ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা পাড়ে কয়েক দফা বন্যা হওয়ায় পানিবন্দী ও নদী ভাঙনের শিকার মানুষগুলোর মুখে ঈদে হাসি নেই।
উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটিয়েছে।
শতাধিক পরিবারের বসতভিটাসহ শত শত বিঘা ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। একদিন পরেই ঈদ। তবে তাঁদের মধ্যে নেই ঈদের আনন্দ। এমন অনেকে রয়েছেন ঈদের দিন তারা এক টুকরো মাংস খেতে পারবেন কিনা এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
উপজেলার খালিশা চা পানি ইউনিয়নের ছোটখাতা গ্রামের হানিফ আলী, আমের আলিসহ বেড়িবাঁধে আশ্রয় নেয়া বেশ কয়েকজন জানান, এবার তাঁদের ঈদ বলে কিছু নেই। নদীভাঙনে বসতভিটা ও ফসল নষ্ট হওয়ায় তাঁরা সকলেই নিঃস্ব। কোরবানি দেওয়াতো দূরের কথা এক কেজি মাংস কেনার সামর্থ্য নেই।
তাঁদের মতো কিসামতের চর, টাপুর চর, স্বপন বাধ, ভেন্ডাবাড়ি, বাইশপুকুর, কালিগঞ্জসহ উপজেলার হাজার হাজার পরিবারে এবার ঈদ আনন্দ ম্লান হয়ে গেছে।
কিসামতের চরের সদ্য বিবাহিত আরিফ হোসেন ও আসমা বেগম দম্পতি বসতভিটার টিনের ঘরসহ বাড়ির আসবাব নৌকায় করে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। আরিফ হোসেন বলেন, `নদীর বান যখন বেশি হইবে, তখন আর ঢাল কুল পাওয়া যাবে না। যেভাবে নদীতে পানির স্রোত বাড়তেছে, তাতে আবাদি জমি ভেঙে গেছে। বসতভিটাও যায় যায় অবস্থা হয়েছে। তাই ঘরবাড়ি ভেঙে নদীর ওপারে দোহল পাড়া বেড়িবাধে যাইতেছি। নতুন বউকে নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করা হলো না।'
টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ময়নুল হক জানান, তাঁর ইউনিয়নে এবার তিনশো পরিবার নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে। পানিবন্দি হয়েছে প্রায় ১ হাজার পরিবার। তাঁরা রাস্তার পাশে অথবা বাঁধে আশ্রয় নিয়েছেন।
খালিশা চা পানি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদুজ্জামান কেন্জুল বলেন, তাঁর ইউনিয়নের এক হাজারের ওপর পরিবার বানভাসি অবস্থায় রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ঈদ আনন্দ নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বেলায়েত হোসেন জানান, ভাঙনকবলিত ও পানিবন্দি মানুষের মধ্যে সরকারি বিভিন্ন সহায়তা দেওয়া হয়েছে। নদীতে স্রোতের বেগ বেশি থাকায় বেশ কিছু বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনকবলিত মানুষের তালিকা তৈরি করে তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে।
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা পাড়ে কয়েক দফা বন্যা হওয়ায় পানিবন্দী ও নদী ভাঙনের শিকার মানুষগুলোর মুখে ঈদে হাসি নেই।
উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, খালিশা ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটিয়েছে।
শতাধিক পরিবারের বসতভিটাসহ শত শত বিঘা ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। একদিন পরেই ঈদ। তবে তাঁদের মধ্যে নেই ঈদের আনন্দ। এমন অনেকে রয়েছেন ঈদের দিন তারা এক টুকরো মাংস খেতে পারবেন কিনা এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
উপজেলার খালিশা চা পানি ইউনিয়নের ছোটখাতা গ্রামের হানিফ আলী, আমের আলিসহ বেড়িবাঁধে আশ্রয় নেয়া বেশ কয়েকজন জানান, এবার তাঁদের ঈদ বলে কিছু নেই। নদীভাঙনে বসতভিটা ও ফসল নষ্ট হওয়ায় তাঁরা সকলেই নিঃস্ব। কোরবানি দেওয়াতো দূরের কথা এক কেজি মাংস কেনার সামর্থ্য নেই।
তাঁদের মতো কিসামতের চর, টাপুর চর, স্বপন বাধ, ভেন্ডাবাড়ি, বাইশপুকুর, কালিগঞ্জসহ উপজেলার হাজার হাজার পরিবারে এবার ঈদ আনন্দ ম্লান হয়ে গেছে।
কিসামতের চরের সদ্য বিবাহিত আরিফ হোসেন ও আসমা বেগম দম্পতি বসতভিটার টিনের ঘরসহ বাড়ির আসবাব নৌকায় করে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। আরিফ হোসেন বলেন, `নদীর বান যখন বেশি হইবে, তখন আর ঢাল কুল পাওয়া যাবে না। যেভাবে নদীতে পানির স্রোত বাড়তেছে, তাতে আবাদি জমি ভেঙে গেছে। বসতভিটাও যায় যায় অবস্থা হয়েছে। তাই ঘরবাড়ি ভেঙে নদীর ওপারে দোহল পাড়া বেড়িবাধে যাইতেছি। নতুন বউকে নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করা হলো না।'
টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ময়নুল হক জানান, তাঁর ইউনিয়নে এবার তিনশো পরিবার নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে। পানিবন্দি হয়েছে প্রায় ১ হাজার পরিবার। তাঁরা রাস্তার পাশে অথবা বাঁধে আশ্রয় নিয়েছেন।
খালিশা চা পানি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদুজ্জামান কেন্জুল বলেন, তাঁর ইউনিয়নের এক হাজারের ওপর পরিবার বানভাসি অবস্থায় রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ঈদ আনন্দ নেই।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বেলায়েত হোসেন জানান, ভাঙনকবলিত ও পানিবন্দি মানুষের মধ্যে সরকারি বিভিন্ন সহায়তা দেওয়া হয়েছে। নদীতে স্রোতের বেগ বেশি থাকায় বেশ কিছু বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনকবলিত মানুষের তালিকা তৈরি করে তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫