কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
প্রায় চার মাস আগে বিয়ে হয় তাঁদের। ৭ নভেম্বর কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গৃহবধূর একটি ছেলেসন্তানের জন্ম হয়। নবজাতক নিয়ে হাসপাতাল থেকে বের হন দম্পতি। বাড়ি যাওয়ার পথে পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেতে নবজাতকটি ফেলে চলে যান তাঁরা। সেই নবজাতক এখন পুলিশের হেফাজতে। ওই দম্পতি সব স্বীকার করলেও শিশুটি নিতে রাজি হচ্ছেন না।
ঘটনাটি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার। আজ মঙ্গলবার দম্পতিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বিকেল ৫টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ছামেদুল হক জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নবজাতক ও গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শফিউল আলম বাদী হয়ে গত সোমবার রাতে কেন্দুয়া থানায় শিশু আইনে (শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার অপরাধ) মামলা করেন। মামলায় শিশুটির অভিভাবক বলে স্বীকার করা বাবা-মা, দাদি ও নানিকে আসামি করা হয়েছে। মামলার ১ ও ২ নম্বর আসামি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তার দম্পতি প্রায় চার মাস আগে বিয়ে করেন। এ অবস্থায় ৭ নভেম্বর কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাঁদের একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়। নবজাতককে নিয়ে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যান তাঁরা। লোকলজ্জার ভয়ে পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেতে নবজাতকটিকে ফেলে যান তাঁরা। কয়েক ঘণ্টা পর স্থানীয়রা শিশুটিকে দেখতে পায়। বর্তমানে শিশুটি কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। এরপর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার দপ্তর শিশুটির অভিভাবক ও স্বজনদের খোঁজে এলাকায় মাইকিং করাসহ বিভিন্নভাবে প্রচার চালায়। এরই মধ্যে নবজাতকটিকে দত্তক নিতে অন্তত সাত দম্পতি উপজেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন।
অবশেষে এক দম্পতির খোঁজ মেলে। গতকাল সোমবার তাঁদের থানায় ডেকে আনা হয়। আজ বিকেলে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে রোগী ভর্তি রেজিস্টারেও ওই দম্পতির নামের মিল পাওয়া গেছে। গতকাল তাঁদের সঙ্গে দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। নবজাতকটি নিজেদের বলে স্বীকারও করেন তাঁরা। কিন্তু তাকে নিতে অস্বীকার করেছেন। ওসির কক্ষে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকার, কেন্দুয়া থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইউনুস রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ জানান, নবজাতকটির প্রতি নিষ্ঠুরতা চালানোর অপরাধে মামলা হয়েছে। এরই মধ্যে এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে আজ আদালতে পাঠানো হয়। মামলার অপর দুই আসামিকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার দম্পতি শিশুটিকে নিজেদের বলে স্বীকার করলেও তাঁরা তাকে নিতে রাজি হচ্ছেন না। এরপরও অভিভাবক নির্ধারণে আরও নিশ্চিত হতে নবজাতকসহ ওই দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষা করানো করা হবে।
প্রায় চার মাস আগে বিয়ে হয় তাঁদের। ৭ নভেম্বর কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গৃহবধূর একটি ছেলেসন্তানের জন্ম হয়। নবজাতক নিয়ে হাসপাতাল থেকে বের হন দম্পতি। বাড়ি যাওয়ার পথে পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেতে নবজাতকটি ফেলে চলে যান তাঁরা। সেই নবজাতক এখন পুলিশের হেফাজতে। ওই দম্পতি সব স্বীকার করলেও শিশুটি নিতে রাজি হচ্ছেন না।
ঘটনাটি নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার। আজ মঙ্গলবার দম্পতিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বিকেল ৫টার দিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ছামেদুল হক জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নবজাতক ও গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শফিউল আলম বাদী হয়ে গত সোমবার রাতে কেন্দুয়া থানায় শিশু আইনে (শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার অপরাধ) মামলা করেন। মামলায় শিশুটির অভিভাবক বলে স্বীকার করা বাবা-মা, দাদি ও নানিকে আসামি করা হয়েছে। মামলার ১ ও ২ নম্বর আসামি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তার দম্পতি প্রায় চার মাস আগে বিয়ে করেন। এ অবস্থায় ৭ নভেম্বর কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাঁদের একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়। নবজাতককে নিয়ে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যান তাঁরা। লোকলজ্জার ভয়ে পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেতে নবজাতকটিকে ফেলে যান তাঁরা। কয়েক ঘণ্টা পর স্থানীয়রা শিশুটিকে দেখতে পায়। বর্তমানে শিশুটি কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। এরপর উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার দপ্তর শিশুটির অভিভাবক ও স্বজনদের খোঁজে এলাকায় মাইকিং করাসহ বিভিন্নভাবে প্রচার চালায়। এরই মধ্যে নবজাতকটিকে দত্তক নিতে অন্তত সাত দম্পতি উপজেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন।
অবশেষে এক দম্পতির খোঁজ মেলে। গতকাল সোমবার তাঁদের থানায় ডেকে আনা হয়। আজ বিকেলে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে রোগী ভর্তি রেজিস্টারেও ওই দম্পতির নামের মিল পাওয়া গেছে। গতকাল তাঁদের সঙ্গে দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। নবজাতকটি নিজেদের বলে স্বীকারও করেন তাঁরা। কিন্তু তাকে নিতে অস্বীকার করেছেন। ওসির কক্ষে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকার, কেন্দুয়া থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইউনুস রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানার ওসি কাজী শাহনেওয়াজ জানান, নবজাতকটির প্রতি নিষ্ঠুরতা চালানোর অপরাধে মামলা হয়েছে। এরই মধ্যে এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে আজ আদালতে পাঠানো হয়। মামলার অপর দুই আসামিকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার দম্পতি শিশুটিকে নিজেদের বলে স্বীকার করলেও তাঁরা তাকে নিতে রাজি হচ্ছেন না। এরপরও অভিভাবক নির্ধারণে আরও নিশ্চিত হতে নবজাতকসহ ওই দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষা করানো করা হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
২৪ দিন আগেলক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
২৪ দিন আগেদুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
২৪ দিন আগেচট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
২৪ দিন আগে