রাজশাহী প্রতিনিধি
জেসিকা খুন হয়েছিল। কিন্তু রাজনৈতিক চাপের কারণে সাক্ষীর অভাবে প্রথমে খুনের কোনো বিচার হয়নি। ভারতীয় থ্রিলার ‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’ সিনেমায় এ রকম কাহিনিই দেখানো হয়েছিল। রাজশাহীতে পিটুনির শিকার কলেজের অধ্যক্ষ মো. সেলীম রেজার কথা শুনে প্রথমে মনে হলো, জেসিকার মতো তাঁকেও কেউ মারেননি অথচ তিনি আহত হয়েছেন। চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। চোখের নিচে এখনো দগদগে কালশিরা দাগ।
অভিযোগ ওঠে, গত ৭ জুলাই রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুষি মেরেছেন এবং হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়েছেন। সেলীম রেজা গোদাগাড়ীর রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। তাঁকে মারধরের ঘটনায় সারা দেশে নিন্দা আর প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। বুধবার একটি তদন্ত কমিটি করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে পরদিন আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সেলীম রেজাকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এলেন সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্যের পাশে বসে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা বলেন, ‘গণমাধ্যমে যেভাবে বলা হচ্ছে যে সংসদ সদস্য তাঁকে মারধর করেছেন তা ঠিক নয়।’ লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আমরা কয়েকজন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ ঈদ উপলক্ষে এমপি সাহেবের অফিসে দেখা করতে গিয়েছিলাম। এ সময় আমাদের অধ্যক্ষ ফোরামের কমিটি গঠন এবং অভ্যন্তরীণ অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে এমপি মহোদয় আমাদের নিবৃত্ত করেন। এ ছাড়া আর কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তর্কবিতর্ক ছাড়া অন্য কোনো ঘটনা যদি না-ই ঘটে, তাহলে চোখের নিচে কালশিরা কিসের, ঘটনার রাতে চিকিৎসকের কাছেই বা কেন গেলেন—অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বললেন, ‘নিজেদের মধ্যে একটু ধাক্কাধাক্কি হয়েছিল।’ সাংবাদিকেরা বারবার অধ্যক্ষের কাছে জানতে চান, কী এমন ঘটনা নিয়ে সংসদ সদস্যের সামনে অধ্যক্ষরা নিজেরা মারামারিতে লিপ্ত হলেন? কিন্তু সেলীম রেজা কোনো সদুত্তর দিতে পারছিলেন না। সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী তখন পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছিলেন।
পরে মাটিকাটা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল আউয়াল রাজু বললেন, ‘ঈদ উপলক্ষে অধ্যক্ষ ফোরামের পক্ষ থেকে সংসদ সদস্যের সঙ্গে দেখা করার জন্য তিনিই সব অধ্যক্ষকে ফোন করে ডাকেন। সেখানে ফোরামের কমিটি গঠন এবং আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে তিনিই অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে ধাক্কা দেন। এ সময় সেখানে থাকা আলমারি ও চেয়ারে ধাক্কা খেয়ে সেলীম রেজা আহত হন।’
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী দাবি করেন, ‘তাঁকে ঘিরে বারবার চক্রান্ত হয়। আর এর পেছনে থাকেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।’ ওমর ফারুক চৌধুরী যখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন, তখন সম্পাদক ছিলেন আসাদ। ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, ‘আসাদ আমাকে রাজাকারের ছেলে বলেছে। আমি তিনবারের এমপি হয়েও নাকি নৌকায় ভোট দেই না। এসব বলে।’
আসাদই অধ্যক্ষকে মারধরের অপপ্রচার করেছেন বলে অভিযোগ করেন ওমর ফারুক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এই অপপ্রচারের কারণে তিনি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং পারিবারিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছেন। তাঁর মানহানি ঘটেছে। তিনি এর বিচার দেন সাংবাদিকদের কাছেই।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘সাংবাদিকেরা তো শুধু অধ্যক্ষের চোখের নিচের কাল দাগ দেখেছেন। হাত আর কোমর তো দেখেননি। অধ্যক্ষ আমাকে দেখিয়েছেন। আমাকে ১০ তারিখ রাত সাড়ে ১০টায় ফোন করেছেন। কল রেকর্ড দেখলেই সেটা পাওয়া যাবে। ফোন করে বলেন, এমপি তাঁকে মারধর করেছেন। আমি বাদশা স্যারকে (বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির জেলা সভাপতি শফিকুর রহমান বাদশা) জানালাম। তিনি বললেন, দেখি কী করতে পারি। পরে আমি কয়েকজন মিলে অধ্যক্ষের বাসায় গেলাম। বউ-বাচ্চার সামনে তাঁর চোখে পানি এল। তখন অধ্যক্ষ আমার সহযোগিতা চান। আমি বলি, আমিও তো আওয়ামী লীগ করি। তবে আপনি আইনগত সহায়তা চাইলে থানায় কথা বলব।’
আসাদ বলেন, ‘আমি চলে আসার পরে ফোন করে অধ্যক্ষ আবার বলেন, সোহেল চেয়ারম্যান (গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল) এসেছিলেন। হোয়াটসঅ্যাপে এমপিকে ফোন দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছেন। এমপি তাঁকে বলেন যে, রাগের মাথায় একটা ঘটনা ঘটে গেছে। কোনো এক সময় এসো, ক্ষমা চেয়ে নেই। তখন আমি সেলীম রেজাকে বলি, তাহলে ঠিক আছে। এটা আপনার বিষয়।’
আসাদ বলেন, ‘এমপি সংবাদ সম্মেলন করলেন। আমি নিউজগুলো আগে দেখি। তারপর শনিবার আমিও সংবাদ সম্মেলন করব। সে কোন কোন দল করেছে, সে তিনবার নৌকায় ভোট দেয়নি, তার ডকুমেন্ট দিয়ে দিব। সে তো শহরের ভোটার। কোনো সাংবাদিক তো তাকে ভোট দিতে দেখেনি। তাহলে ভোট কোথায় দিল? আমি তার মিথ্যাচারের জবাব দিব।’
উল্লেখ্য, সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে মারধর করেছেন বলে গত বুধবার খবর ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হচ্ছে, গোদাগাড়ীর একটি কলেজের অধ্যক্ষের স্ত্রীকে নিয়ে রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের কয়েকজন শিক্ষক আপত্তিকর মন্তব্য করেন। এর বিচার করেননি অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। ওমর ফারুক চৌধুরী ওই আপত্তিকর কথাবার্তার অডিও শুনিয়েই অধ্যক্ষকে পেটাতে থাকেন। তবে ওমর ফারুক চৌধুরী, অধ্যক্ষ সেলীম রেজা এবং সেদিন উপস্থিত থাকা অন্য অধ্যক্ষরা সংবাদ সম্মেলনে তা অস্বীকার করলেন। অডিও রেকর্ডটি ওমর ফারুক চৌধুরী শোনেননি বলেও সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন।
জেসিকা খুন হয়েছিল। কিন্তু রাজনৈতিক চাপের কারণে সাক্ষীর অভাবে প্রথমে খুনের কোনো বিচার হয়নি। ভারতীয় থ্রিলার ‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’ সিনেমায় এ রকম কাহিনিই দেখানো হয়েছিল। রাজশাহীতে পিটুনির শিকার কলেজের অধ্যক্ষ মো. সেলীম রেজার কথা শুনে প্রথমে মনে হলো, জেসিকার মতো তাঁকেও কেউ মারেননি অথচ তিনি আহত হয়েছেন। চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। চোখের নিচে এখনো দগদগে কালশিরা দাগ।
অভিযোগ ওঠে, গত ৭ জুলাই রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুষি মেরেছেন এবং হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়েছেন। সেলীম রেজা গোদাগাড়ীর রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। তাঁকে মারধরের ঘটনায় সারা দেশে নিন্দা আর প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। বুধবার একটি তদন্ত কমিটি করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে পরদিন আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সেলীম রেজাকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এলেন সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্যের পাশে বসে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা বলেন, ‘গণমাধ্যমে যেভাবে বলা হচ্ছে যে সংসদ সদস্য তাঁকে মারধর করেছেন তা ঠিক নয়।’ লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আমরা কয়েকজন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ ঈদ উপলক্ষে এমপি সাহেবের অফিসে দেখা করতে গিয়েছিলাম। এ সময় আমাদের অধ্যক্ষ ফোরামের কমিটি গঠন এবং অভ্যন্তরীণ অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে এমপি মহোদয় আমাদের নিবৃত্ত করেন। এ ছাড়া আর কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
তর্কবিতর্ক ছাড়া অন্য কোনো ঘটনা যদি না-ই ঘটে, তাহলে চোখের নিচে কালশিরা কিসের, ঘটনার রাতে চিকিৎসকের কাছেই বা কেন গেলেন—অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বললেন, ‘নিজেদের মধ্যে একটু ধাক্কাধাক্কি হয়েছিল।’ সাংবাদিকেরা বারবার অধ্যক্ষের কাছে জানতে চান, কী এমন ঘটনা নিয়ে সংসদ সদস্যের সামনে অধ্যক্ষরা নিজেরা মারামারিতে লিপ্ত হলেন? কিন্তু সেলীম রেজা কোনো সদুত্তর দিতে পারছিলেন না। সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী তখন পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছিলেন।
পরে মাটিকাটা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল আউয়াল রাজু বললেন, ‘ঈদ উপলক্ষে অধ্যক্ষ ফোরামের পক্ষ থেকে সংসদ সদস্যের সঙ্গে দেখা করার জন্য তিনিই সব অধ্যক্ষকে ফোন করে ডাকেন। সেখানে ফোরামের কমিটি গঠন এবং আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে তিনিই অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে ধাক্কা দেন। এ সময় সেখানে থাকা আলমারি ও চেয়ারে ধাক্কা খেয়ে সেলীম রেজা আহত হন।’
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী দাবি করেন, ‘তাঁকে ঘিরে বারবার চক্রান্ত হয়। আর এর পেছনে থাকেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।’ ওমর ফারুক চৌধুরী যখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন, তখন সম্পাদক ছিলেন আসাদ। ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, ‘আসাদ আমাকে রাজাকারের ছেলে বলেছে। আমি তিনবারের এমপি হয়েও নাকি নৌকায় ভোট দেই না। এসব বলে।’
আসাদই অধ্যক্ষকে মারধরের অপপ্রচার করেছেন বলে অভিযোগ করেন ওমর ফারুক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এই অপপ্রচারের কারণে তিনি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং পারিবারিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছেন। তাঁর মানহানি ঘটেছে। তিনি এর বিচার দেন সাংবাদিকদের কাছেই।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘সাংবাদিকেরা তো শুধু অধ্যক্ষের চোখের নিচের কাল দাগ দেখেছেন। হাত আর কোমর তো দেখেননি। অধ্যক্ষ আমাকে দেখিয়েছেন। আমাকে ১০ তারিখ রাত সাড়ে ১০টায় ফোন করেছেন। কল রেকর্ড দেখলেই সেটা পাওয়া যাবে। ফোন করে বলেন, এমপি তাঁকে মারধর করেছেন। আমি বাদশা স্যারকে (বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির জেলা সভাপতি শফিকুর রহমান বাদশা) জানালাম। তিনি বললেন, দেখি কী করতে পারি। পরে আমি কয়েকজন মিলে অধ্যক্ষের বাসায় গেলাম। বউ-বাচ্চার সামনে তাঁর চোখে পানি এল। তখন অধ্যক্ষ আমার সহযোগিতা চান। আমি বলি, আমিও তো আওয়ামী লীগ করি। তবে আপনি আইনগত সহায়তা চাইলে থানায় কথা বলব।’
আসাদ বলেন, ‘আমি চলে আসার পরে ফোন করে অধ্যক্ষ আবার বলেন, সোহেল চেয়ারম্যান (গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল) এসেছিলেন। হোয়াটসঅ্যাপে এমপিকে ফোন দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছেন। এমপি তাঁকে বলেন যে, রাগের মাথায় একটা ঘটনা ঘটে গেছে। কোনো এক সময় এসো, ক্ষমা চেয়ে নেই। তখন আমি সেলীম রেজাকে বলি, তাহলে ঠিক আছে। এটা আপনার বিষয়।’
আসাদ বলেন, ‘এমপি সংবাদ সম্মেলন করলেন। আমি নিউজগুলো আগে দেখি। তারপর শনিবার আমিও সংবাদ সম্মেলন করব। সে কোন কোন দল করেছে, সে তিনবার নৌকায় ভোট দেয়নি, তার ডকুমেন্ট দিয়ে দিব। সে তো শহরের ভোটার। কোনো সাংবাদিক তো তাকে ভোট দিতে দেখেনি। তাহলে ভোট কোথায় দিল? আমি তার মিথ্যাচারের জবাব দিব।’
উল্লেখ্য, সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে মারধর করেছেন বলে গত বুধবার খবর ছড়িয়ে পড়ে। এতে বলা হচ্ছে, গোদাগাড়ীর একটি কলেজের অধ্যক্ষের স্ত্রীকে নিয়ে রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের কয়েকজন শিক্ষক আপত্তিকর মন্তব্য করেন। এর বিচার করেননি অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। ওমর ফারুক চৌধুরী ওই আপত্তিকর কথাবার্তার অডিও শুনিয়েই অধ্যক্ষকে পেটাতে থাকেন। তবে ওমর ফারুক চৌধুরী, অধ্যক্ষ সেলীম রেজা এবং সেদিন উপস্থিত থাকা অন্য অধ্যক্ষরা সংবাদ সম্মেলনে তা অস্বীকার করলেন। অডিও রেকর্ডটি ওমর ফারুক চৌধুরী শোনেননি বলেও সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২৪ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২৪ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২৪ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২৪ দিন আগে