প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১৪ মাসে ১ হাজার ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪০৫ জনই মারা গেছেন গত জুন মাসে। মোট মৃত্যুর প্রায় ৩৮ শতাংশই হয়েছে গত মাসে (জুন)। এক মাসে এত মৃত্যু আগে কখনো দেখেনি রামেক হাসপাতাল।
হাসপাতালটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪৬ জন। বাকিরা মারা গেছেন উপসর্গে। সর্বশেষ গত বুধবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মারা গেছেন আরও ২২ জন। করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু।
হাসপাতাল প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত ২২ জনের মধ্যে ৫ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। আর করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১৬ জন। এ ছাড়া নওগাঁর এক রোগীর করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতা নিয়ে মারা গেছেন। মৃত ২২ জনের মধ্যে রাজশাহীতে ১৪ জন, নওগাঁয় ৫ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর ও ঝিনাইদহের ১ জন করে রোগী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে রাজশাহীর ৩ জন, নওগাঁ ও ঝিনাইদহের ১ জন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর অন্য ১১ জন, নওগাঁর ৩ জন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নাটোরের ১ জন করে রোগী উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
রামেক কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশে গত বছরের মার্চে করোনা শনাক্ত হলেও সেই মাসে হাসপাতালে কোনো রোগী ভর্তি হননি। এপ্রিলে প্রথমবারের মতো হাসপাতালে ২৫ জন রোগী ভর্তি হন। ওই মাসে ২৩ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন। কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি এ সময়। এরপর মে মাসে এসে উপসর্গ নিয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। ওই বছরের জুনে ৩৭ এবং জুলাইয়ে ১১১ জনের মৃত্যু হয় উপসর্গ নিয়ে।
প্রথম পাঁচ মাসে এই হাসপাতালে করোনা পজিটিভ কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। তবে আগস্টে এসে পজিটিভ ২৬ জনের মৃত্যু হয়। ওই মাসে করোনা ইউনিটে মোট মারা গেছেন ৯৭ জন। এ ছাড়া গত বছরের সেপ্টেম্বরে ৫০ জন, অক্টোবরে ২৮, নভেম্বরে ৩১ এবং ডিসেম্বরে ৩৪ জন মারা যান। তাঁদের মধ্যে সেপ্টেম্বরে ১৩ জন, অক্টোবরে ৬, নভেম্বরে ৪ এবং ডিসেম্বরে ১১ জন করোনা পজিটিভ অবস্থায় মারা গেছেন; বাকিরা উপসর্গ নিয়ে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাসপাতালে মোট ২৯ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৭, মার্চে ৩১, এপ্রিলে ৭৯, মে মাসে ১২৪ এবং জুনে ৪০৫ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১, মার্চে ৩, এপ্রিলে ৩৬, মে মাসে ৫৩ এবং জুনে ১৮৯ জন মারা গেছেন করোনা পজিটিভ হয়ে। বাকিরা উপসর্গ কিংবা নেগেটিভ হলেও অন্য জটিলতায় করোনা ইউনিটে মারা যান।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেছেন, মৃতদের বেশির ভাগই গ্রামের মানুষ। তাঁরা দেরি করে হাসপাতালে আসছেন এবং আসার পরপরই তাঁদের অনেকে মারা যাচ্ছেন। এ কারণে মৃতের সংখ্যা কমছে না। মৃত্যুর হার কমাতে গ্রামেও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১৪ মাসে ১ হাজার ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪০৫ জনই মারা গেছেন গত জুন মাসে। মোট মৃত্যুর প্রায় ৩৮ শতাংশই হয়েছে গত মাসে (জুন)। এক মাসে এত মৃত্যু আগে কখনো দেখেনি রামেক হাসপাতাল।
হাসপাতালটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪৬ জন। বাকিরা মারা গেছেন উপসর্গে। সর্বশেষ গত বুধবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মারা গেছেন আরও ২২ জন। করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু।
হাসপাতাল প্রতিবেদনে বলা হয়, মৃত ২২ জনের মধ্যে ৫ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। আর করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১৬ জন। এ ছাড়া নওগাঁর এক রোগীর করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতা নিয়ে মারা গেছেন। মৃত ২২ জনের মধ্যে রাজশাহীতে ১৪ জন, নওগাঁয় ৫ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর ও ঝিনাইদহের ১ জন করে রোগী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে রাজশাহীর ৩ জন, নওগাঁ ও ঝিনাইদহের ১ জন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর অন্য ১১ জন, নওগাঁর ৩ জন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নাটোরের ১ জন করে রোগী উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
রামেক কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশে গত বছরের মার্চে করোনা শনাক্ত হলেও সেই মাসে হাসপাতালে কোনো রোগী ভর্তি হননি। এপ্রিলে প্রথমবারের মতো হাসপাতালে ২৫ জন রোগী ভর্তি হন। ওই মাসে ২৩ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন। কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি এ সময়। এরপর মে মাসে এসে উপসর্গ নিয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। ওই বছরের জুনে ৩৭ এবং জুলাইয়ে ১১১ জনের মৃত্যু হয় উপসর্গ নিয়ে।
প্রথম পাঁচ মাসে এই হাসপাতালে করোনা পজিটিভ কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। তবে আগস্টে এসে পজিটিভ ২৬ জনের মৃত্যু হয়। ওই মাসে করোনা ইউনিটে মোট মারা গেছেন ৯৭ জন। এ ছাড়া গত বছরের সেপ্টেম্বরে ৫০ জন, অক্টোবরে ২৮, নভেম্বরে ৩১ এবং ডিসেম্বরে ৩৪ জন মারা যান। তাঁদের মধ্যে সেপ্টেম্বরে ১৩ জন, অক্টোবরে ৬, নভেম্বরে ৪ এবং ডিসেম্বরে ১১ জন করোনা পজিটিভ অবস্থায় মারা গেছেন; বাকিরা উপসর্গ নিয়ে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাসপাতালে মোট ২৯ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৭, মার্চে ৩১, এপ্রিলে ৭৯, মে মাসে ১২৪ এবং জুনে ৪০৫ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১, মার্চে ৩, এপ্রিলে ৩৬, মে মাসে ৫৩ এবং জুনে ১৮৯ জন মারা গেছেন করোনা পজিটিভ হয়ে। বাকিরা উপসর্গ কিংবা নেগেটিভ হলেও অন্য জটিলতায় করোনা ইউনিটে মারা যান।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেছেন, মৃতদের বেশির ভাগই গ্রামের মানুষ। তাঁরা দেরি করে হাসপাতালে আসছেন এবং আসার পরপরই তাঁদের অনেকে মারা যাচ্ছেন। এ কারণে মৃতের সংখ্যা কমছে না। মৃত্যুর হার কমাতে গ্রামেও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫