লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী দুজন ছাত্র আন্দোলনকারীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নিহত কলেজ শিক্ষার্থী আফনান হোসেনের মা নাছিমা আক্তার এবং সাব্বির হোসেনের বাবা আমির হোসেন বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দুটি করেন।
দুই মামলায় ১ হাজার ৬৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার আসামিরা হলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু, পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চররুহিতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ আহাম্মদ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হাসান পলাশ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রকি ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ পাটওয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, মান্দারী ইউপি চেয়ারম্যান সৌরভ হোসেন রুবেল পাটওয়ারী, বাংগাখাঁ ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, লাহারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল আলমসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীরা।
পুলিশ জানায়, ৪ আগস্ট সকালে শহরের বাগবাড়ী এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারীদের মারধর করেন। এরপর মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় মাদামব্রিজ এলাকা থেকে পাল্টা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ঝুমুর সিনেমা হলের দিকে যেতে চাইলে দুই পক্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এরপর আন্দোলনকারীদের মিছিল শহরের বাজারের দিকে যায়।
এ সময় সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সালাউদ্দিন টিপু নিজ বাসভবনের ছাদ থেকে আন্দোলনকারীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকেন। তাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে কলেজ শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনসহ চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। গুলিবিদ্ধ হয় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। পরে সালাউদ্দিন টিপুর দুটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন আন্দোলনকারীর। এ সময় বাসার আগুন থেকে বাঁচতে লাফিয়ে পড়ার সময় যুবলীগের সাত নেতা-কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্র-জনতা। এ ঘটনায় ওই দিন ১১ জন মারা যান।
এ ঘটনায় নিহত সাদ আল আফনানের মা নাছিম আক্তার ৭৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৭০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তা ছাড়া নিহত মো. সাব্বির হত্যা মামলায় ৯২ জনের নাম উল্লেখসহ ২০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে পৃথক হত্যা মামলা করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়াছিন ফারুক মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুটি হত্যা মামলায় উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান, কাউন্সিলরসহ ১ হাজার ৬৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী দুজন ছাত্র আন্দোলনকারীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নিহত কলেজ শিক্ষার্থী আফনান হোসেনের মা নাছিমা আক্তার এবং সাব্বির হোসেনের বাবা আমির হোসেন বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দুটি করেন।
দুই মামলায় ১ হাজার ৬৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার আসামিরা হলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু, পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চররুহিতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ আহাম্মদ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হাসান পলাশ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রকি ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ পাটওয়ারী, চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, মান্দারী ইউপি চেয়ারম্যান সৌরভ হোসেন রুবেল পাটওয়ারী, বাংগাখাঁ ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, লাহারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল আলমসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীরা।
পুলিশ জানায়, ৪ আগস্ট সকালে শহরের বাগবাড়ী এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারীদের মারধর করেন। এরপর মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় মাদামব্রিজ এলাকা থেকে পাল্টা মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ঝুমুর সিনেমা হলের দিকে যেতে চাইলে দুই পক্ষে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এরপর আন্দোলনকারীদের মিছিল শহরের বাজারের দিকে যায়।
এ সময় সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সালাউদ্দিন টিপু নিজ বাসভবনের ছাদ থেকে আন্দোলনকারীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকেন। তাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে কলেজ শিক্ষার্থী সাদ আল আফনান ও সাব্বির হোসেনসহ চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। গুলিবিদ্ধ হয় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। পরে সালাউদ্দিন টিপুর দুটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন আন্দোলনকারীর। এ সময় বাসার আগুন থেকে বাঁচতে লাফিয়ে পড়ার সময় যুবলীগের সাত নেতা-কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্র-জনতা। এ ঘটনায় ওই দিন ১১ জন মারা যান।
এ ঘটনায় নিহত সাদ আল আফনানের মা নাছিম আক্তার ৭৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৭০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তা ছাড়া নিহত মো. সাব্বির হত্যা মামলায় ৯২ জনের নাম উল্লেখসহ ২০০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে পৃথক হত্যা মামলা করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইয়াছিন ফারুক মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুটি হত্যা মামলায় উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউপি চেয়ারম্যান, কাউন্সিলরসহ ১ হাজার ৬৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেছেন বিএনপি নেতা। সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যায় বিএনপিকে জড়িয়ে অপপ্রচার করার অভিযোগে গাজীপুর আদালতে এ মামলা করেছেন তিনি।
১২ আগস্ট ২০২৫লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে নৌকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ফারুক হোসেন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন দুজন। এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় রয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার ভোরে জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফারুক হোসেন মারা যান।
১২ আগস্ট ২০২৫দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার
১২ আগস্ট ২০২৫চট্টগ্রাম বন্দরে আন্দোলন দমাতে টাকা দাবির ভিডিও ভাইরালের পর এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে কেন্দ্র থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তাঁর লিখিত ব্যাখা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দলকে জানানো কথা বলা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫