প্রতিনিধি
বাঘা (রাজশাহী): বাগান ইজারা না দিয়ে অতিথি পাখিকে বাসা বাঁধার সুযোগ দেওয়ায় ক্ষতিপূরণ পেলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার কয়েকজন আমচাষি। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় বাঘা উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উপজেলার খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের পাঁচ বাগান মালিকের হাতে মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়। আদালতের আদেশের দুই বছর পরে পাখির বাসার ভাড়া বাবদ বরাদ্দ এই অর্থ পেলেন তারা।
ক্ষতিপূরণ পাওয়া পাঁচ আমবাগান মালিক হলেন–আড়ানি পৌর এলাকার বাসিন্দা সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব সফিকুল ইসলাম, খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের মুঞ্জুর রহমান, সানার উদ্দিন, সাহাদত হোসেন ও শিরিন আখতার। তাদের মধ্যে সফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৪০ হাজার টাকার চেক, মুঞ্জুর রহমান ২ লাখ, সাহাদত হোসেন ৯ হাজার, সানার উদ্দিন ৪০ হাজার ও শিরীন আখতার পেয়েছেন ২৪ হাজার টাকার চেক।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পাপিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন ওরফে লাভলু। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহীর সামাজিক বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মেহেদী জামান, বন্যপ্রাণি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রাহাত হোসেন, কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান, মৎস্য কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম, বাঘা উপজেলা বন কর্মকর্তা জহুরুল হক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন চারঘাট ফরেস্ট রেঞ্জার এবিএম আব্দুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে বাগান মালিক সাবেক অতিরিক্ত সচিব শফিকুল ইসলাম বলেন, এটা সরকারের ভালো কাজের একটা অপূর্ব উপমা। টাকা পেলাম কি পেলাম না, এটা বড় কথা নয়। তার চেয়ে বড় কথা হলো, এটা একটা ইতিহাস হয়ে রইল। সরকারের এই উদ্যোগের কারণে স্থানীয় প্রশাসন, সাংবাদিক, পাখিপ্রেমীরা সংযুক্ত হয়েছেন। সবাইকে অভিনন্দন জানাই আমি।
উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন বলেন, গণমাধ্যমে লেখালেখির কারণে আজ দেশে পাখির বাসার জন্য ভাড়া দেওয়ার একটা ব্যবস্থা হলো। এটি একটি বিরল ঘটনা। তিনি এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। তিনি স্থানীয় লোকজনকে পাখিদের সুরক্ষার বিষয়ে উৎসাহিত করেন।
পাখি মারা মাছ ও পোকামাকড় খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ জন্য পাখি সুরক্ষার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রাহাত হোসেন।
এদিকে বাগান মালিকেরা জানান, তাদের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। আগের বছরের ক্ষতিপূরণ কবে দেওয়া জানতে চাইলে রাহাত হোসেন বলেন, প্রতি বছর জরিপ করে দেখা হবে, কার বাগানের গাছে পাখি বাসা বাঁধছে। তাদের এই টাকা দেওয়া হবে। ২০২০ সালের জরিপ এরই মধ্যে হয়ে গেছে।
বর্ষার শেষে শামুকখোল পাখিরা বাচ্চা ফোটানোর আগে খোর্দ্দ বাউসার আশপাশের আমবাগানে বাসা বাঁধে। ২০১৯ সালের অক্টোবরের শেষে পাখিরা বাচ্চা ফুটিয়েছিল কিন্তু বাচ্চা উড়তে শেখেনি-এই অবস্থায় আমবাগানের ইজারাদার বাগানের পরিচর্যা করতে গিয়ে কয়েকটি বাসা ভেঙে দেন। স্থানীয় পাখিপ্রেমীরা বাচ্চা উড়তে না শেখা পর্যন্ত পাখির বাসা না ভাঙার জন্য অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধে ১৫ দিন সময় বেঁধে দেন আমবাগানের ইজারাদার। এর মধ্যে বাসা না ছাড়লে পাখিদের বাসা ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দেন। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়।
বিষয়টি নজরে এলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রজ্ঞা পারমিতা রায় হাইকোর্টে রিট করেন। কেন ওই এলাকাকে পাখির অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হবে না, মর্মে রুল জারি করেন আদালত। আদেশে এলাকাটি অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হলে বাগান মালিক ও বাগানের ইজারাদারের ক্ষতির সম্ভাব্য পরিমাণ নিরূপণ করে ৪০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
পরে জেলা প্রশাসন থেকে বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতানকে আহ্বায়ক করে একটি এবং বন বিভাগ সহকারী বনসংরক্ষক মেহেদীজ্জামানকে আহ্বায়ক করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি পাখির বাসার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ৩৮টি আমগাছ চিহ্নিত করে। এর জন্য ৩ লাখ ১৩ হাজার টাকা ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। কমিটির প্রস্তাব ছিল, পাখি থাকা সাপেক্ষে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে, পাখিরা সব সময় একই জায়গায় বাসা বাঁধে না। কয়েক বছর পর তারা নতুন জায়গায় চলে যায়।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, পাখির বিষ্ঠায় স্থানীয় মানুষের যেন কোনো ক্ষতি না হয়ে এ ব্যাপারে নজর রাখতে হবে। সেই সঙ্গে পাখির অসুস্থতার ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিতে হবে। সর্বোপরি পাখি সংরক্ষণের জন্য স্থানীয় লোকজনের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। তাদের উৎসাহিত করার জন্য সেমিনার সিম্পোজিয়াম করতে হবে ও উপহার সামগ্রী দিতে হবে।
বাঘা (রাজশাহী): বাগান ইজারা না দিয়ে অতিথি পাখিকে বাসা বাঁধার সুযোগ দেওয়ায় ক্ষতিপূরণ পেলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার কয়েকজন আমচাষি। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় বাঘা উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উপজেলার খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের পাঁচ বাগান মালিকের হাতে মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়। আদালতের আদেশের দুই বছর পরে পাখির বাসার ভাড়া বাবদ বরাদ্দ এই অর্থ পেলেন তারা।
ক্ষতিপূরণ পাওয়া পাঁচ আমবাগান মালিক হলেন–আড়ানি পৌর এলাকার বাসিন্দা সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব সফিকুল ইসলাম, খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের মুঞ্জুর রহমান, সানার উদ্দিন, সাহাদত হোসেন ও শিরিন আখতার। তাদের মধ্যে সফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৪০ হাজার টাকার চেক, মুঞ্জুর রহমান ২ লাখ, সাহাদত হোসেন ৯ হাজার, সানার উদ্দিন ৪০ হাজার ও শিরীন আখতার পেয়েছেন ২৪ হাজার টাকার চেক।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পাপিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন ওরফে লাভলু। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহীর সামাজিক বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মেহেদী জামান, বন্যপ্রাণি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রাহাত হোসেন, কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান, মৎস্য কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম, বাঘা উপজেলা বন কর্মকর্তা জহুরুল হক। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন চারঘাট ফরেস্ট রেঞ্জার এবিএম আব্দুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে বাগান মালিক সাবেক অতিরিক্ত সচিব শফিকুল ইসলাম বলেন, এটা সরকারের ভালো কাজের একটা অপূর্ব উপমা। টাকা পেলাম কি পেলাম না, এটা বড় কথা নয়। তার চেয়ে বড় কথা হলো, এটা একটা ইতিহাস হয়ে রইল। সরকারের এই উদ্যোগের কারণে স্থানীয় প্রশাসন, সাংবাদিক, পাখিপ্রেমীরা সংযুক্ত হয়েছেন। সবাইকে অভিনন্দন জানাই আমি।
উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন বলেন, গণমাধ্যমে লেখালেখির কারণে আজ দেশে পাখির বাসার জন্য ভাড়া দেওয়ার একটা ব্যবস্থা হলো। এটি একটি বিরল ঘটনা। তিনি এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। তিনি স্থানীয় লোকজনকে পাখিদের সুরক্ষার বিষয়ে উৎসাহিত করেন।
পাখি মারা মাছ ও পোকামাকড় খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ জন্য পাখি সুরক্ষার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রাহাত হোসেন।
এদিকে বাগান মালিকেরা জানান, তাদের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের চেক হস্তান্তর করা হয়েছে। আগের বছরের ক্ষতিপূরণ কবে দেওয়া জানতে চাইলে রাহাত হোসেন বলেন, প্রতি বছর জরিপ করে দেখা হবে, কার বাগানের গাছে পাখি বাসা বাঁধছে। তাদের এই টাকা দেওয়া হবে। ২০২০ সালের জরিপ এরই মধ্যে হয়ে গেছে।
বর্ষার শেষে শামুকখোল পাখিরা বাচ্চা ফোটানোর আগে খোর্দ্দ বাউসার আশপাশের আমবাগানে বাসা বাঁধে। ২০১৯ সালের অক্টোবরের শেষে পাখিরা বাচ্চা ফুটিয়েছিল কিন্তু বাচ্চা উড়তে শেখেনি-এই অবস্থায় আমবাগানের ইজারাদার বাগানের পরিচর্যা করতে গিয়ে কয়েকটি বাসা ভেঙে দেন। স্থানীয় পাখিপ্রেমীরা বাচ্চা উড়তে না শেখা পর্যন্ত পাখির বাসা না ভাঙার জন্য অনুরোধ করেন। তাদের অনুরোধে ১৫ দিন সময় বেঁধে দেন আমবাগানের ইজারাদার। এর মধ্যে বাসা না ছাড়লে পাখিদের বাসা ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দেন। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়।
বিষয়টি নজরে এলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রজ্ঞা পারমিতা রায় হাইকোর্টে রিট করেন। কেন ওই এলাকাকে পাখির অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হবে না, মর্মে রুল জারি করেন আদালত। আদেশে এলাকাটি অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হলে বাগান মালিক ও বাগানের ইজারাদারের ক্ষতির সম্ভাব্য পরিমাণ নিরূপণ করে ৪০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
পরে জেলা প্রশাসন থেকে বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতানকে আহ্বায়ক করে একটি এবং বন বিভাগ সহকারী বনসংরক্ষক মেহেদীজ্জামানকে আহ্বায়ক করে আরেকটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি পাখির বাসার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ৩৮টি আমগাছ চিহ্নিত করে। এর জন্য ৩ লাখ ১৩ হাজার টাকা ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। কমিটির প্রস্তাব ছিল, পাখি থাকা সাপেক্ষে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে, পাখিরা সব সময় একই জায়গায় বাসা বাঁধে না। কয়েক বছর পর তারা নতুন জায়গায় চলে যায়।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, পাখির বিষ্ঠায় স্থানীয় মানুষের যেন কোনো ক্ষতি না হয়ে এ ব্যাপারে নজর রাখতে হবে। সেই সঙ্গে পাখির অসুস্থতার ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিতে হবে। সর্বোপরি পাখি সংরক্ষণের জন্য স্থানীয় লোকজনের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। তাদের উৎসাহিত করার জন্য সেমিনার সিম্পোজিয়াম করতে হবে ও উপহার সামগ্রী দিতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫