট, বালু ক্রয় করে নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
তিনি আরও জানান, এটি নির্মাণে গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অবদান স্মরণীয়। তাদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী কবির হায়দার, আলী আকবার হায়দার, নজরুল ইসলাম, সেকেন্দার আলী, ইমাম হোসেন, আলী আশরাফ সরকার মিন্টু, নূর হোসেন, নূর মোহাম্মাদ, তারপর আরও রয়েছে আলী মাসুদ হায়দার, আলী কাইয়ুম হায়দার, জহুরুল ইসলাম লাবু, নুরি ইসলাম বুলবুল, ছাইদুল ইসলাম, গোলবার হোসেন মণ্ডল উল্ল্যেখযোগ্য।
তিনি বলেন, ‘আমরা খুবই মর্মাহত। কারণ, আমাদের পরিশ্রম, উদ্যম ও দেশ প্রেমের ফসল শহিদ মিনারটি স্কুল ভবন নির্মানের জন্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। আমরা এটি আর নির্মাণ করতে পারছি না।’
স্থানীয় এম আশরাফ সরকার বলেন, ‘গ্রামে শহিদ মিনারটি না থাকায় ও বর্তমান প্রজন্ম স্মার্টফোনের অত্যাধিক ব্যবহারের কারণে একুশে ফেব্রুয়ারির চেতনা ভুলে যেতে বসেছে। শহিদ মিনারটি পুণরায় নির্মান না করা গেলে হয়তো তারা একুশে ফেব্রুয়ারিসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই ভুলে যাবে।’
নবনির্বাচিত রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ আকন্দ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে দ্রুত কথা বলবো।’
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার প্রথম শহীদ মিনারটি নির্মিত হয় ১৯৬৯ সালে। উপজেলার হায়দারপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নির্মিত হয় শহিদ মিনারটি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্কুল ভবন নির্মাণ কাজের জন্য তা ভেঙে ফেলা হয়। পরে আর নতুন করে গড়ে ওঠেনি শহিদ মিনার।
শহিদ মিনারটির প্রতিষ্ঠাতা দলের সদস্য আলী কাইয়ুম হায়দার বলেন, “মরহুম আলী রেজা হায়দারে নেতৃত্বে ৬০-এর দশকে দিকে ‘হায়দারপুর ছাত্র সমাজ’ নামে এক সংগঠনের জন্ম হয়। সেই সংগঠনের উদ্যোগে উপজেলার প্রথম শহিদ মিনারটি হায়দারপুর গ্রামে নির্মাণ করা হয়। ”
তিনি জানান, শহিদ মিনার নির্মাণে টাকা সংগ্রহের জন্য তাঁরা হারমোনিয়াম, তবলা নিয়ে হাট-বাজারে গিয়ে নানা ধরণের দেশাত্মবোধক গান গেয়ে, কুপন তৈরি করে টাকা সংগ্রহ করেছেন।
এ ছাড়া ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ ব্যাজ লাগিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে দুই আনা, চার আনা, আট আনা, সর্বোচ্চ এক টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতো সেই টাকা দিয়েই শহিদ মিনারের ইট, বালু ক্রয় করে নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
তিনি আরও জানান, এটি নির্মাণে গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অবদান স্মরণীয়। তাদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী কবির হায়দার, আলী আকবার হায়দার, নজরুল ইসলাম, সেকেন্দার আলী, ইমাম হোসেন, আলী আশরাফ সরকার মিন্টু, নূর হোসেন, নূর মোহাম্মাদ, তারপর আরও রয়েছে আলী মাসুদ হায়দার, আলী কাইয়ুম হায়দার, জহুরুল ইসলাম লাবু, নুরি ইসলাম বুলবুল, ছাইদুল ইসলাম, গোলবার হোসেন মণ্ডল উল্ল্যেখযোগ্য।
তিনি বলেন, ‘আমরা খুবই মর্মাহত। কারণ, আমাদের পরিশ্রম, উদ্যম ও দেশ প্রেমের ফসল শহিদ মিনারটি স্কুল ভবন নির্মানের জন্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। আমরা এটি আর নির্মাণ করতে পারছি না।’
স্থানীয় এম আশরাফ সরকার বলেন, ‘গ্রামে শহিদ মিনারটি না থাকায় ও বর্তমান প্রজন্ম স্মার্টফোনের অত্যাধিক ব্যবহারের কারণে একুশে ফেব্রুয়ারির চেতনা ভুলে যেতে বসেছে। শহিদ মিনারটি পুণরায় নির্মান না করা গেলে হয়তো তারা একুশে ফেব্রুয়ারিসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই ভুলে যাবে।’
নবনির্বাচিত রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ আকন্দ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে দ্রুত কথা বলবো।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫