রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরে অনুসন্ধান কাম তথ্য কর্মকর্তা পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ‘পৃষ্ঠপোষক’ রাশেদুল ইসলাম ওরফে রাশেদ রাজন। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে তাঁর নিয়োগের তথ্য জানা গেছে।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়া অ্যাডহক ভিত্তিতে রাশেদুল ইসলামের নিয়োগের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনা শুরু হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মারও এমন নিয়োগের সমালোচনা করেছেন।
রাবির অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরে ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা বেতন স্কেলে মাসিক ২৩,১০০ টাকা বেতনে অনুসন্ধান কাম তথ্য অফিসার পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে ছয় মাসের জন্য নিয়োগ করা হলো। এ নিয়োগ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।’
নিয়োগপ্রাপ্ত রাশেদুল ইসলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু বিভাগ থেকে ২০১৯ সালে স্নাতক (সম্মান) চূড়ান্ত পরীক্ষায় ২.৭৭৮ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। একই বিভাগ থেকে তিনি ২০২০ সালে ৩.০৭ পেয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। রাশেদুল ইসলামের বাসা রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ২৯ জুলাই রাজশাহী নগরের কোর্ট স্টেশন এলাকা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে সাদা পোশাকধারী কয়েকজন রাশেদুল ইসলামকে তুলে নিয়ে যান। পরে ৩১ জুলাই তাঁকে বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তিনি মুক্তি পান। পরে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে রাশেদুল ইসলামকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ‘পৃষ্ঠপোষক’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। তিনি আন্দোলনকারী সমন্বয়কদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন বলে একাধিক সমন্বয়ক জানিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এক উপাচার্যসহ কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো খাতে লোকবল প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট খাতটির পক্ষ থেকে উপাচার্যের কাছে নিয়োগের জন্য চাহিদাপত্র দেওয়া হয়। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিতে বিলম্ব হলে উপাচার্য জরুরি ভিত্তিতে অ্যাডহক ভিত্তিতে কাউকে নিয়োগ দিতে পারেন। তবে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যোগ্য ও অভিজ্ঞ কাউকে নিয়োগ দিতে হয়।
রাবি শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি রাকিব হোসেন বলেন, ‘এটি একটি অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের আধিপত্য ধরে রাখার জন্য এই নিয়োগ দিয়েছে।’ তাঁকে কোনো কোটায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী আরাফাত রহমান তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘রাবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক সোবহান নিয়োগ দিতেন ছাত্রলীগের ছেলেদের। বর্তমান উপাচার্য নিয়োগ দিলেন জুলাই অভ্যুত্থানে রাবি থেকে অংশগ্রহণকারী আলোচনায় থাকা সাবেক এক শিক্ষার্থীকে।’
‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামের ফেসবুক গ্রুপে আহসান হাবিব নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ২ হাজারের বেশি মানুষের জীবন দিয়ে লাভ কী হলো? মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিলোপ করে আবার সমন্বয়ক কোটা চালু করা হলো। কোনো বিজ্ঞপ্তি ও পরীক্ষা ছাড়া কীভাবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়?’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘রাবি প্রশাসন কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল কি না, আমরা জানি না। সমন্বয়কদের কোন কোটায় চাকরি দিচ্ছে, সেটাও আমাদের বোধগম্য নয়। কাউকে পুরস্কৃত করছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখার বিষয়। চাকরির একমাত্র মানদণ্ড হোক মেধা, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘উপাচার্যের আদেশেই রাশেদুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁকে অ্যাডহক ভিত্তিতে আগামী ছয় মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়।’
রাবির উপাচার্য সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, মিডিয়ার ব্যাপারে তাঁর (রাশেদুল ইসলাম) যে জানা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে, সে জায়গা থেকে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। আমি আমার বিবেচনায় রাশেদ রাজনকে নিয়োগ দিয়েছি। আমার ধারণা, তিনি তাঁর যোগ্যতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরে অনুসন্ধান কাম তথ্য কর্মকর্তা পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ‘পৃষ্ঠপোষক’ রাশেদুল ইসলাম ওরফে রাশেদ রাজন। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে তাঁর নিয়োগের তথ্য জানা গেছে।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়া অ্যাডহক ভিত্তিতে রাশেদুল ইসলামের নিয়োগের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনা শুরু হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মারও এমন নিয়োগের সমালোচনা করেছেন।
রাবির অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরে ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা বেতন স্কেলে মাসিক ২৩,১০০ টাকা বেতনে অনুসন্ধান কাম তথ্য অফিসার পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে ছয় মাসের জন্য নিয়োগ করা হলো। এ নিয়োগ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।’
নিয়োগপ্রাপ্ত রাশেদুল ইসলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু বিভাগ থেকে ২০১৯ সালে স্নাতক (সম্মান) চূড়ান্ত পরীক্ষায় ২.৭৭৮ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। একই বিভাগ থেকে তিনি ২০২০ সালে ৩.০৭ পেয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। রাশেদুল ইসলামের বাসা রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ২৯ জুলাই রাজশাহী নগরের কোর্ট স্টেশন এলাকা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে সাদা পোশাকধারী কয়েকজন রাশেদুল ইসলামকে তুলে নিয়ে যান। পরে ৩১ জুলাই তাঁকে বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তিনি মুক্তি পান। পরে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে রাশেদুল ইসলামকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ‘পৃষ্ঠপোষক’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। তিনি আন্দোলনকারী সমন্বয়কদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন বলে একাধিক সমন্বয়ক জানিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এক উপাচার্যসহ কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো খাতে লোকবল প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট খাতটির পক্ষ থেকে উপাচার্যের কাছে নিয়োগের জন্য চাহিদাপত্র দেওয়া হয়। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিতে বিলম্ব হলে উপাচার্য জরুরি ভিত্তিতে অ্যাডহক ভিত্তিতে কাউকে নিয়োগ দিতে পারেন। তবে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যোগ্য ও অভিজ্ঞ কাউকে নিয়োগ দিতে হয়।
রাবি শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি রাকিব হোসেন বলেন, ‘এটি একটি অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের আধিপত্য ধরে রাখার জন্য এই নিয়োগ দিয়েছে।’ তাঁকে কোনো কোটায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী আরাফাত রহমান তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘রাবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক সোবহান নিয়োগ দিতেন ছাত্রলীগের ছেলেদের। বর্তমান উপাচার্য নিয়োগ দিলেন জুলাই অভ্যুত্থানে রাবি থেকে অংশগ্রহণকারী আলোচনায় থাকা সাবেক এক শিক্ষার্থীকে।’
‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামের ফেসবুক গ্রুপে আহসান হাবিব নামের এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ২ হাজারের বেশি মানুষের জীবন দিয়ে লাভ কী হলো? মুক্তিযোদ্ধা কোটা বিলোপ করে আবার সমন্বয়ক কোটা চালু করা হলো। কোনো বিজ্ঞপ্তি ও পরীক্ষা ছাড়া কীভাবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়?’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘রাবি প্রশাসন কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল কি না, আমরা জানি না। সমন্বয়কদের কোন কোটায় চাকরি দিচ্ছে, সেটাও আমাদের বোধগম্য নয়। কাউকে পুরস্কৃত করছে কি না, সেটা খতিয়ে দেখার বিষয়। চাকরির একমাত্র মানদণ্ড হোক মেধা, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘উপাচার্যের আদেশেই রাশেদুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁকে অ্যাডহক ভিত্তিতে আগামী ছয় মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়।’
রাবির উপাচার্য সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, মিডিয়ার ব্যাপারে তাঁর (রাশেদুল ইসলাম) যে জানা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে, সে জায়গা থেকে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। আমি আমার বিবেচনায় রাশেদ রাজনকে নিয়োগ দিয়েছি। আমার ধারণা, তিনি তাঁর যোগ্যতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২০ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২০ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২০ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২০ দিন আগে