রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় চার নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টার পরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কৃত চার নেতা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি শাহিনুল ইসলাম সরকার ডন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোরশেদ, আশিকুর রহমান আশিক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক কাবিরুজ্জামান রুহুল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেফতাহুল ইসলাম পান্থ। তবে তিনি জানিয়েছেন, তাঁদের কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে, সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে শাহিনুল সরকার ডন (সহসভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), নিয়াজ মোর্শেদ (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), আশিকুর রহমান অপু (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) ও কাবিরুজ্জামান রুহুলকে (সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘তাঁদের বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার লিখিত জবাব উল্লেখিত ব্যক্তিদের আগামী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলে গত তিন-চার দিন ধরে বহিরাগত ও স্থানীয় সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করছিল, তাদের ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো ছাত্রলীগে অন্যায়কারীর জায়গা নাই, অন্যায়কারীর কোনো দল বা পরিচয় থাকতে পারে না। ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ করার আগে ভাবতে বাধ্য হবে এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় এমন কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখবে।’
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তারা রিসিভ করেননি।
দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ মোবাইল ফোনে বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভূত ঘটনায় প্রাথমিকভাবে সংশ্লিষ্টতা পাওয়ার কারণে চার নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁদের কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাঁরা যদি নির্দোষ হয়, তাহলে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হবে। অন্যথায় তাদের সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে।’
উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত শনিবার রাত ১১টা থেকে রাত আড়াইটা পর্যন্ত ছাত্রলীগের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় এক পক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে, অপর পক্ষ মাদার বখ্শ হলের দিকে অবস্থান নিয়ে এই হামলা চালায়।
সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষ। তবে সংঘর্ষ চলাকালে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লাহ-হিল-গালিবের অনুসারীদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর হয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে।
সংঘর্ষের পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, শাহিনুল ইসলাম সরকার ডন, আশিকুর রহমান অপু ও কাবিরুজ্জামান রুহুল নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষে সংঘর্ষে অংশ নিয়ে ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পরে তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় চার নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টার পরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কৃত চার নেতা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি শাহিনুল ইসলাম সরকার ডন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোরশেদ, আশিকুর রহমান আশিক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক কাবিরুজ্জামান রুহুল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেফতাহুল ইসলাম পান্থ। তবে তিনি জানিয়েছেন, তাঁদের কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে, সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে শাহিনুল সরকার ডন (সহসভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), নিয়াজ মোর্শেদ (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), আশিকুর রহমান অপু (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) ও কাবিরুজ্জামান রুহুলকে (সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘তাঁদের বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার লিখিত জবাব উল্লেখিত ব্যক্তিদের আগামী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলে গত তিন-চার দিন ধরে বহিরাগত ও স্থানীয় সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করছিল, তাদের ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো ছাত্রলীগে অন্যায়কারীর জায়গা নাই, অন্যায়কারীর কোনো দল বা পরিচয় থাকতে পারে না। ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের শৃঙ্খলাবিরোধী কাজ করার আগে ভাবতে বাধ্য হবে এবং দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় এমন কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখবে।’
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তারা রিসিভ করেননি।
দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ মোবাইল ফোনে বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভূত ঘটনায় প্রাথমিকভাবে সংশ্লিষ্টতা পাওয়ার কারণে চার নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে তাঁদের কারণ দর্শানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাঁরা যদি নির্দোষ হয়, তাহলে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হবে। অন্যথায় তাদের সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে।’
উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত শনিবার রাত ১১টা থেকে রাত আড়াইটা পর্যন্ত ছাত্রলীগের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় এক পক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে, অপর পক্ষ মাদার বখ্শ হলের দিকে অবস্থান নিয়ে এই হামলা চালায়।
সংঘর্ষে জড়ায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু এবং শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষ। তবে সংঘর্ষ চলাকালে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লাহ-হিল-গালিবের অনুসারীদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর হয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে।
সংঘর্ষের পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, শাহিনুল ইসলাম সরকার ডন, আশিকুর রহমান অপু ও কাবিরুজ্জামান রুহুল নিয়াজ মোর্শেদের পক্ষে সংঘর্ষে অংশ নিয়ে ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পরে তাঁদের বহিষ্কার করা হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫